বাড়ির আঙিনায় কুমির!
অস্ট্রেলিয়ার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে গত
কয়েক দশকে কুমিরের সংখ্যা ব্যাপক হারে বেড়েছে। বৃদ্ধির হার এতই বেশি যে,
জলচর প্রাণীটি এখন রীতিমতো লোকের বাড়ির পেছনের আঙিনায় বিচরণ শুরু করেছে।
কুমির-উপদ্রুত
এলাকার মানুষ তারের বেড়া দিয়ে নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। কিন্তু তা
সত্ত্বেও এমন ভয়ংকর শিকারি প্রাণীর কাছাকাছি বসবাস নিশ্চয়ই আতঙ্কজনক। ১৫
ফুট লম্বা একটি প্রাপ্তবয়স্ক কুমির আশপাশে ঘোরাফেরা করলে সেটা কারও জন্যই
স্বস্তিকর নয়। বিশেষ করে অপলকে তাকিয়েথাকলে তো কথাই নেই।
অস্ট্রেলিয়ার নর্দার্ন টেরিটরি এলাকায় সমুদ্র, নদী ও আশপাশের বিভিন্ন জলাশয়ে অসংখ্য লোনা পানির কুমির বাস করে। সেখানে একসময় এদের প্রায় দেখাই যেত না। কিন্তু ১৯৭১ সালে শিকার নিষিদ্ধ করার পর থেকে এই সরীসৃপের ব্যাপক বংশবৃদ্ধি হয়েছে। কুমিরের আক্রমণও বাড়ছে।
ফরাসি এক তরুণ সাড়ে ছয় ফুট দীর্ঘ এক কুমিরের আক্রমণের শিকার হন গত এপ্রিলে। ওই এলাকায় প্রতিবছর গড়ে একজন কুমিরের হামলায় প্রাণ হারাচ্ছে।
নর্দার্ন টেরিটরির পার্ক ও বন্য প্রাণী কমিশনের র্যাচেল পিয়ার্স বলেন, স্থানীয় বহু মানুষ বিভিন্ন জলাশয়সংলগ্ন বিশাল বাড়িতে বাস করে। তাদের ঘরে প্রায়ই কুমির ঢুকে পড়ে। নদীর পানি বেড়ে গেলে এরা অবাধে চলাচল করতে পারে। এরা সাধারণত কুকুর বা অন্যান্য ছোটখাটো প্রাণী শিকারের উদ্দেশ্যে ঘরবাড়িতে ঢোকে। ডারউইন এলাকার একটি বাড়ির শোবার ঘর থেকে কয়েক দিন আগে একটি কুমির উদ্ধার করা হয়। বন্য প্রাণীবিষয়ক কর্মী ম্যাল স্টুয়ার্ট বলেন, নর্দার্ন টেরিটরির প্রত্যন্ত এলাকায় ফিৎজমরিস নদীতে তিনি প্রায় ৩০ ফুট লম্বা একটি কুমির দেখেছেন। প্রায় নৌকার সমান বড় কুমিরটি দেখে তিনি খুবই বিস্মিত হন। এসব কুমিরের গড় দৈর্ঘ্য সচরাচর অনেক কম হয়ে থাকে।
নর্দার্ন টেরিটরিতে প্রায় ৮০ হাজার এবং কুইন্সল্যান্ড ও ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় ৫০ হাজার কুমির রয়েছে। বিবিসি।
অস্ট্রেলিয়ার নর্দার্ন টেরিটরি এলাকায় সমুদ্র, নদী ও আশপাশের বিভিন্ন জলাশয়ে অসংখ্য লোনা পানির কুমির বাস করে। সেখানে একসময় এদের প্রায় দেখাই যেত না। কিন্তু ১৯৭১ সালে শিকার নিষিদ্ধ করার পর থেকে এই সরীসৃপের ব্যাপক বংশবৃদ্ধি হয়েছে। কুমিরের আক্রমণও বাড়ছে।
ফরাসি এক তরুণ সাড়ে ছয় ফুট দীর্ঘ এক কুমিরের আক্রমণের শিকার হন গত এপ্রিলে। ওই এলাকায় প্রতিবছর গড়ে একজন কুমিরের হামলায় প্রাণ হারাচ্ছে।
নর্দার্ন টেরিটরির পার্ক ও বন্য প্রাণী কমিশনের র্যাচেল পিয়ার্স বলেন, স্থানীয় বহু মানুষ বিভিন্ন জলাশয়সংলগ্ন বিশাল বাড়িতে বাস করে। তাদের ঘরে প্রায়ই কুমির ঢুকে পড়ে। নদীর পানি বেড়ে গেলে এরা অবাধে চলাচল করতে পারে। এরা সাধারণত কুকুর বা অন্যান্য ছোটখাটো প্রাণী শিকারের উদ্দেশ্যে ঘরবাড়িতে ঢোকে। ডারউইন এলাকার একটি বাড়ির শোবার ঘর থেকে কয়েক দিন আগে একটি কুমির উদ্ধার করা হয়। বন্য প্রাণীবিষয়ক কর্মী ম্যাল স্টুয়ার্ট বলেন, নর্দার্ন টেরিটরির প্রত্যন্ত এলাকায় ফিৎজমরিস নদীতে তিনি প্রায় ৩০ ফুট লম্বা একটি কুমির দেখেছেন। প্রায় নৌকার সমান বড় কুমিরটি দেখে তিনি খুবই বিস্মিত হন। এসব কুমিরের গড় দৈর্ঘ্য সচরাচর অনেক কম হয়ে থাকে।
নর্দার্ন টেরিটরিতে প্রায় ৮০ হাজার এবং কুইন্সল্যান্ড ও ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় ৫০ হাজার কুমির রয়েছে। বিবিসি।
No comments