এইডসের বিরুদ্ধেও লড়বেন সাকিব
কুমার সাঙ্গাকারা, গ্রায়েম স্মিথ, বীরেন্দর শেবাগ, নাথান ব্র্যাকেনের পাশে নাম লেখালেন সাকিব আল হাসানও। আইসিসি, ইউএনএইডস, ইউনিসেফ ও গ্লোবাল মিডিয়া এইডস ইনিশিয়েটিভের এইডসবিরোধী প্রচারণা ‘থিংক ওয়াইজ’-এ বিশ্বসেরা এই ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করবেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। কাল এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশে আইসিসির ‘থিংক ওয়াইজ ক্যাম্পেইন স্পোকসপারসন’ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে নাম ঘোষণা করা হয়েছে সাকিবের।
এইডস রোগের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তোলাই ‘থিংক ওয়াইজ’ প্রচারণার লক্ষ্য। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আইসিসির ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড এতে সাকিবের সম্পৃক্ততা ঘোষণার পর বাংলাদেশে ইউনিসেফের যোগাযোগ কর্মকর্তা ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বিশ্বকাপ সামনে রেখেই আমরা এই প্রচারণায় সাকিবকে এনেছি। এইডসের বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করতে অনেক কার্যক্রমেই অংশ নেবেন সাকিব। এটা এইডসের বিরুদ্ধে তারকাদের একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা।’
বাংলাদেশের মুখপাত্র হিসেবে থিংক ওয়াইজ প্রচারণায় সাকিবের দায়িত্ব একটু বেশিই। ইফতেখার আহমেদ চৌধুরীই জানিয়েছেন, কেবল টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোতেই এইচআইভিতে আক্রান্ত মানুষ আছে ১ কোটি, যা সারা বিশ্বের মোট এইচআইভিতে আক্রান্তের এক-চতুর্থাংশ। এই ১ কোটি এইচআইভিতে আক্রান্ত মানুষের বেশির ভাগেরই বসবাস আবার দক্ষিণ এশিয়ায়। ‘এটা তাই এখন আর অন্যের সমস্যা নয়, এটাকে এখন আমাদের সমস্যাও ভাবতে হবে। ক্রিকেটাররা এ ব্যাপারে জনমত সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখতে পারেন বলে আমাদের বিশ্বাস’—বলেছেন ইউনিসেফের যোগাযোগ কর্মকর্তা।
নতুন এই দায়িত্ব পেয়ে সাকিবকেও মনে হলো বেশ রোমাঞ্চিত, ‘নিজের কাছেই ভালো লাগছে এ ধরনের একটা কাজ করার সুযোগ পেয়ে। আমি তাই সঙ্গে সঙ্গেই রাজি হয়ে গেছি। আমাদের দেশের অনেক মানুষই এ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো জানে না। আশা করি, তাদের সেসব তথ্য জানিয়ে আমিও থিংক ওয়াইজ প্রচারণায় সাহায্য করতে পারব।’
ক্রিস ব্রড, সাকিব আল হাসান ও ইফতেখার আহমেদের সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ইউএনএইডসের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর সলিল থানা করন বলেছেন, ‘সাকিব তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি। এইডসের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরিতে তাঁর মতো তরুণেরাই বেশি ভূমিকা রাখতে পারেন।’ আইসিসি, ইউএনএইডস, ইউনিসেফ ও গ্লোবাল মিডিয়া এইডস ইনিশিয়েটিভ ২০০৩ সাল থেকে যৌথভাবে থিংক ওয়াইজ প্রচারণা চালাচ্ছে।
আগামী ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবস উপলক্ষেও আছে আইসিসির বিশেষ উদ্যোগ। চলতি সপ্তাহের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ম্যাচে এইডসের বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তুলতে শার্টে লাল ফিতা লাগাবেন খেলোয়াড় ও ম্যাচ অফিশিয়ালরা।
এইডস রোগের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তোলাই ‘থিংক ওয়াইজ’ প্রচারণার লক্ষ্য। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আইসিসির ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড এতে সাকিবের সম্পৃক্ততা ঘোষণার পর বাংলাদেশে ইউনিসেফের যোগাযোগ কর্মকর্তা ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বিশ্বকাপ সামনে রেখেই আমরা এই প্রচারণায় সাকিবকে এনেছি। এইডসের বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করতে অনেক কার্যক্রমেই অংশ নেবেন সাকিব। এটা এইডসের বিরুদ্ধে তারকাদের একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা।’
বাংলাদেশের মুখপাত্র হিসেবে থিংক ওয়াইজ প্রচারণায় সাকিবের দায়িত্ব একটু বেশিই। ইফতেখার আহমেদ চৌধুরীই জানিয়েছেন, কেবল টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোতেই এইচআইভিতে আক্রান্ত মানুষ আছে ১ কোটি, যা সারা বিশ্বের মোট এইচআইভিতে আক্রান্তের এক-চতুর্থাংশ। এই ১ কোটি এইচআইভিতে আক্রান্ত মানুষের বেশির ভাগেরই বসবাস আবার দক্ষিণ এশিয়ায়। ‘এটা তাই এখন আর অন্যের সমস্যা নয়, এটাকে এখন আমাদের সমস্যাও ভাবতে হবে। ক্রিকেটাররা এ ব্যাপারে জনমত সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখতে পারেন বলে আমাদের বিশ্বাস’—বলেছেন ইউনিসেফের যোগাযোগ কর্মকর্তা।
নতুন এই দায়িত্ব পেয়ে সাকিবকেও মনে হলো বেশ রোমাঞ্চিত, ‘নিজের কাছেই ভালো লাগছে এ ধরনের একটা কাজ করার সুযোগ পেয়ে। আমি তাই সঙ্গে সঙ্গেই রাজি হয়ে গেছি। আমাদের দেশের অনেক মানুষই এ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো জানে না। আশা করি, তাদের সেসব তথ্য জানিয়ে আমিও থিংক ওয়াইজ প্রচারণায় সাহায্য করতে পারব।’
ক্রিস ব্রড, সাকিব আল হাসান ও ইফতেখার আহমেদের সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ইউএনএইডসের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর সলিল থানা করন বলেছেন, ‘সাকিব তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি। এইডসের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরিতে তাঁর মতো তরুণেরাই বেশি ভূমিকা রাখতে পারেন।’ আইসিসি, ইউএনএইডস, ইউনিসেফ ও গ্লোবাল মিডিয়া এইডস ইনিশিয়েটিভ ২০০৩ সাল থেকে যৌথভাবে থিংক ওয়াইজ প্রচারণা চালাচ্ছে।
আগামী ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবস উপলক্ষেও আছে আইসিসির বিশেষ উদ্যোগ। চলতি সপ্তাহের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ম্যাচে এইডসের বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তুলতে শার্টে লাল ফিতা লাগাবেন খেলোয়াড় ও ম্যাচ অফিশিয়ালরা।
No comments