বন্দি তানভীরের ফোনালাপ by লায়েকুজ্জামান
কারাগারে থেকেও মোবাইল নেটওয়ার্কে আছেন হল-মার্ক গ্রুপের এমডি তানভীর
মাহমুদ। কথা বলছেন রাজনীতিক, ব্যবসায়ী আর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের
সঙ্গে। সেলফোনে দিচ্ছেন নানা নির্দেশনাও। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের একাধিক
সূত্রে জানা গেছে এ তথ্য।
জানা গেছে, হল-মার্ক কেলেঙ্কারির হোতা তানভীর
বন্দি থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছেন,কথা বলছেন নিকটজনসহ দেশের
নামীদামি অনেকের সঙ্গে। একটি নয় ব্যবহার করছেন তিনটি মোবাইল সেট। বন্দি
থাকা অবস্থায়ও মোবাইল ফোনে যোগাযোগের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছেন
তার আপাত হারানো সাম্রাজ্য। একটি সূত্র জানিয়েছে, বন্দিদশা অবস্থায় তানভীর
তার এক নিকট আত্মীয় ব্যবসায়ী, সোনালী ব্যাংকের একজন সাবেক কর্মকর্তা এবং
একজন রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন, একজন পুলিশ কর্মকর্তার
সঙ্গে ফোনালাপের কথাও জানিয়েছে একটি সূত্র।
অনেক কিছুই তানভীর ঠিক করে এনেছেন বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। কয়েক মাস আগে স্বয়ং অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন হল-মার্ক গ্রুপকে আবার ঋণ দেয়ার কথা। সে সময়ে মিডিয়াকর্মীর তোপের মুখে পিছিয়ে যান অর্থমন্ত্রী। একটি সূত্রে জানা গেছে হল-মার্ক গ্রুপকে পুনঃঋণ দেয়ার ভেতরের সে পরিকল্পনা এখনও পরিত্যক্ত হয়নি। গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ, চেয়ারম্যান জেসমিন ও জিএম তুষার কারাগারে থাকলেও হল-মার্ক গ্রুপের ফ্যাক্টরিগুলো খুলে দেয়ার আন্দোলন কিন্তু চলছেই। নিয়মিত মানববন্ধন, মিছিল হচ্ছে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, হলমার্ক গ্রুপের তিন কর্ণধার কারাগারে থাকার পরও ওই সব আন্দোলনের খরচ যোগাচ্ছে কারা? তাদের সঙ্গে কারা যোগাযোগ রেখে নতুন নতুন আন্দোলনের পরিকল্পনা দিচ্ছে? স্বাধীনতাউত্তর বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় ব্যাংক লুটপাটের ঘটনা এই হল-মার্ক কেলেঙ্কারি। ঋণ নয় ব্যাংক জালিয়াতির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংক থেকে এ গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ হাতিয়ে নিয়েছে কোটি টাকা। ওই ব্যাংক লুটের সঙ্গে জড়িত ছিলেন সোনালী ব্যাংকের সে সময়ের এমডি হুমায়ুন কবীর সহ ব্যাংকের আরও অনেক কর্মকর্তা। ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ অর্থ লুটের ঘটনায় তাদের টাকা উদ্ধারে সোনালী ব্যাংক কোন মামলা করেনি। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধান ও তদন্ত শেষে গত বছর জানুয়ারি মাসে ১৭ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে। মামলার চার্জশিটও দেয়া হয়। গ্রেপ্তার হন গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ, চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম ও জিএম তুষার সহ ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা।
