এই অগ্নিকাণ্ড অস্বাভাবিক : আমার দেশ কর্তৃপক্ষ
আগুনে দৈনিক আমার দেশ কার্যালয় পুড়ে যাওয়ার ঘটনাকে স্বাভাবিকভাবে দেখছেন না আমার দেশ কর্তৃপক্ষ। তারা এই অগ্নিকাণ্ডকে রহস্যজনক বলে মনে করছেন। এর কারণ হিসেবে তারা বলছেন, এমন সময় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল যেদিন আলোচিত এই দৈনিকটি বিএসইসি ভবন ছেড়ে অন্যত্র যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তারা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং উপযুক্ত তিপূরণ দাবি করেন।
দমকল বাহিনীর বরাত দিয়ে আমার দেশ কর্তৃপ বলছে, অগ্নিকাণ্ডে পত্রিকাটির মেইন সার্ভার, প্রডাকশন রুম, ডজন ডজন কম্পিউটার, রেফারেন্স, সংরতি পত্রিকা এবং ১১ বছরের যাবতীয় দলিল দস্তাবেজ ছাই হয়ে গেছে।
গতকাল বিকেলে বিএসইসি ভবনের সামনে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেন আমার দেশ-এর নির্বাহী সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আমার দেশ-এর বার্তা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, নগর সম্পাদক এম আবদুল্লাহ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ড্যাবের মহাসচিব এ জেড এম জাহিদ হোসেন, বিএফইউজের মহাসচিব এম এ আজিজ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার, সাংবাদিক নেতা বাছির জামাল প্রমুখ।
সৈয়দ আবদাল আহমদ বলেন, প্রায় দেড় বছর আগে সরকারি রোষানলে পড়ে বন্ধ হয়ে যাওয়া আমার দেশ সরকারি মালিকানাধীন বিএসইসি ভবন কর্তৃপরে দেনাপাওনার বিষয়টি সুরাহা করে শুক্রবার অন্যত্র অফিস শিফট করছিল। সকালে অফিস স্থানান্তরের কাজ শুরু হওয়ার পরই এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
তিনি জানান, অফিস স্থানান্তরের জন্য আগেই এসি খুলে রাখা হয়েছিল, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল। তবে বিএসইসির চেয়ারম্যান দেশের বাইরে থাকায় তাদের স্থানান্তরের কাজ বিলম্বিত হয়।
আবদাল বলেন, যদিও য়তির পুরো চিত্র এখনো পাওয়া যায়নি তবে যতটুকু জানা গেছে তাতে বলা যায় এত বড় তি বহন করার সাধ্য আর আমার দেশ কর্তৃপরে নেই।
তিনি বলেন, সরকার ২০১৩ সালের ১১ এপ্রিল আমার দেশ বন্ধ করে দেয়ার পর আর্থিক সঙ্কট এতটাই গভীর হয়েছে যে ভবিষ্যতে বিএসইসির ভাড়া শোধ অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে আশঙ্কা করে বহু স্মৃতিবিজড়িত অফিসটি ছেড়ে দিতে হয়েছে। ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিএসইসি ভবনেই ছিল আমার দেশ কার্যালয়।
সৈয়দ আবদাল আহমদ বলেন, আমার দেশ-এর পাঁচ শতাধিক সংবাদকর্মী এখন বেকার হয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। তিনি অবিলম্বে আমার দেশ খুলে দেয়া এবং পত্রিকাটির ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তি দাবি করেন। এই দুঃসময়ে আমার দেশ-এর পাশে দাঁড়ানোর জন্য দেশ-বিদেশের সব গণমাধ্যম এবং দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান সৈয়দ আবদাল আহমদ, যিনি জন্মলগ্ন থেকেই পত্রিকাটির গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
এ দিকে এক প্রশ্নের জবাবে আমার দেশের বার্তা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী বলেন, আগুনে আমার দেশ অফিসের অন্তত ১০ কোটি টাকার তি হয়েছে।
