আলোচনা- প্রসঙ্গ:বেসরকারী চ্যানেলে বিটিভি'র খবর by ড. শেখ আবদুস সালাম

০০৪ সালের ১১ এপ্রিল বাংলাদেশ টেলিভিশন স্যাটেলাইট সম্প্রচার শুরু করে। এর আগে টেরেস্ট্রিয়াল পদ্ধতিতে টিভি অনুষ্ঠান প্রচারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ টেলিভিশনের একচ্ছত্র আধিপত্য থাকলেও ক্যাবল নেটওয়ার্কের আওতার বাইরে ছিল বাংলাদেশ টেলিভিশন। স্যাটেলাইট নেটওয়ার্কে বাংলাদেশ টেলিভিশনের কোনো অস্তিত্ব ছিল না। বেসরকারী চ্যানেলগুলো সেখানে ছিল অপ্রতিদ্বন্দ্বী। বাংলাদেশ টেলিভিশন এ বছরে স্যাটেলাইট জগতে প্রবেশের মধ্য দিয়ে এক নবযুগের সূচনা ঘটায়। বাংলাদেশ টেলিভিশনে বর্তমানে এই সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

১৯৯৬ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, বাক ও চিন্তার স্বাধীনতা প্রভৃতি ইসু্যসমূহকে অত্যন্ত স্পষ্টভাবে উলেস্নখ করে নির্বাচনী লড়াইয়ে অবতীর্ন হয়। তারই ধারাবাহিকতায় এসব দল ও রাজনৈতিক শক্তি দেশের সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে বিভিন্ন পেশাজীবী এবং সিভিল সোসাইটির দাবির প্রতি সম্মান দেখিয়ে নির্বাচনী সভাগুলোতে বেতার-টেলিভিশনের স্বায়ত্তশাসন প্রদানের অঙ্গীকার ব্যক্ত করে। সে বছর নির্বাচনে জয়লাভ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়। দলটির ক্ষমতায় অধিষ্ঠানের ফলে মানুষ বেতার/টিভির স্বায়ত্তশাসনের ব্যাপারে আরো বেশি আশাবাদী হয়ে উঠে। দেখা যায়, তাদের ক্ষমতার প্রথম দু'বছরে আওয়ামী লীগের প্রায় সকল মন্ত্রী এবং নেতা স্বায়ত্তশাসনের বিষয়টি বহুবার উচ্চারণ করলেও বিষয়টি যেন দেখি-দেখছি, করি-করছি এরকম অবস্থার মধ্যে পড়ে যায়। ১৯৯৮ সালের প্রথমার্ধে আওয়ামী লীগ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় বেসরকারী খাতে টেলিভিশন চ্যানেল স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে তারই ফলশ্রুতিতে প্রতিষ্ঠিত হয় একুশে টেলিভিশন। এ সময়ে সরকার বেসরকারী খাতে টেলিভিশন চ্যানেল পরিচালনার জন্য একটি নীতিমালা প্রণয়ন করে। বেসরকারী মালিকানায় টেলিভিশন চ্যানেল পরিচালনা এই নীতিমালার ৪(৪) ধারায় বিশেষ করে প্রবাসী দর্শকদের দেখার সুবিধা এবং সরকারের উন্নয়ন ও অর্জনের খবরাখবর দেশ ও দেশের বাইরের মানুষকে জানানোর জন্য উলেস্নখ করা হয়- 'বেসরকারী চ্যানেল বিটিভিতে প্রচারিত ২টি জাতীয় সংবাদের যে কোন একটি বিনামূল্যে প্রচার করবে'। সম্প্রতি তথ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আমাকে জানিয়েছেন যে, 'এর কিছুদিন পরে (১৯৯৮ সালেই) এই ধারাটিতে একটি পরিবর্তন আনা হয়। এতে ৪ (৪) ধারায় উলেস্নখিত একটির পরিবর্তে দুইটি সংবাদ প্রচার করতে হবে বলে 'ড্রাফট' চূড়ান্ত করা হয়। একই পরিবর্তনে আরো একটি ধারা ৪(৫) সনি্নবেশ করে ১৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনে বিশেষ প্রচারের বিষয়টি এই নীতিমালায় অন্তভর্ুক্ত করা হয়। