বুটিক হাউসে ঈদের পসরা by এমিলিয়া খানম
রমজানের শুরু মানেই ঈদের ঘণ্টাধ্বনি। নগরের বুটিক হাউসগুলোতেও তাই শুরু হয়ে গেছে তোড়জোড়। দেশীয় কাপড় ও বৈচিত্র্যপূর্ণ নকশার বাহারি পোশাকে শো-রুমগুলোতে ইতিমধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে ঈদের আমেজ। বিভিন্ন বুটিক হাউস ঘুরে দেখা যায় এবারে ঈদে তরুণীদের সালোয়ার-কামিজের ক্ষেত্রে লং কাটেরই প্রাধান্য থাকছে সঙ্গে চুড়িদার বা চাপা সালোয়ার, ছেলেদের পাঞ্জাবি লং ও শর্ট দুই কাটই দেখা যায়।
সালোয়ার-কামিজ ও শাড়িতে হাতের কাজ, এমব্রয়ডারি, এপ্লিক ও কারচুপির কাজের প্রাধান্য চোখে পড়ে। এ ছাড়াও সালোয়ার-কামিজ ও শাড়িতে ফিরে এসেছে লেইস, কাতান বা বিভিন্ন কাপড় বা পাড় কেটে প্যাঁচওয়ার্কের নকশা।
কথা হয় অনিন্দ্য বুটিক হাউসের কর্ণধার ও ডিজাইনার লুৎফা সানজিদার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঋতু ও উৎসব দুটো দিকই মাথায় রেখে পোশাক রেখেছি। এবার সালোয়ার-কামিজ করেছি খাদি, ভয়েল, মসলিন, রাজশাহী সিল্কের ওপর। এগুলোতে হাতের কাজ, কারচুপি, হ্যান্ডপেইন্ট, লেইস ও প্যাঁচওয়ার্কের কাজ থাকছে। বাচ্চাদের সালোয়ার-কামিজ পড়বে ৭০০ থেকে তিন হাজার টাকা। বড়দের সালোয়ার-কামিজ পাওয়া যাবে ৯৫০ থেকে ১৫ হাজার টাকায়। তবে সবকিছু নির্ভর করবে কাজের ওপর। শাড়িতে ভিন্নতা আনতে চেষ্টা করেছি। এবার ঈদের বিশেষ আয়োজন হিসেবে আমাদের নিজস্ব নকশায় থাকছে জুট ও সিল্কের শাড়ি। এ ছাড়া বাটিক, খাদি, অ্যান্ডি এগুলো তো আছেই। এসব শাড়িতে কাটওয়ার্ক, হাতের কাজ, সুতার কারচুপি, প্যাঁচওয়ার্ক ও হ্যান্ডপেইন্টের মিশেলে কাজ করছি।’ শাড়ির দাম পড়বে ৯৫০ থেকে ২০ হাজার পর্যন্ত। ভয়েল, সিল্ক, অ্যান্ডি কাপড়ে বুকে ও হাতে, হালকা হাতের ও কারচুপির কাজের পাঞ্জাবির দাম পড়বে ৯৫০ থেকে চার হাজার টাকা পর্যন্ত। অনিন্দ্য বুটিকসের ঠিকানা: ১০২, দ্বিতীয় তলা, আফমি প্লাজা। এ ছাড়া হালিশহর জি ও এল ব্লকে আরও দুটি শো-রুম রয়েছে।
ময়ূরাক্ষী বুটিকসের জোবাইদা আশরাফ বলেন, ‘গরমের কথা মাথায় রেখে আরামদায়ক কাপড় ব্যবহার করেছি। পাশাপাশি রঙের ব্যবহারে উৎসবটাকে প্রাধান্য দিয়েছি। সালোয়ার-কামিজে শিপন, জর্জেট, মসলিন, সপুরা সিল্কের কাপড়ে লাইট মেজেন্টা, ব্রাউন, কালো, হলুদ ও ময়ূরাক্ষী রঙের ব্যবহার করেছি।’ বিভিন্ন মাধ্যমে কাজ করা লং কাট ও চুড়িদার সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে পাঁচ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। পাঞ্জাবিতে দেশি কাপড়ে বুকে জ্যামিতিক মোটিফে কাজ করা হয়েছে। পাঞ্জাবির দাম পড়বে এক হাজার ৫০০ থেকে পাঁচ হাজার টাকা। এ ছাড়া রকমারি বাচ্চাদের পোশাকের দাম পড়বে দুই হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। ময়ূরাক্ষীর ঠিকানা: দোকান নম্বর: ১৯ তৃতীয় তলা, মিমি সুপার মার্কেট।
মুনমুন’স বুটিকসের কাজী শাহতাজ পারভীন জানান, সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ২০০ থেকে পাঁচ হাজার টাকা। শাড়ি এক হাজার থেকে কাজের ওপর ২০ হাজারের মধ্যে পাওয়া যাবে। মুনমুন’স বুটিকসের ঠিকানা: ১৫৫ দেওয়ান বাজার, পাবলিক হেলথ কম্পাউন্ড। মেহলী বুটিকসের শাহীন আক্তার জানান, শাড়ি ও সালোয়ার-কামিজে দেশীয় তাঁত, সুতি ও আদিবাসী কাপড়ের ব্যবহার করেছি। সালোয়ার-কামিজের কাটে থাকছে লং ও রুমাল কাট। কাজের ওপর সালোয়ার-কামিজের দাম দুই হাজার থেকে আট হাজার পর্যন্ত। শাড়ি তিন হাজার থেকে ১০ হাজারের ভিতর পাওয়া যাবে। সুতি, দোপিয়ান ও রাজশাহী সিল্কের পাঞ্জাবিতে দেখা যায় মাঝারি ঝুল ও হাই নেক। শাহীন আক্তার বলেন, ‘গরমের কারণে পাঞ্জাবিতে পেস্ট, সাদা, হালকা বেগুনিসহ লাইট কালার ব্যবহার করেছি।’ পাঞ্জাবির দাম পড়বে এক হাজার ২০০ থেকে আড়াই হাজার পর্যন্ত। মেহলী বুটিকসের ঠিকানা: বাড়ি নম্বর-৬৮, সড়ক-২৭, সিডিএ আবাসিক এলাকা।