তানভীর মাহমুদ কারাগারে থেকেও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন- সামপ্রতিককালের এমন অভিযোগের বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কর্তৃপক্ষ। তানভীর মাহমুদ বর্তমানে আছেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। গ্রেপ্তারের পর থেকেই তিনি এখানে আছেন। তবে বন্দিদশায় তানভীর মাহমুদ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে একাধিকবার তার নিকটজন সহ তার প্রয়োজনে দেশের অনেকের সঙ্গে কথা বলেছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে তানভীর মাহমুদ মোবাইল ফোন ব্যবহার করার কথা স্বীকারও করেছেন। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রক্ষিত রেকর্ডে দেখা যায় চলতি বছর জানুয়ারি মাস থেকে মে মাস পর্যন্ত তানভীর মাহমুদ মোট ২৪ দিন কারাগার থেকে আদালতে হাজিরা দিতে এসেছেন। ওই দিনগুলো ছিল জানুয়ারি মাসের ৭, ২২, ২৩, ২৪ ও ৩১। ফেব্রুয়ারি মাসের ৫, ৭, ২৪, ২৫, ২৬ তারিখ। মার্চ মাসের ৫, ৬, ২৪, ২৫ ও ২৭ তারিখ। এপ্রিল মাসের ২৪, ২৫ ও ২৮ তারিখ এবং মে মাসের ৭, ১২, ১৩, ২৬, ২৭ ও ২৮ তারিখ। ওই সব তারিখগুলোতে কোর্টে আসা-যাওয়ার পথে এবং আদালত চত্বরে অবস্থান করার সময় একাধিকবার মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন তানভীর মাহমুদ। কখনও কথা বলেছেন তার ব্যবহার করা আগের দু’টি নাম্বার থেকে, আবার কখনও কথা বলেছেন তার শ্যালক জুয়েলের মোবাইল থেকে। সূত্রমতে জেল গেট থেকে বেরুনোর পর পরই তানভীরের বেশ কয়েকজন নিকটজন হাজির হয় জেল গেটে। গাড়িতে ওঠার আগেই তার কাছে দেয়া হয় মোবাইল সেট। তারপর থেকে অনবরত কথা চলতে থাকে। বন্দিদশায় জেলগেটের বাইরে তানভীর মাহমুদের মোবাইল ফোনে ব্যবহারের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে নানা সূত্রে। অভিযোগ আছে জেলের ভেতরেও তিনি মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। জেলে বসেই কথা বলেন বাইরে তার লোকজনের সঙ্গে। জেলের ভেতরে মোবাইল ফোন ব্যবহারের নজির এর আগেও আছে। সে সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ধরা পড়ার ঘটনাও আছে।
তবে তানভীর মাহমুদের কারাগারে মোবাইল ফোন ব্যবহারের বিষয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ফরমান আলী মানবজমিনকে বলেন, বর্তমান সময়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার অসম্ভব। নানা কারণে এখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বর্তমানে দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বন্দি অবস্থান করছে। সে বিষয়টিকে আমাদের দেখতে হচ্ছে। সেদিক খেয়াল রেখেই আমরা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৩২টি সিসি ক্যামেরা এবং মোবাইল ফোনে কথা বলা বন্ধ করতে ২৫টি মোবাইল জ্যামার লাগিয়েছি। এতগুলো মোবাইল জ্যামার থাকার কারণে কারাগার এলাকায় কারও পক্ষে মোবাইল ফোনে কথা বলা সম্ভব নয়। এছাড়াও জেলগেটে পুলিশ ও কারারক্ষীদের যৌথ চেকের ব্যবস্থা আছে। কারাগারে হঠাৎ করে তল্লাশিও চালানো হয়। তার দাবি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা সম্ভব নয়।
