স্যামসন এইচ চৌধুরীর কাছ থেকে শেখার অনেক কিছু আছে - স্মরণসভায় বক্তারা
স্টাফ রিপোর্টার: স্যামসন এইচ চৌধুরীর স্মরণসভায় বক্তারা বলেছেন, তার কাছ থেকে এই প্রজন্মের ব্যবসায়ীদের পৃষ্ঠা ১৭ কলাম ৪
শেখার অনেক কিছু আছে। তাকে অনুসরণ করলে আদর্শ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও পরিবেশ গড়ে তোলা সম্ভব। ‘দ্য বিজনেস লিজেন্ড’ অভিহিত করে সদ্য প্রয়াত উদ্যোক্তা ও শিল্পপতি স্যামসন চৌধুরীর স্মরণে গতকাল এ সভার আয়োজন করে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ পাঁচ সংগঠন। এগুলো হলো- ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি), ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)), মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) ও চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। স্মরণসভায় স্যামসন এইচ চৌধুরীর সঙ্গে পরিচয়ের বিষয়টি স্মরণ করে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, সরকারি চাকরি করার সময় থেকেই তার সঙ্গে আমার পরিচয়। বিশেষ করে, ১৯৮২ সালে যখন জাতীয় ওষুধ নীতি তৈরি করা হয়, সেটি বাস্তবায়নে তার অনেক অবদান ছিল। এই শিল্পটিকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে দেশীয় পরিমণ্ডল ছাড়িয়ে তিনি এই শিল্পকে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত করে তুলেছেন।
বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি সালমান এফ রহমান বলেন, স্যামসন এইচ চৌধুরীর একক অবদান হলো বর্তমানে ৯৯ ভাগ ওষুধ দেশেই তৈরি করা হয়। ৮৪টি দেশে ওষুধ রপ্তানি হয়। এটা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র তার কঠোর পরিশ্রমের কারণে। আইসিসি বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, সততার কারণে একজন ব্যবসায়ী হয়েও তিনি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের চেয়ারপারসন হয়েছিলেন। ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম বলেন, স্যামসন এইচ চৌধুরীর কাছ থেকে এই প্রজন্মের ব্যবসায়ীদের অনেক কিছু শেখার আছে। আমাদের যেন আর ঋণখেলাপি বলা না হয়, আমাদের যেন পুঁজিবাজার ধ্বংসের জন্য দায়ী করা না হয়, আমাদের যেন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য দায়ী করা না হয়, আসুন স্যামসন এইচ চৌধুরীর কাছ থেকে আমরা এই শিক্ষা গ্রহণ করি। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ স্মরণসভায় এমসিসিআই সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আমজাদ হোসেন চৌধুরী বলেন, স্যামসন দাদা প্রত্যেকের বিপদে, দরকারে এগিয়ে যেতেন। প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সঙ্গে তার ব্যবহার ছিল অত্যন্ত আন্তরিক।
শেখার অনেক কিছু আছে। তাকে অনুসরণ করলে আদর্শ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও পরিবেশ গড়ে তোলা সম্ভব। ‘দ্য বিজনেস লিজেন্ড’ অভিহিত করে সদ্য প্রয়াত উদ্যোক্তা ও শিল্পপতি স্যামসন চৌধুরীর স্মরণে গতকাল এ সভার আয়োজন করে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ পাঁচ সংগঠন। এগুলো হলো- ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি), ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)), মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) ও চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। স্মরণসভায় স্যামসন এইচ চৌধুরীর সঙ্গে পরিচয়ের বিষয়টি স্মরণ করে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, সরকারি চাকরি করার সময় থেকেই তার সঙ্গে আমার পরিচয়। বিশেষ করে, ১৯৮২ সালে যখন জাতীয় ওষুধ নীতি তৈরি করা হয়, সেটি বাস্তবায়নে তার অনেক অবদান ছিল। এই শিল্পটিকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে দেশীয় পরিমণ্ডল ছাড়িয়ে তিনি এই শিল্পকে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত করে তুলেছেন।
বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি সালমান এফ রহমান বলেন, স্যামসন এইচ চৌধুরীর একক অবদান হলো বর্তমানে ৯৯ ভাগ ওষুধ দেশেই তৈরি করা হয়। ৮৪টি দেশে ওষুধ রপ্তানি হয়। এটা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র তার কঠোর পরিশ্রমের কারণে। আইসিসি বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, সততার কারণে একজন ব্যবসায়ী হয়েও তিনি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের চেয়ারপারসন হয়েছিলেন। ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম বলেন, স্যামসন এইচ চৌধুরীর কাছ থেকে এই প্রজন্মের ব্যবসায়ীদের অনেক কিছু শেখার আছে। আমাদের যেন আর ঋণখেলাপি বলা না হয়, আমাদের যেন পুঁজিবাজার ধ্বংসের জন্য দায়ী করা না হয়, আমাদের যেন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য দায়ী করা না হয়, আসুন স্যামসন এইচ চৌধুরীর কাছ থেকে আমরা এই শিক্ষা গ্রহণ করি। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ স্মরণসভায় এমসিসিআই সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আমজাদ হোসেন চৌধুরী বলেন, স্যামসন দাদা প্রত্যেকের বিপদে, দরকারে এগিয়ে যেতেন। প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সঙ্গে তার ব্যবহার ছিল অত্যন্ত আন্তরিক।
No comments