কথা হয় অনিন্দ্য বুটিক হাউসের কর্ণধার ও ডিজাইনার লুৎফা সানজিদার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঋতু ও উৎসব দুটো দিকই মাথায় রেখে পোশাক রেখেছি। এবার সালোয়ার-কামিজ করেছি খাদি, ভয়েল, মসলিন, রাজশাহী সিল্কের ওপর। এগুলোতে হাতের কাজ, কারচুপি, হ্যান্ডপেইন্ট, লেইস ও প্যাঁচওয়ার্কের কাজ থাকছে। বাচ্চাদের সালোয়ার-কামিজ পড়বে ৭০০ থেকে তিন হাজার টাকা। বড়দের সালোয়ার-কামিজ পাওয়া যাবে ৯৫০ থেকে ১৫ হাজার টাকায়। তবে সবকিছু নির্ভর করবে কাজের ওপর। শাড়িতে ভিন্নতা আনতে চেষ্টা করেছি। এবার ঈদের বিশেষ আয়োজন হিসেবে আমাদের নিজস্ব নকশায় থাকছে জুট ও সিল্কের শাড়ি। এ ছাড়া বাটিক, খাদি, অ্যান্ডি এগুলো তো আছেই। এসব শাড়িতে কাটওয়ার্ক, হাতের কাজ, সুতার কারচুপি, প্যাঁচওয়ার্ক ও হ্যান্ডপেইন্টের মিশেলে কাজ করছি।’ শাড়ির দাম পড়বে ৯৫০ থেকে ২০ হাজার পর্যন্ত। ভয়েল, সিল্ক, অ্যান্ডি কাপড়ে বুকে ও হাতে, হালকা হাতের ও কারচুপির কাজের পাঞ্জাবির দাম পড়বে ৯৫০ থেকে চার হাজার টাকা পর্যন্ত। অনিন্দ্য বুটিকসের ঠিকানা: ১০২, দ্বিতীয় তলা, আফমি প্লাজা। এ ছাড়া হালিশহর জি ও এল ব্লকে আরও দুটি শো-রুম রয়েছে।
ময়ূরাক্ষী বুটিকসের জোবাইদা আশরাফ বলেন, ‘গরমের কথা মাথায় রেখে আরামদায়ক কাপড় ব্যবহার করেছি। পাশাপাশি রঙের ব্যবহারে উৎসবটাকে প্রাধান্য দিয়েছি। সালোয়ার-কামিজে শিপন, জর্জেট, মসলিন, সপুরা সিল্কের কাপড়ে লাইট মেজেন্টা, ব্রাউন, কালো, হলুদ ও ময়ূরাক্ষী রঙের ব্যবহার করেছি।’ বিভিন্ন মাধ্যমে কাজ করা লং কাট ও চুড়িদার সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে পাঁচ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। পাঞ্জাবিতে দেশি কাপড়ে বুকে জ্যামিতিক মোটিফে কাজ করা হয়েছে। পাঞ্জাবির দাম পড়বে এক হাজার ৫০০ থেকে পাঁচ হাজার টাকা। এ ছাড়া রকমারি বাচ্চাদের পোশাকের দাম পড়বে দুই হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা। ময়ূরাক্ষীর ঠিকানা: দোকান নম্বর: ১৯ তৃতীয় তলা, মিমি সুপার মার্কেট।
মুনমুন’স বুটিকসের কাজী শাহতাজ পারভীন জানান, সালোয়ার-কামিজের দাম পড়বে এক হাজার ২০০ থেকে পাঁচ হাজার টাকা। শাড়ি এক হাজার থেকে কাজের ওপর ২০ হাজারের মধ্যে পাওয়া যাবে। মুনমুন’স বুটিকসের ঠিকানা: ১৫৫ দেওয়ান বাজার, পাবলিক হেলথ কম্পাউন্ড। মেহলী বুটিকসের শাহীন আক্তার জানান, শাড়ি ও সালোয়ার-কামিজে দেশীয় তাঁত, সুতি ও আদিবাসী কাপড়ের ব্যবহার করেছি। সালোয়ার-কামিজের কাটে থাকছে লং ও রুমাল কাট। কাজের ওপর সালোয়ার-কামিজের দাম দুই হাজার থেকে আট হাজার পর্যন্ত। শাড়ি তিন হাজার থেকে ১০ হাজারের ভিতর পাওয়া যাবে। সুতি, দোপিয়ান ও রাজশাহী সিল্কের পাঞ্জাবিতে দেখা যায় মাঝারি ঝুল ও হাই নেক। শাহীন আক্তার বলেন, ‘গরমের কারণে পাঞ্জাবিতে পেস্ট, সাদা, হালকা বেগুনিসহ লাইট কালার ব্যবহার করেছি।’ পাঞ্জাবির দাম পড়বে এক হাজার ২০০ থেকে আড়াই হাজার পর্যন্ত। মেহলী বুটিকসের ঠিকানা: বাড়ি নম্বর-৬৮, সড়ক-২৭, সিডিএ আবাসিক এলাকা।
No comments