পানি ও বিদ্যুৎ সমস্যা-পরিস্থিতি মোকাবিলায় দ্রুত ব্যবস্থা নিন
শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই পানি ও বিদ্যুৎ সংকট দেখা দিয়েছে। চাহিদার তুলনায় বিদ্যুতের সরবরাহ কম। সেচের চাহিদা আরো বাড়লে বিদ্যুৎ সংকট বাড়বে। এ ক্ষেত্রে উৎপাদন বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। বিদ্যুতের এই সংকট গ্রামাঞ্চলের পাশাপাশি শহরাঞ্চলে, এমনকি রাজধানীতেও চরমে পৌঁছেছে।
বিদ্যুৎ সংকটের পাশাপাশি রাজধানীবাসী আছে পানি সংকটে। শুষ্ক মৌসুমে পানির চাহিদা বেড়ে যায়। তা ছাড়া বিশুদ্ধ পানির অভাব তো আছেই। বলা যেতে পারে, ওয়াসার পুরনো রোগ নতুন করে আবার দেখা দিয়েছে।
রাজধানীর একদিকে পানি নেই, অন্যদিকে সরবরাহ করা পানি ব্যবহারের উপযোগী নয়। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবরে দেখা যাচ্ছে, মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি, গুলশানের পাশাপাশি পানি নিয়ে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার মানুষ। মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি ও গুলশানে পানি সরবরাহ কম। আর পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় দুর্গন্ধযুক্ত পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। সরবরাহ লাইনের পানি ব্যবহারের উপযোগী নয় বলে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে খবর পাওয়া গেছে। ব্যবহারের অনুপযোগী দূষিত পানির কারণে বিভিন্ন এলাকায় বাড়ছে রোগবালাই। দেখা দিচ্ছে পেটের পীড়াসহ পানিবাহিত নানা রোগ। ওয়াসার সরবরাহ লাইনে আসা কালচে পানি রান্নাবান্না ও গৃহস্থালির কাজেও ব্যবহার করা যাচ্ছে না। পানিতে পাওয়া যাচ্ছে পয়োবর্জ্যের গন্ধ। ওয়াসার কাছে এর কোনো ব্যাখ্যা নেই।
এটা হচ্ছে রাজধানীর একাংশের অবস্থা। অন্যদিকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পানি সরবরাহ বিঘি্নত হচ্ছে। ওয়াসা চাহিদা অনুযায়ী পানি সরবরাহ করতে পারছে না। এমনকি অভিজাত এলাকায়ও পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বেশি টাকা দিয়েও পাম্প থেকে পানি আনা সম্ভব হচ্ছে না বলে এসব এলাকা থেকে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব এলাকার সাধারণ মানুষের অভিযোগ, ওয়াসা অভিজাত এলাকার ভিআইপিদের পানি সরবরাহ করতে ব্যস্ত। সাধারণ মানুষের দিকে দৃষ্টি দিচ্ছে না। ঢাকা ওয়াসা পানি সংকটের বিষয়টি স্বীকার করে দাবি করেছে, সংকট সহনীয় পর্যায়ে আনা হয়েছে। বিদ্যুৎ সংকট ও লোডশেডিংই এই সংকটের মূল কারণ বলে ওয়াসা জানিয়েছে। লোডশেডিংয়ের কারণে পানি উত্তোলন সম্ভব হচ্ছে না।
শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই বিদ্যুতের এই অবস্থার মূলে রয়েছে উৎপাদন কমে যাওয়া। শুধু রাজধানীতেই নয়, ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন এলাকায় বেড়েছে লোডশেডিং। এমনকি সেচ এলাকায়, যেখানে রাতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য সরকারি ঘোষণা রয়েছে, সেখানেও বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘি্নত হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় বর্তমানে অর্ধেকেরও কম বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে বলে জানা গেছে। সেচের চাহিদা আরো বাড়লে বিদ্যুতের লোডশেডিং আরো বাড়বে। এমন অবস্থায় বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর বিকল্প নেই। উৎপাদন বাড়াতে হবে। অন্যথায় সামনে সংকট আরো বাড়বে।
রাজধানীর একদিকে পানি নেই, অন্যদিকে সরবরাহ করা পানি ব্যবহারের উপযোগী নয়। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবরে দেখা যাচ্ছে, মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি, গুলশানের পাশাপাশি পানি নিয়ে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার মানুষ। মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি ও গুলশানে পানি সরবরাহ কম। আর পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় দুর্গন্ধযুক্ত পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। সরবরাহ লাইনের পানি ব্যবহারের উপযোগী নয় বলে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে খবর পাওয়া গেছে। ব্যবহারের অনুপযোগী দূষিত পানির কারণে বিভিন্ন এলাকায় বাড়ছে রোগবালাই। দেখা দিচ্ছে পেটের পীড়াসহ পানিবাহিত নানা রোগ। ওয়াসার সরবরাহ লাইনে আসা কালচে পানি রান্নাবান্না ও গৃহস্থালির কাজেও ব্যবহার করা যাচ্ছে না। পানিতে পাওয়া যাচ্ছে পয়োবর্জ্যের গন্ধ। ওয়াসার কাছে এর কোনো ব্যাখ্যা নেই।
এটা হচ্ছে রাজধানীর একাংশের অবস্থা। অন্যদিকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পানি সরবরাহ বিঘি্নত হচ্ছে। ওয়াসা চাহিদা অনুযায়ী পানি সরবরাহ করতে পারছে না। এমনকি অভিজাত এলাকায়ও পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বেশি টাকা দিয়েও পাম্প থেকে পানি আনা সম্ভব হচ্ছে না বলে এসব এলাকা থেকে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব এলাকার সাধারণ মানুষের অভিযোগ, ওয়াসা অভিজাত এলাকার ভিআইপিদের পানি সরবরাহ করতে ব্যস্ত। সাধারণ মানুষের দিকে দৃষ্টি দিচ্ছে না। ঢাকা ওয়াসা পানি সংকটের বিষয়টি স্বীকার করে দাবি করেছে, সংকট সহনীয় পর্যায়ে আনা হয়েছে। বিদ্যুৎ সংকট ও লোডশেডিংই এই সংকটের মূল কারণ বলে ওয়াসা জানিয়েছে। লোডশেডিংয়ের কারণে পানি উত্তোলন সম্ভব হচ্ছে না।
শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই বিদ্যুতের এই অবস্থার মূলে রয়েছে উৎপাদন কমে যাওয়া। শুধু রাজধানীতেই নয়, ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন এলাকায় বেড়েছে লোডশেডিং। এমনকি সেচ এলাকায়, যেখানে রাতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য সরকারি ঘোষণা রয়েছে, সেখানেও বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘি্নত হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় বর্তমানে অর্ধেকেরও কম বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে বলে জানা গেছে। সেচের চাহিদা আরো বাড়লে বিদ্যুতের লোডশেডিং আরো বাড়বে। এমন অবস্থায় বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর বিকল্প নেই। উৎপাদন বাড়াতে হবে। অন্যথায় সামনে সংকট আরো বাড়বে।
No comments