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর উপর বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচারের বিষয়টি বেসরকারী চ্যানেলে যথার্থভাবে প্রতিফলন ও প্রচলন ঘটলেও ২টি নিউজ প্রচারের ব্যাপারে চ্যানেলগুলোর নিকট সরকার কখনও কোন সাকর্ুলার বা নির্দেশপত্র পাঠায়নি'। ২০০৬ সালে এক এগারোর পরিবর্তনের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৭ মে ২০০৭ তারিখ মন্ত্রণালয় পর্যায়ে দু'টি নিউজ প্রচারের বাধ্যবাধকতা আরোপের বিষয়টি তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের ভাষায় 'শিথিল' করে। বর্তমান মহাজোট সরকার গত সেপ্টেম্বর মাসে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এই 'শিথিল' করার সিদ্ধান্ত রহিত করে এবং ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখ এক নির্দেশনায় বেসরকারী টেলিভিশন মালিক কতর্ৃপক্ষকে বাংলাদেশ টেলিভিশনের দুপুর ২টা ও রাত ৮টার সংবাদ বেসরকারী চ্যানেলগুলোকে প্রচার করতে চিঠি প্রেরণ করে। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে- সরকার এই সিদ্ধান্ত নিল কেন? হতে পারে; দেশের প্রাচীনতম ও ঐতিহ্যবাহী চ্যানেল-বাংলাদেশ টেলিভিশন। প্রাইভেট চ্যানেলগুলো সময়ের স্বল্পতার অজুহাতে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের খবর এড়িয়ে যায়। কাজেই বাধ্যবাধকতা থাকলে দেশ-বিদেশের মানুষ দুপুর ও রাতে প্রাইভেট চ্যানেলের মাধ্যমেও সরকারের উন্নয়নমূলক ও মন্ত্রী-এমপিদের কর্মকাণ্ডের খবর জানতে পারবে। দ্বিতীয়ত দেশের মানুষকে জাতীয় চ্যানেল- বিটিভি'র সংবাদমুখী করার উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হবে।
সরকারী এই সিদ্ধান্তের বিপরীতে অন্য যুক্তিগুলো হলো-
১) মন্ত্রণালয় পর্যায়ে মন্ত্রী বা সচিব যে-ই এই সিদ্ধান্ত দিক না কেন তা ১৯৯৮ সালের নীতিমালার দিকে খেয়াল রেখে করা হয়নি। এই নীতিমালার ৪(৪) ধারায় দুটি নয়, একটি সংবাদ প্রচারের কথা রয়েছে। ২) দুপুরের সংবাদের আগে-পরে-মাঝে প্রাইভেট চ্যানেলগুলো জনপ্রিয়তা ভেদে ৫ থেকে ১৫ মিনিট বিজ্ঞাপন প্রচার করে থাকে যা তাদের আয়ের প্রধান উৎস। প্রতিটি চ্যানেল গড়ে যদি দুপুরের সংবাদে ১০ মিনিট বিজ্ঞাপন প্রচার করে তাহলে তাদের আয় হয় প্রায় ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা। এ সময়ে প্রতি মিনিটের বিজ্ঞাপন রেট গড়ে প্রায় ৩০ হাজার টাকা। কোন প্রাইভেট চ্যানেলকে যদি বিটিভি'র সংবাদ প্রচার করতে হয় এবং সে কারণে যদি ১০ মিনিট বিজ্ঞাপন সময় নষ্ট হয় সেক্ষেত্রে চ্যানেলটির দিন এবং রাত মিলিয়ে ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা (প্রতিদিন) আয় কমে যায়। অর্থাৎ চ্যানেলটির মাসে প্রায় ১ কোটি ৮০ লক্ষ এবং সে হিসাবে বছরে প্রায় ২১ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা আয় বঞ্চিত হতে হয়।
