ফিরে দেখা ২০১১- দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ১শ কিশোরী উদ্ধার by শাহেদ আলী ইরশাদ
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ২০১১ সালে প্রায় ১শ কিশোরী উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ও স্থানীয় মানবাধিকার সংগঠন বাংলানিউজকে এসব তথ্য জানায়। নারী ব্যবসায়ী ও পাচারকারীরা ভালো বেতনের চাকরি ও প্রেমিকের অভিনয়ে কিশোরীদের আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়ানোর কথা বলে দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে নিয়ে আসে।
এর পর মোটা অঙ্কের বিনিময়ে তাদের এখানে বিক্রি করে চলে যায়। এ সব মেয়েদের কাছে আসা খদ্দেরদের মুঠোফোনের মাধ্যমে বাড়িতে জানানো কিংবা স্থানীয় মানবাধিকার সংগঠন (অবহেলিত মহিলা ও উন্নয়ন সংস্থা, পায়াক্ট বাংলাদেশ) থানা-পুলিশের সহযোগিতায় তাদের উদ্ধার করে। একই সঙ্গে পুলিশ যৌনপল্লীতে কিশোরী বিক্রির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০১১ সালে শতাধিক ব্যক্তিকেও আটক করেছে।
মানবাধিকার সংগঠন পায়াক্ট বাংলাদেশ দৌলতদিয়া কার্যালয়ের কর্মসূচি সংগঠক জিয়াউর রহমান বাংলানিউজকে জানান, ২০১১ সালে তারা দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ৩৮ জন মেয়েকে উদ্ধার করে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, যৌনপল্লীর সর্দারনী নীলু, খুশী, জামাল, নাজমা, মোমেনা, সাথী, আলেয়া, জাহানারা, শিরিনসহ ওখানকার সব বাড়িওয়ালি নিয়মিত রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাচারকারীদের মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে কিশোরীদের কিনে নিয়ে তাদের দিয়ে ব্যবসা করছেন।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি আবুল বাসার বাংলানিউজকে জানান, দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ২০১১ সালে এ যাবৎকালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কম-বয়সী মেয়েসহ অর্ধশত মেয়েকে উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তাদের সবাইকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি জানান, এ সব ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে শতাধিক ব্যক্তিকে আটক ও মামলা দায়ের হয়েছে।
মানবাধিকার সংগঠন পায়াক্ট বাংলাদেশ দৌলতদিয়া কার্যালয়ের কর্মসূচি সংগঠক জিয়াউর রহমান বাংলানিউজকে জানান, ২০১১ সালে তারা দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ৩৮ জন মেয়েকে উদ্ধার করে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, যৌনপল্লীর সর্দারনী নীলু, খুশী, জামাল, নাজমা, মোমেনা, সাথী, আলেয়া, জাহানারা, শিরিনসহ ওখানকার সব বাড়িওয়ালি নিয়মিত রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাচারকারীদের মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে কিশোরীদের কিনে নিয়ে তাদের দিয়ে ব্যবসা করছেন।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি আবুল বাসার বাংলানিউজকে জানান, দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে ২০১১ সালে এ যাবৎকালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কম-বয়সী মেয়েসহ অর্ধশত মেয়েকে উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তাদের সবাইকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি জানান, এ সব ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে শতাধিক ব্যক্তিকে আটক ও মামলা দায়ের হয়েছে।
No comments