তিনি জানান, আমার দেশ আবার নতুন উদ্যমে অনলাইন সংস্করণ প্রকাশ করার উদ্যোগ নিয়েছিল। এরই অংশ হিসেবে ব্যয়বহুল অফিস (প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকা ভাড়া) ছেড়ে ছোট পরিসরের অফিস নিয়ে কাজ করার জন্য গুলশানের নিকেতনে অফিস নিয়েছিল। ল্য ছিল ভাড়ার খরচ কমিয়ে পত্রিকাটির স্টাফদের যথাসম্ভব বেতন পরিশোধ করা। ঠিক এই সময়ে এ অগ্নিকাণ্ডকে তারা মেনে নিতে পারছেন না।
দমকল বাহিনীর বরাত দিয়ে আমার দেশ কর্তৃপ বলছে, অগ্নিকাণ্ডে পত্রিকাটির মেইন সার্ভার, প্রডাকশন রুম, ডজন ডজন কম্পিউটার, রেফারেন্স, সংরতি পত্রিকা এবং ১১ বছরের যাবতীয় দলিল দস্তাবেজ ছাই হয়ে গেছে।
গতকাল বিকেলে বিএসইসি ভবনের সামনে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেন আমার দেশ-এর নির্বাহী সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আমার দেশ-এর বার্তা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, নগর সম্পাদক এম আবদুল্লাহ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ড্যাবের মহাসচিব এ জেড এম জাহিদ হোসেন, বিএফইউজের মহাসচিব এম এ আজিজ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার, সাংবাদিক নেতা বাছির জামাল প্রমুখ।
সৈয়দ আবদাল আহমদ বলেন, প্রায় দেড় বছর আগে সরকারি রোষানলে পড়ে বন্ধ হয়ে যাওয়া আমার দেশ সরকারি মালিকানাধীন বিএসইসি ভবন কর্তৃপরে দেনাপাওনার বিষয়টি সুরাহা করে শুক্রবার অন্যত্র অফিস শিফট করছিল। সকালে অফিস স্থানান্তরের কাজ শুরু হওয়ার পরই এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
তিনি জানান, অফিস স্থানান্তরের জন্য আগেই এসি খুলে রাখা হয়েছিল, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল। তবে বিএসইসির চেয়ারম্যান দেশের বাইরে থাকায় তাদের স্থানান্তরের কাজ বিলম্বিত হয়।
আবদাল বলেন, যদিও য়তির পুরো চিত্র এখনো পাওয়া যায়নি তবে যতটুকু জানা গেছে তাতে বলা যায় এত বড় তি বহন করার সাধ্য আর আমার দেশ কর্তৃপরে নেই।
তিনি বলেন, সরকার ২০১৩ সালের ১১ এপ্রিল আমার দেশ বন্ধ করে দেয়ার পর আর্থিক সঙ্কট এতটাই গভীর হয়েছে যে ভবিষ্যতে বিএসইসির ভাড়া শোধ অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে আশঙ্কা করে বহু স্মৃতিবিজড়িত অফিসটি ছেড়ে দিতে হয়েছে। ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিএসইসি ভবনেই ছিল আমার দেশ কার্যালয়।
সৈয়দ আবদাল আহমদ বলেন, আমার দেশ-এর পাঁচ শতাধিক সংবাদকর্মী এখন বেকার হয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। তিনি অবিলম্বে আমার দেশ খুলে দেয়া এবং পত্রিকাটির ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তি দাবি করেন। এই দুঃসময়ে আমার দেশ-এর পাশে দাঁড়ানোর জন্য দেশ-বিদেশের সব গণমাধ্যম এবং দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান সৈয়দ আবদাল আহমদ, যিনি জন্মলগ্ন থেকেই পত্রিকাটির গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
এ দিকে এক প্রশ্নের জবাবে আমার দেশের বার্তা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী বলেন, আগুনে আমার দেশ অফিসের অন্তত ১০ কোটি টাকার তি হয়েছে।
তিনি জানান, আমার দেশ আবার নতুন উদ্যমে অনলাইন সংস্করণ প্রকাশ করার উদ্যোগ নিয়েছিল। এরই অংশ হিসেবে ব্যয়বহুল অফিস (প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকা ভাড়া) ছেড়ে ছোট পরিসরের অফিস নিয়ে কাজ করার জন্য গুলশানের নিকেতনে অফিস নিয়েছিল। ল্য ছিল ভাড়ার খরচ কমিয়ে পত্রিকাটির স্টাফদের যথাসম্ভব বেতন পরিশোধ করা। ঠিক এই সময়ে এ অগ্নিকাণ্ডকে তারা মেনে নিতে পারছেন না।
No comments