২৪১ কোটি টাকায় দুটি উড়োজাহাজ কিনল নৌবাহিনী
বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে প্রথমবারের মতো যুক্ত
হলো সমুদ্রে টহলদারি উড়োজাহাজ (মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্র্যাফট)। জার্মানির
তৈরি ডরনিয়ার ২২৮এনজি মডেলের দুটি জাহাজ কিনেছে নৌবাহিনী।
এর একটি গতকাল সোমবার ঢাকায় এসেছে। অন্যটি আসবে এ মাসের শেষের দিকে। দুটি জাহাজ কিনতে খরচ হয়েছে ২৪১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
কুর্মিটোলায় বঙ্গবন্ধু বিমানঘাঁটিতে গতকাল সকালে নতুন উড়োজাহাজের উদ্বোধন করেন নৌবাহিনীর প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল এম ফরিদ হাবিব। এ সময় বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে ছিলেন। নৌপ্রধান সাংবাদিকদের বলেন, এ জাহাজ দিয়ে নৌবাহিনী সমুদ্রসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশ, নজরদারি, বিভিন্ন ধরনের অনুসন্ধান ও চোরাচালান প্রতিরোধে কাজ করতে পারবে। সমুদ্রে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে খুব অল্প সময়ে জাহাজটি সেখানে যেতে পারবে। এতে নৌবাহিনীর সক্ষমতা আরও বাড়ল।
নৌবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, জাহাজটি চার ধরনের কাজে ব্যবহার করা হবে। কাজগুলো হলো সমুদ্রে টহল, অনুসন্ধান ও তল্লাশি, বেতার যোগাযোগ স্থাপন এবং জরুরি মুহূর্তে ছত্রীসেনা নামানো। জার্মানির রুয়াগ এয়ার স্পেস সার্ভিসেস নামের একটি কোম্পানির তৈরি এ উড়োজাহাজগুলো একটানা ১০ ঘণ্টা উড়তে পারে। এতে এক হাজার ৮৮৫ কেজি জ্বালানি রাখার ব্যবস্থা আছে। দুই হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করার জন্য দ্বিতীয় দফা আর জ্বালানি নিতে হয় না।
একেকটি জাহাজের দৈর্ঘ্য ৫৪ ফুট চার ইঞ্চি। পাখার দৈর্ঘ্য ৫৫ ফুট আট ইঞ্চি। ছয় হাজার ৪০০ কেজি ওজন নিয়ে একেকটি জাহাজ উড়তে পারে। যেকোনো আবহাওয়ায় ২৫ হাজার ফুট ওপর দিয়ে উড়ে যেত সক্ষম।
কুর্মিটোলায় বঙ্গবন্ধু বিমানঘাঁটিতে গতকাল সকালে নতুন উড়োজাহাজের উদ্বোধন করেন নৌবাহিনীর প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল এম ফরিদ হাবিব। এ সময় বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে ছিলেন। নৌপ্রধান সাংবাদিকদের বলেন, এ জাহাজ দিয়ে নৌবাহিনী সমুদ্রসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশ, নজরদারি, বিভিন্ন ধরনের অনুসন্ধান ও চোরাচালান প্রতিরোধে কাজ করতে পারবে। সমুদ্রে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে খুব অল্প সময়ে জাহাজটি সেখানে যেতে পারবে। এতে নৌবাহিনীর সক্ষমতা আরও বাড়ল।
নৌবাহিনী সূত্রে জানা গেছে, জাহাজটি চার ধরনের কাজে ব্যবহার করা হবে। কাজগুলো হলো সমুদ্রে টহল, অনুসন্ধান ও তল্লাশি, বেতার যোগাযোগ স্থাপন এবং জরুরি মুহূর্তে ছত্রীসেনা নামানো। জার্মানির রুয়াগ এয়ার স্পেস সার্ভিসেস নামের একটি কোম্পানির তৈরি এ উড়োজাহাজগুলো একটানা ১০ ঘণ্টা উড়তে পারে। এতে এক হাজার ৮৮৫ কেজি জ্বালানি রাখার ব্যবস্থা আছে। দুই হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করার জন্য দ্বিতীয় দফা আর জ্বালানি নিতে হয় না।
একেকটি জাহাজের দৈর্ঘ্য ৫৪ ফুট চার ইঞ্চি। পাখার দৈর্ঘ্য ৫৫ ফুট আট ইঞ্চি। ছয় হাজার ৪০০ কেজি ওজন নিয়ে একেকটি জাহাজ উড়তে পারে। যেকোনো আবহাওয়ায় ২৫ হাজার ফুট ওপর দিয়ে উড়ে যেত সক্ষম।
No comments