৩. পত্রিকায় প্রকাশিত একাধিক রিপোর্ট থেকে জানা যায় বেসরকারী টেলিভিশনের ওয়েবসাইটে দেয়া বিজ্ঞাপন হার ধরে হিসাব করলে এটিএন বাংলা, এনটিভি, একুশে টেলিভিশন, চ্যানেল আই প্রভৃতি রাত ৮টার সংবাদ প্রচারকালে প্রতিমাসে প্রায় ২ কোটি টাকা বিজ্ঞাপন পায়। সরকারের সিদ্ধান্ত মানতে হলে তাদেরকে এই আয় হারাতে হবে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে চ্যানেলগুলো আর্থিকভাবে লাভবান না হলে তাদের নিকট থেকে সরকারের রাজস্ব আহরণের বিষয়টি বিবেচনা করলে এই সিদ্ধান্তের ফলে সরকারই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৪. প্রাইভেট চ্যানেলগুলোতে কোন সরকারী অনুদান নেই। বিজ্ঞাপন থেকে প্রাপ্ত অর্থ থেকেই চ্যানেলের ব্যবস্থাপনা এবং সংবাদকর্মীদের রুটি রুজির ব্যবস্থা করতে হয়। কাজেই সরকারের এ ধরনের সিদ্ধান্তে চ্যানেলগুলোর আয় প্রবাহে বিঘ্ন সৃষ্টি হলে কর্মী ছাঁটাই, বেতন কম দেয়া এ ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটতে পারে। এর ফলে ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় একটা অস্থিরতা তৈরির আশংকা থেকে যায়। আর এ সব পরিস্থিতি একটি উদীয়মান সেক্টরে অস্থিরতা ও পেশাদারিত্বের সংকট তৈরি করতে পারে।
৫. সরকারের এই চাপিয়ে দেয়া অথবা আরোপণনীতির মধ্যদিয়ে চ্যানেলগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে পড়বে। একটি চ্যানেল অন্যের উপর 'কন্ট্রোল নট কম্পিটিশন' করছে এ রকম একটি সূক্ষ্ম অনুভূতি তৈরি হবে। কখনও শাসক গোষ্ঠির চরিত্র বা ধরন বদল হলে এই সুড়ঙ্গ ধরে তারা চ্যানেলগুলোর উপর 'আরও আরোপণ' মনোভাবে উদ্বুদ্ধ হবে।
৬. আমাদের দেশে এখন এমনিতেই ভারতীয় চ্যানেলগুলোর একটা দৌরাত্ম্য চলছে। এমতাবস্থায় সরকারী চ্যানেলের সংবাদ প্রাইভেট চ্যানেলগুলোতে প্রচার করা হলে দর্শকরা এ সময়ে বরং ভারতীয় চ্যানেল দেখতে বেশি ঝুঁকে পড়বে। ফলে সামগ্রীভাবে দেশীয় গণমাধ্যম মার খাবে।

৭. একই চ্যানেলে আগে পরে দুই রকম সংবাদ প্রচার নিয়ে শ্রোতা-দর্শকদের মধ্যে বিভ্রান্তিও সৃষ্টি হবে। কারণ সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে সরকারী ও বেসরকারী চ্যানেলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গিরও ভিন্নতা রয়েছে। ৭ নভেম্বর ২০১০ তারিখের বিটিভি এবং অন্যান্য চ্যানেলের খবরগুলো দেখলে এই বক্তব্যের সত্যতা মিলবে।
৮. সরকারের এই সিদ্ধান্ত একটি নীতি দ্বৈততার প্রতিফলন ছাড়া আর কিছুই নয়। এখন থেকে কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ টেলিভিশন বিটিভি ওয়ার্ল্ড নামে একটি স্যাটেলাইট চ্যানেল চালু করেছে। বিটিভি'র অনুষ্ঠান এখন চাইলেই দেশের মানুষ ও প্রবাসীরা অন্যান্য প্রাইভেট চ্যানেলের ন্যায় দেশে-বিদেশে বসে বিটিভি ওয়ার্ল্ড-এ দেখতে পারেন। সেক্ষেত্রে প্রাইভেট চ্যানেলগুলোতে বিটিভি'র খবর দেখানোর বিষয়টি কতটা যুক্তিযুক্ত সে প্রশ্নের অবকাশ থেকে যায়।
৯. উপযর্ুক্ত আটটি পয়েন্ট ছাড়াও আরও যুক্তি অনেকেই দিতে পারবেন। এই দেয়া-না দেয়া সব যুক্তির ঊধের্্ব হচ্ছে, শ্রোতা-দর্শক যদি প্রশ্ন করেন 'আপনি আমাকে আইন বানিয়ে বা নির্দেশনা দিয়ে আপনার কথা শুনাচ্ছেন কেন? আপনি কর্ম ভাল করেন, তাহলে আমি আপনাকে এমনিতেই শুনবো- এমনিতেই দেখবো'-এর উত্তর সরকার কি দিবেন?
