জামায়াতের নেতা শাহজাহান চৌধুরী গ্রেপ্তার
পুলিশ পেটানোর মামলায় জামায়াতে ইসলামীর নেতা ও সাবেক সাংসদ শাহজাহান চৌধুরীকে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাইকোর্টের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করেছে শাহবাগ থানার পুলিশ। পরে শাহজাহান চৌধুরীকে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে চট্টগ্রামে পাঠানো হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম প্রথম আলোকে বলেন, চট্টগ্রামের একটি মামলায় গতকাল বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে ডিবির কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
চট্টগ্রামের পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, গত ১৯ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের মুরাদপুর এলাকায় পুলিশের পাঁচলাইশ অঞ্চলের সহকারী কমিশনার আবদুল মান্নানসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে পেটানোর মামলায় গতকাল শাহবাগ থানার পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। ওই মামলায় শাহজাহানসহ ১১৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, শাহজাহান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মোট ৩১টি মামলা ছিল। গত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে তাঁর ২৪-২৫টি মামলা রাজনৈতিক বিবেচনায় প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। বর্তমানে ছয়-সাতটি মামলা রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে তিন মুক্তিযোদ্ধাসহ সাতজনকে হত্যার অভিযোগে ছয়টি মামলা ছিল। এর মধ্যে একটি জোড়া খুনের মামলা। বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা নুরুল কবীর হত্যা মামলাটি চট্টগ্রাম জেলা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এ ছাড়া যুবলীগের নেতা গোলাম হোসেন ও নুরুল কবীর জোড়া খুন মামলায় পুলিশ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর বাদীপক্ষ হাইকোর্টে নারাজি আবেদন করে। বর্তমানে বিষয়টি হাইকোর্টে বিচারাধীন রয়েছে।
চট্টগ্রামের পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, গত ১৯ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের মুরাদপুর এলাকায় পুলিশের পাঁচলাইশ অঞ্চলের সহকারী কমিশনার আবদুল মান্নানসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে পেটানোর মামলায় গতকাল শাহবাগ থানার পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। ওই মামলায় শাহজাহানসহ ১১৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, শাহজাহান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মোট ৩১টি মামলা ছিল। গত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে তাঁর ২৪-২৫টি মামলা রাজনৈতিক বিবেচনায় প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। বর্তমানে ছয়-সাতটি মামলা রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে তিন মুক্তিযোদ্ধাসহ সাতজনকে হত্যার অভিযোগে ছয়টি মামলা ছিল। এর মধ্যে একটি জোড়া খুনের মামলা। বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা নুরুল কবীর হত্যা মামলাটি চট্টগ্রাম জেলা আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এ ছাড়া যুবলীগের নেতা গোলাম হোসেন ও নুরুল কবীর জোড়া খুন মামলায় পুলিশ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর বাদীপক্ষ হাইকোর্টে নারাজি আবেদন করে। বর্তমানে বিষয়টি হাইকোর্টে বিচারাধীন রয়েছে।
No comments