তবে দেখা গেছে, অনেক ক্ষেত্রেই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের গেটে আসামিদের দেহ তল্লাশি করার সুযোগ থাকে না। আদালত থেকে প্রতিদিন গড়ে সাড়ে তিন শ’ থেকে চার শ’ আসামি বিকালে জেল গেটে আসে। তাদের সকলের দেহতল্লাশি করতে গেলে নিয়ম অনুসারে দরজা বন্ধ হয়ে যায় বলে দ্রুত কোন মতে তল্লাশি করে ভেতরে প্রবেশ করানো হয়। সে সুযোগে মোবাইল ফোন কারাগারের ভেতরে চলে যাওয়া অসম্ভব নয়। নিয়মিত ওই সংখ্যক আসামি আসা ছাড়াও কোন কোন দিন ৭০০-৮০০ আসামিও আসে। যাদের সকলের দেহ তল্লাশিতে ত্রুটি থাকা স্বাভাবিক। আসামিদের কেউ কেউ মোবাইল ফোন ভেতরে নেয়ার ক্ষেত্রে এমন সুযোগ নিতে পারে বলে কারাগার কর্তৃপক্ষও মনে করেন।
অনেক কিছুই তানভীর ঠিক করে এনেছেন বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। কয়েক মাস আগে স্বয়ং অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন হল-মার্ক গ্রুপকে আবার ঋণ দেয়ার কথা। সে সময়ে মিডিয়াকর্মীর তোপের মুখে পিছিয়ে যান অর্থমন্ত্রী। একটি সূত্রে জানা গেছে হল-মার্ক গ্রুপকে পুনঃঋণ দেয়ার ভেতরের সে পরিকল্পনা এখনও পরিত্যক্ত হয়নি। গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ, চেয়ারম্যান জেসমিন ও জিএম তুষার কারাগারে থাকলেও হল-মার্ক গ্রুপের ফ্যাক্টরিগুলো খুলে দেয়ার আন্দোলন কিন্তু চলছেই। নিয়মিত মানববন্ধন, মিছিল হচ্ছে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, হলমার্ক গ্রুপের তিন কর্ণধার কারাগারে থাকার পরও ওই সব আন্দোলনের খরচ যোগাচ্ছে কারা? তাদের সঙ্গে কারা যোগাযোগ রেখে নতুন নতুন আন্দোলনের পরিকল্পনা দিচ্ছে? স্বাধীনতাউত্তর বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় ব্যাংক লুটপাটের ঘটনা এই হল-মার্ক কেলেঙ্কারি। ঋণ নয় ব্যাংক জালিয়াতির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংক থেকে এ গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ হাতিয়ে নিয়েছে কোটি টাকা। ওই ব্যাংক লুটের সঙ্গে জড়িত ছিলেন সোনালী ব্যাংকের সে সময়ের এমডি হুমায়ুন কবীর সহ ব্যাংকের আরও অনেক কর্মকর্তা। ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ অর্থ লুটের ঘটনায় তাদের টাকা উদ্ধারে সোনালী ব্যাংক কোন মামলা করেনি। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধান ও তদন্ত শেষে গত বছর জানুয়ারি মাসে ১৭ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে। মামলার চার্জশিটও দেয়া হয়। গ্রেপ্তার হন গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ, চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম ও জিএম তুষার সহ ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা।
তানভীর মাহমুদ কারাগারে থেকেও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন- সামপ্রতিককালের এমন অভিযোগের বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কর্তৃপক্ষ। তানভীর মাহমুদ বর্তমানে আছেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। গ্রেপ্তারের পর থেকেই তিনি এখানে আছেন। তবে বন্দিদশায় তানভীর মাহমুদ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে একাধিকবার তার নিকটজন সহ তার প্রয়োজনে দেশের অনেকের সঙ্গে কথা বলেছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে তানভীর মাহমুদ মোবাইল ফোন ব্যবহার করার কথা স্বীকারও করেছেন। