মার্কিন আপত্তি উপেক্ষা করে ইরানে হামলা করবে ইসরায়েল!
এবার ইসরায়েলকে নিয়েই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আপত্তি উপেক্ষা করেই ইসরায়েল ইরানে হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা করছে দেশটি। তেমনটি হলে ওই অঞ্চলে নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সুরক্ষায় এখনই জরুরি পরিকল্পনা প্রণয়ন শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। খবর ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিওন প্যানেট্টাসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ইসরায়েলি সরকারের শীর্ষ মহলে একাধিক গোপন বার্তা পাঠিয়েছেন। তাতে ইরানে হামলার ভয়াবহ পরিণতির কথা জানিয়ে এ কাজ থেকে বিরত থাকতে ইসরায়েলকে সতর্ক করা হয়েছে। ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার প্রভাব দেখার জন্য আরও সময় চায় যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিকে তার পারমাণবিক কর্মসূচি বাতিল করতে বাধ্য করার জন্য আরও পদক্ষেপ নিতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ মহল। ইসরায়েলের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে গত বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। এ ছাড়া মার্কিন সেনাবাহিনীর জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ জেনারেল মার্টিন ডেম্পসে আগামী সপ্তাহে ইসরায়েল যাচ্ছেন। তিনি সেখানে দেশটির সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
ইসরায়েলকে বোঝানোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপরও চাপ অব্যাহত রেখেছে। দেশটির আর্থিক খাতের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি ইরানের একজন পরমাণু বিশেষজ্ঞ বোমা হামলায় নিহত হলে ইরান এ জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলকে দায়ী করেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান দু'দেশই উত্তেজনা কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে। ইরান তার পারমাণবিক স্থাপনায় আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের প্রবেশে অনুমতি দিয়েছে।
আন্তর্জাতিক চাপ মোকাবেলার প্রত্যয় আহমাদিনেজাদের : পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক চাপ মোকাবেলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। আক্রান্ত হলে পাল্টা হামলা চালানোরও হুশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। ইকুয়েডরের রাজধানী কিয়োটোয় শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে আহমাদিনেজাদ বলেন, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা ও অবরোধ আরোপ করা হলেও ইরানে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। এদিকে, তেহরানের সঙ্গে ব্যবসা করার অভিযোগে গতকাল যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে চীন, সিঙ্গাপুর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ওপর অবরোধ আরোপ করেছে।
ইসরায়েলকে বোঝানোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপরও চাপ অব্যাহত রেখেছে। দেশটির আর্থিক খাতের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি ইরানের একজন পরমাণু বিশেষজ্ঞ বোমা হামলায় নিহত হলে ইরান এ জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলকে দায়ী করেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান দু'দেশই উত্তেজনা কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে। ইরান তার পারমাণবিক স্থাপনায় আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের প্রবেশে অনুমতি দিয়েছে।
আন্তর্জাতিক চাপ মোকাবেলার প্রত্যয় আহমাদিনেজাদের : পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক চাপ মোকাবেলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। আক্রান্ত হলে পাল্টা হামলা চালানোরও হুশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। ইকুয়েডরের রাজধানী কিয়োটোয় শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে আহমাদিনেজাদ বলেন, বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা ও অবরোধ আরোপ করা হলেও ইরানে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। এদিকে, তেহরানের সঙ্গে ব্যবসা করার অভিযোগে গতকাল যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে চীন, সিঙ্গাপুর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ওপর অবরোধ আরোপ করেছে।
No comments