রঙিন সময় by তাওহিদা জাহান
সময় আজ রঙে রঙে রঙিন। বলছি, এখন
তরুণ-তরুণীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পাওয়া রঙিন ঘড়ির কথা। প্রয়োজন ছাপিয়ে ঘড়ি
এখন হয়ে উঠেছে ফ্যাশনের অন্যতম অনুষঙ্গ। নগরের বিভিন্ন বাজারে ঘড়ির দোকানে
একবার ঢুঁ দিলেই তা টের পেয়ে যাবেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
চারুকলা অনুষদের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শামস্-ই-ইসলামের জীবনে প্রথম ঘড়ি
উপহার পাওয়ার স্মৃতিটি আজও ভোলার নয়। ‘তৃতীয় শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার
করার পর বাবা আমাকে উপহার দেন একটি হলুদ রঙের ঘড়ি। এখনো রঙিন ঘড়িই থাকে
আমার পছন্দের তালিকায়।’ বলেন তিনি। সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির বিবিএর
শিক্ষার্থী রাজু হোসেন বলেন, ‘রঙিন ঘড়িগুলো ফ্যাশনের সঙ্গে বেশ মানিয়ে যায়।
সময় দেখার পাশাপাশি এটি একটি বাড়তি পাওয়া। নীল ও লাল বেল্ট বা ফিতার বড়
ডায়ালের ঘড়ি আমার পছন্দ।’
লাল, নীল, হলুদ, কমলা, গোলাপি—বাহারি রঙের ঘড়িগুলো আপনার নজর কাড়বে। এর মধ্যে কোনো কোনোটি আবার দু-তিন রঙের মিশেলে তৈরি। অধিকাংশ ঘড়িই বড় ডায়ালের এবং মোটা বেল্ট-সংবলিত। এর সঙ্গে রঙিন কাঁটা যোগ করেছে ভিন্ন মাত্রা। ঘড়ির ফুলেল ও জ্যামিতিক নকশাগুলোর ব্যবহারও দেখা যাচ্ছে।
ঢাকার নিউমার্কেট, বায়তুল মোকাররম মার্কেট, স্টেডিয়াম মার্কেটে পাবেন রঙিন ঘড়ির বিশাল সংগ্রহ। পাটুয়াটুলী ও ইসলামপুরে আছে ঘড়ির পাইকারি বাজার। এখানে ঘড়ি বিক্রির খুচরা দোকানও আছে অনেকগুলো।
নিউমার্কেটের রুমকি ওয়াচ গার্ডেনের স্বত্বাধিকারী আজিজুল হক বলেন, ‘ছেলেমেয়ে উভয়েই এখন বড় ডায়ালের রঙিন ঘড়ি কিনছে। মেয়েদের মধ্যে গোলাপি, লাল, হলুদ এবং ছেলেদের মধ্যে নীল, আকাশি, সাদা, লাল রঙের ঘড়ি বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে।’
সব সময় ব্যবহারের জন্য বড় ডায়ালের বাহারি রঙিন ঘড়ি কিনতে চলে আসতে পারেন নিউমার্কেট, স্টেডিয়াম মার্কেটে। এখানে ঘড়িগুলো পাবেন ৩০০ থেকে দেড় হাজার টাকার মধ্যে।
যাঁরা ঘড়ি নিয়ে একটু শৌখিন, তাঁরা বেছে নিতে পারেন চামড়ার রঙিন ফিতার বড় ডায়ালের ঘড়ি। ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স, টুইন টাওয়ার, মেট্রো শপিংমলে এ জন্য একবার ঢুঁ মেরে দেখতে পারেন। ভালো ব্র্যান্ডের ঘড়ির দাম পড়বে তিন হাজার থেকে ৯৫ হাজার টাকা। এর চেয়ে বেশি দামের ঘড়িও ঢাকার বাজারে পাওয়া যায়।
মনে রাখবেন, পোশাকের সঙ্গে মানানসই একটি ঘড়ি আপনার ব্যক্তিত্বের প্রকাশে অনেকখানি সাহায্য করবে। সালোয়ার-কামিজ, টপ, কুর্তা, জিনস-ফতুয়া—সব পোশাকেই পরতে পারেন মানানসই রঙিন ঘড়ি। তবে ঘড়ি নির্বাচনের সময় আপনার বয়স, রুচি ও উপলক্ষ মাথায় রাখুন। এবার রঙিন সময়কে সঙ্গে নিয়ে হোক আপনার রঙিন পথচলা।
লাল, নীল, হলুদ, কমলা, গোলাপি—বাহারি রঙের ঘড়িগুলো আপনার নজর কাড়বে। এর মধ্যে কোনো কোনোটি আবার দু-তিন রঙের মিশেলে তৈরি। অধিকাংশ ঘড়িই বড় ডায়ালের এবং মোটা বেল্ট-সংবলিত। এর সঙ্গে রঙিন কাঁটা যোগ করেছে ভিন্ন মাত্রা। ঘড়ির ফুলেল ও জ্যামিতিক নকশাগুলোর ব্যবহারও দেখা যাচ্ছে।
ঢাকার নিউমার্কেট, বায়তুল মোকাররম মার্কেট, স্টেডিয়াম মার্কেটে পাবেন রঙিন ঘড়ির বিশাল সংগ্রহ। পাটুয়াটুলী ও ইসলামপুরে আছে ঘড়ির পাইকারি বাজার। এখানে ঘড়ি বিক্রির খুচরা দোকানও আছে অনেকগুলো।
নিউমার্কেটের রুমকি ওয়াচ গার্ডেনের স্বত্বাধিকারী আজিজুল হক বলেন, ‘ছেলেমেয়ে উভয়েই এখন বড় ডায়ালের রঙিন ঘড়ি কিনছে। মেয়েদের মধ্যে গোলাপি, লাল, হলুদ এবং ছেলেদের মধ্যে নীল, আকাশি, সাদা, লাল রঙের ঘড়ি বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে।’
সব সময় ব্যবহারের জন্য বড় ডায়ালের বাহারি রঙিন ঘড়ি কিনতে চলে আসতে পারেন নিউমার্কেট, স্টেডিয়াম মার্কেটে। এখানে ঘড়িগুলো পাবেন ৩০০ থেকে দেড় হাজার টাকার মধ্যে।
যাঁরা ঘড়ি নিয়ে একটু শৌখিন, তাঁরা বেছে নিতে পারেন চামড়ার রঙিন ফিতার বড় ডায়ালের ঘড়ি। ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স, টুইন টাওয়ার, মেট্রো শপিংমলে এ জন্য একবার ঢুঁ মেরে দেখতে পারেন। ভালো ব্র্যান্ডের ঘড়ির দাম পড়বে তিন হাজার থেকে ৯৫ হাজার টাকা। এর চেয়ে বেশি দামের ঘড়িও ঢাকার বাজারে পাওয়া যায়।
মনে রাখবেন, পোশাকের সঙ্গে মানানসই একটি ঘড়ি আপনার ব্যক্তিত্বের প্রকাশে অনেকখানি সাহায্য করবে। সালোয়ার-কামিজ, টপ, কুর্তা, জিনস-ফতুয়া—সব পোশাকেই পরতে পারেন মানানসই রঙিন ঘড়ি। তবে ঘড়ি নির্বাচনের সময় আপনার বয়স, রুচি ও উপলক্ষ মাথায় রাখুন। এবার রঙিন সময়কে সঙ্গে নিয়ে হোক আপনার রঙিন পথচলা।
No comments