বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে গান নৃত্য কথা কবিতা
নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে বুধবার
পালিত হলো জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯০তম জন্মবার্ষিকী। এ
উপলৰে শিল্পকলা একাডেমী, বাংলা একাডেমী, শিশু একাডেমী, নজরম্নল ইনস্টিটিউট,
কচি-কাঁচার মেলাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন পৃথক পৃথক অনুষ্ঠানের আয়োজন
করে।
শিল্পকলা একাডেমীর উদ্যোগে সন্ধ্যায় জাতীয় নাট্যশালা
মিলনায়তনে আলোচনা, আবৃত্তি ও সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের
শুরুতে বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনের ওপর আলোচনা করেন বিশিষ্ট সাংবাদিক হারম্নন
হাবিব ও ড. তসিকুল ইসলাম। একাডেমীর মহাপরিচালক কামাল লোহানীর সভাপতিত্বে
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সঙ্গীত ও নৃত্য বিভাগের পরিচালক র. আ.
মাহমুদ সেলিম। বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী শিল্পীগোষ্ঠীর শিল্পীরা অনুষ্ঠানে দলীয়
সঙ্গীত পরিবেশন করেন। কবি কণ্ঠেও ছিলেন বাঙালীর হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ
সন্তান। অনুষ্ঠানে স্বকণ্ঠে কবিতা পাঠ করেন কবি সৈয়দ শামসুল হক, রবীন্দ্র
গোপ, কামাল চৌধুরী, আব্দুস সামাদ প্রমুখ। আবৃত্তিতে অংশ নেন আহকাম উল্লাহ,
রফিকুল ইসলাম ও মাসকুরে সাত্তার কলেস্নাল। এ ছাড়াও জনপ্রিয় শিল্পীদের
পরিবেশনায় ছিল সঙ্গীত ও নৃত্যের পরিবেশনা।
একই দিন বিকেলে নজরম্নল মঞ্চে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলা একাডেমী। এতে একক বক্তৃতা করেন অধ্যাপক বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর। অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান। পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেয় কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার সদস্যরা।
জাতীয় শিশু দিবস উপলৰে এদিন শিশু একাডেমী মিলনায়তনে আয়োজন করা হয় চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন একাডেমীর চেয়ারম্যান শিল্পী মুসত্মাফা মনোয়ার। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব আ ই ম গোলাম কিবরিয়া। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জীবনীভিত্তিক রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশুদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। পরে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেয় শিশুরা।
এদিন নজরম্নল ইনস্টিটিউট ও জাতীয় জাদুঘরের উদ্যোগেও শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে দিনটি পালন করে কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা। এ উপলৰে মেলা মিলনায়তনে আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছাড়াও ছিল শিশু অধিকারের ওপর বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী। অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য কবি রম্নবি রহমান ও সংগঠনের পরিচালক খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদ উপস্থিত ছিলেন। মেলার সদস্য তাপস, জয়তু, কাওসার, রম্নশোসহ কয়েকজনের নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয় অনুষ্ঠানে।
একই দিন বিকেলে নজরম্নল মঞ্চে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলা একাডেমী। এতে একক বক্তৃতা করেন অধ্যাপক বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর। অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান। পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেয় কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার সদস্যরা।
জাতীয় শিশু দিবস উপলৰে এদিন শিশু একাডেমী মিলনায়তনে আয়োজন করা হয় চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন একাডেমীর চেয়ারম্যান শিল্পী মুসত্মাফা মনোয়ার। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব আ ই ম গোলাম কিবরিয়া। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জীবনীভিত্তিক রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশুদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। পরে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশ নেয় শিশুরা।
এদিন নজরম্নল ইনস্টিটিউট ও জাতীয় জাদুঘরের উদ্যোগেও শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে দিনটি পালন করে কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা। এ উপলৰে মেলা মিলনায়তনে আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছাড়াও ছিল শিশু অধিকারের ওপর বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী। অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য কবি রম্নবি রহমান ও সংগঠনের পরিচালক খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদ উপস্থিত ছিলেন। মেলার সদস্য তাপস, জয়তু, কাওসার, রম্নশোসহ কয়েকজনের নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয় অনুষ্ঠানে।
No comments