বিশেষ করে বর্তমান সরকারের সময় এ ধরনের উদ্যোগ সরকারের ভাবমূর্তি একফোটাও বৃদ্ধিতো করবেই না; বরং বর্তমান সরকারের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিশ্বাসের জায়গাটি আরও হালকা করে ফেলবে। সরকারের এই সাকর্ুলার জারির পরে বাংলাদেশের কিছু কিছু সাপ্তাহিক এবং দৈনিক এর উপর তাৎক্ষণিক দু'চারটি অন লাইন পরিচালনা করেছিল। এসব জরিপের ফলাফল উলেস্নখ করে অনেকে পত্র-পত্রিকায় লিখেছেন- 'সরকারের এই চাপাচাপির কাজটা ভাল না- তাতে ভয় বাড়ে। খারাপ টাকা, খারাপ পণ্য আমরা যেমন জোর করে কিংম্বা অগোচরে চাপিয়ে দিতে চাই বিষয়টা অনেকটা সেরকম। সরকারের এই উদ্যোগকে মানুষ ভুল বুঝতে পারে। সরকার বিষয়টা যত দ্রুত বুঝবে ততই ভাল হবে'।
আসলে বাংলাদেশ টেলিভিশনের সংবাদ বা অন্যান্য প্রোগ্রামের গুণ-মান-বিশ্বাসযোগ্যতার উন্নয়ন ও তার প্রতি যত্নবান না হয়ে সরকারের এই সিদ্ধান্ত তার ইমেজ গঠনে কোন কাজে আসবে না। সেক্ষেত্রে সরকার বরং বাংলাদেশ টেলিভিশনের সংবাদকে আরও বস্তুনিষ্ঠ, বিশ্বাসযোগ্য এবং শ্রোতা-দর্শক আগ্রহী করে প্রাইভেট চ্যানেলের খবরের সাথে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হওয়ার বিষয়টি মাথায় নিয়ে অন্তত বিটিভি'র সংবাদকে সেভাবে ঢেলে সাজাতে পারে যাতে প্রাইভেট চ্যানেলগুলো কোন এক সময় যেন বিটিভিতে তাদের খবর প্রচারে আগ্রহী হয়ে উঠে। আমরা সরকারের সেই উপলব্ধি আর উদ্যোগের অপেক্ষায় রইলাম।
===============================
আলোচনা- 'আজও পাহাড় অশান্ত'  আন্তর্জাতিক- 'চীনের দৃষ্টিতে এক হবে দুই কোরিয়া ইরাকে গণতন্ত্র চাননি মুবারক'  আন্তর্জাতিক- 'তরুণদের ভবিষ্যৎ মানে দেশের ভবিষ্যৎ'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'খালেদা জিয়ার লিখিত অনাস্থা, আপিল বিভাগের নীরবতা'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'কেউ কথা রাখেনি এবং গণতন্ত্রের বিকট চেহারা'  বক্তব্য- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসাবে খায়রুল হককে প্রশ্নবিদ্ধ করাই তাদের উদ্দেশ্য  শিল্প-অর্থনীতি 'করমুক্ত থাকার নানা চেষ্টা নোবেল বিজয়ীর  অনাস্থা নয়, খালেদার আশঙ্কা ছিল ন্যায়বিচার না পাওয়ার  খেলা- 'বাংলাদেশ তো আসলে জিততেই চায়নি!'  আলোচনা- 'ড. ইউনূসের কেলেঙ্কারি!'  খেলা- 'বাংলাদেশকে মাটিতে নামাল জিম্বাবুয়ে'  'ধরিত্রীকে বাঁচাতে কানকুনে সফল হতেই হবে'  স্মরণ- 'চিত্রা ভট্টাচার্যের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'আওয়ামী লীগে মিলন ও বিচ্ছেদের নাটকখবর- উইকিলিকসের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের কথা ভাবছে যুক্তরাষ্ট্র  রাজনৈতিক আলোচনা- 'প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ সমাজের প্রত্যাশা আলোচনা- 'পায়ে পড়ি বাঘ মামা, বেঁচে থাকো'  আন্তর্জাতিক- 'পুরনো বন্ধুকে ত্যাগ করতে প্রস্তুত চীন  আমরাই পারি 'দ্বিতীয় রাজধানী' গড়তে  খবর- পুলিশি হরতাল  যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'উপদেশের খেসারত'  গল্প- 'স্বপ্নভঙ্গের ইতিবৃত্ত'  স্মরণ- 'জগদীশচন্দ্র বসুর কথা বলি'


দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ  ড. শেখ আবদুস সালাম
অধ্যাপক ও সাবেক চেয়ারম্যান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.