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রক্ষিত রেকর্ডে দেখা যায় চলতি বছর জানুয়ারি মাস থেকে মে মাস পর্যন্ত তানভীর মাহমুদ মোট ২৪ দিন কারাগার থেকে আদালতে হাজিরা দিতে এসেছেন। ওই দিনগুলো ছিল জানুয়ারি মাসের ৭, ২২, ২৩, ২৪ ও ৩১। ফেব্রুয়ারি মাসের ৫, ৭, ২৪, ২৫, ২৬ তারিখ। মার্চ মাসের ৫, ৬, ২৪, ২৫ ও ২৭ তারিখ। এপ্রিল মাসের ২৪, ২৫ ও ২৮ তারিখ এবং মে মাসের ৭, ১২, ১৩, ২৬, ২৭ ও ২৮ তারিখ। ওই সব তারিখগুলোতে কোর্টে আসা-যাওয়ার পথে এবং আদালত চত্বরে অবস্থান করার সময় একাধিকবার মোবাইল ফোনে কথা বলেছেন তানভীর মাহমুদ। কখনও কথা বলেছেন তার ব্যবহার করা আগের দু’টি নাম্বার থেকে, আবার কখনও কথা বলেছেন তার শ্যালক জুয়েলের মোবাইল থেকে। সূত্রমতে জেল গেট থেকে বেরুনোর পর পরই তানভীরের বেশ কয়েকজন নিকটজন হাজির হয় জেল গেটে। গাড়িতে ওঠার আগেই তার কাছে দেয়া হয় মোবাইল সেট। তারপর থেকে অনবরত কথা চলতে থাকে। বন্দিদশায় জেলগেটের বাইরে তানভীর মাহমুদের মোবাইল ফোনে ব্যবহারের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে নানা সূত্রে। অভিযোগ আছে জেলের ভেতরেও তিনি মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। জেলে বসেই কথা বলেন বাইরে তার লোকজনের সঙ্গে। জেলের ভেতরে মোবাইল ফোন ব্যবহারের নজির এর আগেও আছে। সে সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ধরা পড়ার ঘটনাও আছে।
তবে তানভীর মাহমুদের কারাগারে মোবাইল ফোন ব্যবহারের বিষয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ফরমান আলী মানবজমিনকে বলেন, বর্তমান সময়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার অসম্ভব। নানা কারণে এখন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বর্তমানে দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বন্দি অবস্থান করছে। সে বিষয়টিকে আমাদের দেখতে হচ্ছে। সেদিক খেয়াল রেখেই আমরা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ৩২টি সিসি ক্যামেরা এবং মোবাইল ফোনে কথা বলা বন্ধ করতে ২৫টি মোবাইল জ্যামার লাগিয়েছি। এতগুলো মোবাইল জ্যামার থাকার কারণে কারাগার এলাকায় কারও পক্ষে মোবাইল ফোনে কথা বলা সম্ভব নয়। এছাড়াও জেলগেটে পুলিশ ও কারারক্ষীদের যৌথ চেকের ব্যবস্থা আছে। কারাগারে হঠাৎ করে তল্লাশিও চালানো হয়। তার দাবি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা সম্ভব নয়।
তবে দেখা গেছে, অনেক ক্ষেত্রেই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের গেটে আসামিদের দেহ তল্লাশি করার সুযোগ থাকে না। আদালত থেকে প্রতিদিন গড়ে সাড়ে তিন শ’ থেকে চার শ’ আসামি বিকালে জেল গেটে আসে। তাদের সকলের দেহতল্লাশি করতে গেলে নিয়ম অনুসারে দরজা বন্ধ হয়ে যায় বলে দ্রুত কোন মতে তল্লাশি করে ভেতরে প্রবেশ করানো হয়। সে সুযোগে মোবাইল ফোন কারাগারের ভেতরে চলে যাওয়া অসম্ভব নয়। নিয়মিত ওই সংখ্যক আসামি আসা ছাড়াও কোন কোন দিন ৭০০-৮০০ আসামিও আসে। যাদের সকলের দেহ তল্লাশিতে ত্রুটি থাকা স্বাভাবিক। আসামিদের কেউ কেউ মোবাইল ফোন ভেতরে নেয়ার ক্ষেত্রে এমন সুযোগ নিতে পারে বলে কারাগার কর্তৃপক্ষও মনে করেন।
No comments