৩ বছরে ৭ লাখ ২০ হাজার বেকারকে আত্মকর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ দেয়া হবে- সংসদে প্রশ্নোত্তরে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,
কর্মসংস্থানের লৰ্যে আগামী তিন বছরে সারাদেশে ৭ লাখ ২০ হাজার বেকার
যুবক-যুবতীকে দৰতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিৰণ দেয়া হবে।
চারদলীয়
জোট সরকারের দলীয় সঙ্কীর্ণতা ও প্রতিহিংসার কারণে আনত্মর্জাতিক মাতৃভাষা
ইনস্টিটিউট ভবন নির্মাণে প্রায় ছয় বছর সময় নষ্ট হয়েছে। যে অর্থ দিয়ে তখন
পাঁচতলা ভবন নির্মাণ করা যেত, এখন তিন তলা ভবন নির্মাণেই সমপরিমাণ টাকা খরচ
হবে। বুধবার জাতীয় সংসদে টেবিলে উত্থাপিত লিখিত প্রশ্নের জবাবে
প্রধানমন্ত্রী এসব তথ্য জানান। তিনি জানান, শিৰাব্যবস্থাকে আধুনিকায়নে
স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা হিসেবে সরকার শিৰানীতি ২০০৯
বাসত্মবায়ন করতে যাচ্ছে। তিনি জানান, বর্তমান সরকার এমপিও নীতিমালা প্রণয়ন
করেছে, যা চূড়ানত্ম করে অচিরেই বাসত্মবায়ন করা হবে। এমপিও খাতে ১১২ কোটি ৩৫
লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এছাড়া চলতি বছরেই অষ্টম শ্রেণীতেও সমাপনী
পরীৰা অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে।
দেশের বেকার যুবসমাজের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার বিষয়ে সরকারী দলের আব্দুল মজিদ খানের প্রশ্নের লিখিত জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশের বেকার যুবসমাজকে কর্মসংস্থানে সম্পৃক্ত করার জন্য সরকার বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের মাধ্যমে দৰতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিৰণ, আত্মকর্মসংস্থান ও ঋণ সহায়তার ব্যাপক কর্মসূচী নিয়েছে। সম্প্রতি অনুমোদিত যুব উন্নয়ন অধিদফতর ও বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী যুব সংগঠনের মাধ্যমে আগামী তিন বছরে সারাদেশে ৭ লাখ ২০ হাজার বেকার যুবক ও যুব মহিলাকে জীবন দৰতা ও দৰতামূলক প্রশিৰণ দেয়া হবে।
তিনি জানান, দেশের প্রতিটি উপজেলায় ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে যুব কার্যক্রমকে গতিশীল করা হবে। এছাড়া 'কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম টেকনোলজি এমপাওয়ারমেন্ট সেন্টার' (সিওয়াইপিটিইসি) প্রকল্পের আওতায় ভ্রাম্যমাণ আইসিটি ভ্যানের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের কম্পিউটার প্রশিণ দেয়া হবে। শেখ হাসিনা জানান, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন বিভিন্ন দফতরে ২৩৮টি শূন্যপদ রয়েছে। এসব পদ পূরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। রাজস্ব খাত ও উন্নয়ন খাতভুক্ত মোট ৩৮টি কারিগরি প্রশিণ কেন্দ্রের মাধ্যমে ৪৫টি কর্মসংস্থান উপযোগী ট্রেডে ২০০৮ সালে প্রায় ৪২ হাজার বেকার যুবক ও যুব মহিলাকে কারিগরি প্রশিণ দেয়া হয়। চলতি বছর এ সংখ্যা ৪৯ হাজারে উন্নীত করা হবে। এছাড়া যেসব জেলায় কারিগরি প্রশিণ কেন্দ্র নেই এ রকম জেলাসমূহে ৩০টি প্রশিণ কেন্দ্র ও ফরিদপুর জেলায় পাঁচটি ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজি স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বর্তমান সরকার।
সংরৰিত নারী আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য তহুরা আলীর প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, চারদলীয় জোট সরকারের দলীয় সঙ্কীর্ণতা ও প্রতিহিংসার কারণে আনত্মর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট ভবন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ বন্ধ হওয়ার পর প্রথমবার প্রকল্প দলিল সংশোধনের সময় প্রকল্পের বিভিন্ন খাতের বরাদ্দ অযাচিতভাবে কর্তন করায় অডিটোরিয়ামের আসবাবপত্র কেনা সম্ভব হয়নি।
দেশের বেকার যুবসমাজের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার বিষয়ে সরকারী দলের আব্দুল মজিদ খানের প্রশ্নের লিখিত জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশের বেকার যুবসমাজকে কর্মসংস্থানে সম্পৃক্ত করার জন্য সরকার বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের মাধ্যমে দৰতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিৰণ, আত্মকর্মসংস্থান ও ঋণ সহায়তার ব্যাপক কর্মসূচী নিয়েছে। সম্প্রতি অনুমোদিত যুব উন্নয়ন অধিদফতর ও বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী যুব সংগঠনের মাধ্যমে আগামী তিন বছরে সারাদেশে ৭ লাখ ২০ হাজার বেকার যুবক ও যুব মহিলাকে জীবন দৰতা ও দৰতামূলক প্রশিৰণ দেয়া হবে।
তিনি জানান, দেশের প্রতিটি উপজেলায় ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে যুব কার্যক্রমকে গতিশীল করা হবে। এছাড়া 'কমনওয়েলথ ইয়ুথ প্রোগ্রাম টেকনোলজি এমপাওয়ারমেন্ট সেন্টার' (সিওয়াইপিটিইসি) প্রকল্পের আওতায় ভ্রাম্যমাণ আইসিটি ভ্যানের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের কম্পিউটার প্রশিণ দেয়া হবে। শেখ হাসিনা জানান, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন বিভিন্ন দফতরে ২৩৮টি শূন্যপদ রয়েছে। এসব পদ পূরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। রাজস্ব খাত ও উন্নয়ন খাতভুক্ত মোট ৩৮টি কারিগরি প্রশিণ কেন্দ্রের মাধ্যমে ৪৫টি কর্মসংস্থান উপযোগী ট্রেডে ২০০৮ সালে প্রায় ৪২ হাজার বেকার যুবক ও যুব মহিলাকে কারিগরি প্রশিণ দেয়া হয়। চলতি বছর এ সংখ্যা ৪৯ হাজারে উন্নীত করা হবে। এছাড়া যেসব জেলায় কারিগরি প্রশিণ কেন্দ্র নেই এ রকম জেলাসমূহে ৩০টি প্রশিণ কেন্দ্র ও ফরিদপুর জেলায় পাঁচটি ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজি স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বর্তমান সরকার।
সংরৰিত নারী আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য তহুরা আলীর প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, চারদলীয় জোট সরকারের দলীয় সঙ্কীর্ণতা ও প্রতিহিংসার কারণে আনত্মর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট ভবন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ বন্ধ হওয়ার পর প্রথমবার প্রকল্প দলিল সংশোধনের সময় প্রকল্পের বিভিন্ন খাতের বরাদ্দ অযাচিতভাবে কর্তন করায় অডিটোরিয়ামের আসবাবপত্র কেনা সম্ভব হয়নি।
No comments