বানিয়ারচর হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি
গোপালগঞ্জের বানিয়ারচরে ক্যাথলিক চার্চে
বোমা হামলার ঘটনার এক যুগ পরও এর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার হয়নি। এতে তীব্র
ক্ষোভ জানিয়ে এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক
শাস্তির দাবি করেছেন খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতাসহ বিশিষ্টজনেরা।
গতকাল সোমবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত এক স্মরণসভায় এই দাবি জানানো হয়। বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশন এই সভার আয়োজন করে।
২০০১ সালের ৩ জুন গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার এই চার্চে সকালে রবিবাসরীয় প্রার্থনা চলাকালে বোমা হামলা হয়। হামলায় ১০ জন নিহত এবং ২৬ জন আহত হন। বক্তারা বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর সাতবার এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পাল্টানো হয়েছে, কিন্তু এখনো বোমা হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যায়নি। কোনো সরকারই মামলাটির তদন্তে আন্তরিকতা দেখায়নি বলেও অভিযোগ করেন বক্তারা।
খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি মিলন আই গমেজের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন যুব ইউনিয়নের সভাপতি আবদুল্লাহ আল কাফী, মহিলা ঐক্য পরিষদের নেত্রী জয়ন্তী রায়সহ হাফেজ মওলানা জিয়াউল হাসান। অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্মল রোজারিও সভা পরিচালনা করেন। সভায় নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে বিশেষ প্রার্থনা করা হয় এবং সভার শেষে মোমবাতি জ্বালানো হয়। পরে একটি মিছিল শহীদ মিনার এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
২০০১ সালের ৩ জুন গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার এই চার্চে সকালে রবিবাসরীয় প্রার্থনা চলাকালে বোমা হামলা হয়। হামলায় ১০ জন নিহত এবং ২৬ জন আহত হন। বক্তারা বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর সাতবার এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পাল্টানো হয়েছে, কিন্তু এখনো বোমা হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যায়নি। কোনো সরকারই মামলাটির তদন্তে আন্তরিকতা দেখায়নি বলেও অভিযোগ করেন বক্তারা।
খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি মিলন আই গমেজের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন যুব ইউনিয়নের সভাপতি আবদুল্লাহ আল কাফী, মহিলা ঐক্য পরিষদের নেত্রী জয়ন্তী রায়সহ হাফেজ মওলানা জিয়াউল হাসান। অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্মল রোজারিও সভা পরিচালনা করেন। সভায় নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে বিশেষ প্রার্থনা করা হয় এবং সভার শেষে মোমবাতি জ্বালানো হয়। পরে একটি মিছিল শহীদ মিনার এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
No comments