প্রথম উড়াল সড়ক উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে আরও একধাপ এগিয়ে গেল চট্টগ্রাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বুধবার বন্দর এলাকায় উদ্বোধন করলেন চট্টগ্রামের প্রথম উড়ালসড়ক। উড়ালসড়কটি চট্টগ্রাম বন্দরের ইয়ার্ড থেকে টোল সড়কে যুক্ত হয়ে ফৌজদারহাটে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছে।
এর ওপর দিয়ে শুধু কনটেইনারবাহী লরি ও মালামাল বোঝাই ট্রাক চলাচল করতে পারবে। ফলে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের পরিবহন সহজ হবে।
গতকাল উড়াল সড়কের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী আরও তিনটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। প্রকল্পগুলো হচ্ছে সল্টগোলায় চার হাজার কর্মজীবী নারীর জন্য ডরমেটরি, মুরাদপুরে এলজিইডি ভবন এবং ফটিকছড়ির হালদা নদীতে রাবার ড্যাম।
উড়ালসড়কটি চালু হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরের পাশে বিমানবন্দর সড়কে যানজট অনেক কমে যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। পাশাপাশি বন্দরের কনটেইনার পরিবহনে গতিশীলতা আসবে। উড়ালসড়ক দিয়ে ট্রাক ও লরি বন্দরের ইয়ার্ডে প্রবেশ করবে। এতে বিমানবন্দর সড়কে যানজট অনেক কমে যাবে এবং বন্দরের কনটেইনার ওঠানামা ও পরিবহনে গতিশীলতা আসবে বলে বন্দর কর্মকর্তারা মনে করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ‘চট্টগ্রাম পোর্ট ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন প্রজেক্ট’ নামের এই উড়ালসড়কটি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ বাস্তবায়ন করেছে। ২০ মাস মেয়াদি প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে সাড়ে তিন বছর লেগেছে। ৮২ কোটি টাকার প্রকল্পটি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকার ৬০ শতাংশ ও এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ৪০ শতাংশ অর্থের জোগান দিয়েছে।
বন্দর সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার তথা আমদানি-রপ্তানির মালামাল পরিবহন বেড়েই চলেছে। এ কারণে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর সড়ক ট্রাক ও লরির দখলে চলে গেছে।
এতে বিমানের যাত্রী এবং ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তিও বাড়ছে। বিশেষ করে এই সড়কে যানজট চরম আকার ধারণ করেছে। ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে রাস্তা পারাপার। উড়াল সড়কের ব্যবহার শুরু হলে বিমানবন্দর সড়কে ট্রাক ও লরি চলাচল অনেক কমে যাবে।
সওজ সূত্র জানায়, নতুন উড়াল সড়কটির দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৪২০ কিলোমটার। এর মধ্যে উড়াল সড়কের মূল কাঠামো অর্থাৎ ওপরের দিকের দৈর্ঘ্য ৯৭৮ দশমিক ০৫ মিটার এবং বাকি ৪৪১ দশমিক ৫ মিটার র্যাম্প বা দুই দিকের সড়কের সংযোগ অংশ। সল্টগোলার ওপর দিয়ে উড়াল সড়কটি টোল সড়কের সঙ্গে বন্দরের ইয়ার্ডের সংযোগ ঘটিয়েছে।
এদিকে, গতকাল সল্টগোলায় চার হাজার কর্মজীবী নারীর আবাসনের জন্য ডরমেটরি ভবনেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। চট্টগ্রাম ইপিজেড ও আশপাশের এলাকায় এক লাখের বেশি নারী শ্রমিক কর্মরত আছেন। ভাড়া বাসা ও মেসে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করেন। ডরমেটরি ভবন নির্মাণ হলে অন্তত চার হাজার নারী শ্রমিকদের দুর্ভোগ কমবে।
গতকাল উড়াল সড়কের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী আরও তিনটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। প্রকল্পগুলো হচ্ছে সল্টগোলায় চার হাজার কর্মজীবী নারীর জন্য ডরমেটরি, মুরাদপুরে এলজিইডি ভবন এবং ফটিকছড়ির হালদা নদীতে রাবার ড্যাম।
উড়ালসড়কটি চালু হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরের পাশে বিমানবন্দর সড়কে যানজট অনেক কমে যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। পাশাপাশি বন্দরের কনটেইনার পরিবহনে গতিশীলতা আসবে। উড়ালসড়ক দিয়ে ট্রাক ও লরি বন্দরের ইয়ার্ডে প্রবেশ করবে। এতে বিমানবন্দর সড়কে যানজট অনেক কমে যাবে এবং বন্দরের কনটেইনার ওঠানামা ও পরিবহনে গতিশীলতা আসবে বলে বন্দর কর্মকর্তারা মনে করছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ‘চট্টগ্রাম পোর্ট ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন প্রজেক্ট’ নামের এই উড়ালসড়কটি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ বাস্তবায়ন করেছে। ২০ মাস মেয়াদি প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে সাড়ে তিন বছর লেগেছে। ৮২ কোটি টাকার প্রকল্পটি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকার ৬০ শতাংশ ও এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ৪০ শতাংশ অর্থের জোগান দিয়েছে।
বন্দর সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার তথা আমদানি-রপ্তানির মালামাল পরিবহন বেড়েই চলেছে। এ কারণে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর সড়ক ট্রাক ও লরির দখলে চলে গেছে।
এতে বিমানের যাত্রী এবং ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তিও বাড়ছে। বিশেষ করে এই সড়কে যানজট চরম আকার ধারণ করেছে। ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে রাস্তা পারাপার। উড়াল সড়কের ব্যবহার শুরু হলে বিমানবন্দর সড়কে ট্রাক ও লরি চলাচল অনেক কমে যাবে।
সওজ সূত্র জানায়, নতুন উড়াল সড়কটির দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৪২০ কিলোমটার। এর মধ্যে উড়াল সড়কের মূল কাঠামো অর্থাৎ ওপরের দিকের দৈর্ঘ্য ৯৭৮ দশমিক ০৫ মিটার এবং বাকি ৪৪১ দশমিক ৫ মিটার র্যাম্প বা দুই দিকের সড়কের সংযোগ অংশ। সল্টগোলার ওপর দিয়ে উড়াল সড়কটি টোল সড়কের সঙ্গে বন্দরের ইয়ার্ডের সংযোগ ঘটিয়েছে।
এদিকে, গতকাল সল্টগোলায় চার হাজার কর্মজীবী নারীর আবাসনের জন্য ডরমেটরি ভবনেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। চট্টগ্রাম ইপিজেড ও আশপাশের এলাকায় এক লাখের বেশি নারী শ্রমিক কর্মরত আছেন। ভাড়া বাসা ও মেসে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করেন। ডরমেটরি ভবন নির্মাণ হলে অন্তত চার হাজার নারী শ্রমিকদের দুর্ভোগ কমবে।
No comments