কংগ্রেসের স্বর্ণপদক নিলেন সু চি
মিয়ানমারের বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চি গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মাননা কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল গ্রহণ করেছেন। ২০০৮ সালে পুরস্কারের জন্য তাঁর নাম ঘোষণা করা হয়। সে সময় তিনি গৃহবন্দি ছিলেন।
বছরের পর বছর গৃহবন্দি থেকে সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য তাঁকে এ সম্মাননা দেওয়া হয়েছিল। পুরস্কার হাতে ৬৭ বছর বয়সী সু চি বলেন, 'আমার জীবনের সেরা দিনগুলোর একটি আজ।'
এদিকে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও সাবেক ফার্স্ট লেডি লরা বুশ ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল রোটুন্ডায় অনুষ্ঠিত ওই পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। পুরস্কার পাওয়ার পর সু চি বলেন, 'আপনাদের সঙ্গে মিয়ানমারের গণতন্ত্রপ্রেমী মানুষের যে বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্য সৃষ্টি হয়েছে, তা আমাদের গত কয়েক দশকের কষ্ট লাঘবে সহায়ক হবে।'
সু চি বলেন, "অনেক ত্রুটি থাকার পরও গণতন্ত্র এখনো আমাদের 'আশার আলো' দেখাচ্ছে। উপস্থিত শ্রোতাদের তিনি বলেন, মিয়ানমারসহ অনেক দেশে এখনো অনেক মানুষের কাছে স্বাধীনতা একটি 'স্বপ্ন'। গণতন্ত্রকামী এই নেত্রী আশা প্রকাশ করেন, সামনে হয়তো অনেক সমস্যা আসবে। তবে আমার বিশ্বাস, বন্ধুদের সহায়তায় এসব বাধা দূর হয়ে যাবে।" একই দিনে সু চি হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গেও দেখা করেন। তবে তাঁদের আলোচনার বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় ঘোষণা দেয়, তাঁরা মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। আগামী সপ্তাহে থেইন সেইনও যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাবেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে তাঁর ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে। সূত্র : বিবিসি, দ্য গার্ডিয়ান।
এদিকে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও সাবেক ফার্স্ট লেডি লরা বুশ ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল রোটুন্ডায় অনুষ্ঠিত ওই পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। পুরস্কার পাওয়ার পর সু চি বলেন, 'আপনাদের সঙ্গে মিয়ানমারের গণতন্ত্রপ্রেমী মানুষের যে বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্য সৃষ্টি হয়েছে, তা আমাদের গত কয়েক দশকের কষ্ট লাঘবে সহায়ক হবে।'
সু চি বলেন, "অনেক ত্রুটি থাকার পরও গণতন্ত্র এখনো আমাদের 'আশার আলো' দেখাচ্ছে। উপস্থিত শ্রোতাদের তিনি বলেন, মিয়ানমারসহ অনেক দেশে এখনো অনেক মানুষের কাছে স্বাধীনতা একটি 'স্বপ্ন'। গণতন্ত্রকামী এই নেত্রী আশা প্রকাশ করেন, সামনে হয়তো অনেক সমস্যা আসবে। তবে আমার বিশ্বাস, বন্ধুদের সহায়তায় এসব বাধা দূর হয়ে যাবে।" একই দিনে সু চি হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গেও দেখা করেন। তবে তাঁদের আলোচনার বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় ঘোষণা দেয়, তাঁরা মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। আগামী সপ্তাহে থেইন সেইনও যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাবেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে তাঁর ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে। সূত্র : বিবিসি, দ্য গার্ডিয়ান।
No comments