ব্যবসায়ীদের সংহতি নতুন প্রজন্মের আন্দোলনের সঙ্গে- ‘গণজাগরণ মঞ্চ প্রমাণ করেছে যুদ্ধাপরাধীর ঠাঁই নেই বাংলায়’ by এম শাহজাহান
রাজাকার, আলবদর এবং আলশামসসহ দেশের সকল
যুদ্ধাপরাধীর বিচার হওয়া উচিত। যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের
আওতায় এনে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধের
চেতনায় নতুন প্রজন্ম আজ যে আন্দোলন করছে তাতে দেশের শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী
সম্প্রদায় সংহতি প্রকাশ করেছে। এ আন্দোলনকে বেগমান করতে প্রয়োজনে ব্যবসায়ী
সম্প্রদায় সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত। একাধিক ব্যবসায়ী নেতা জনকণ্ঠকে
জানিয়েছেন, শাহবাগ চত্বরে তরুণ প্রজন্মের গণজাগরণ মঞ্চ প্রমাণ করে দিয়েছে
যুদ্ধাপরাধীদের এ বাংলায় আর ঠাঁই নেই।
কাদের মোল্লাসহ সকল যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবিতে তরুণ প্রজন্মের এ আন্দোলনই সঠিক। এ দেশের তরুণ, ছাত্র-সমাজ এবং যুবকরা সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করে না। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভুত্থান, ছয় দফা এবং সর্বশেষ ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ প্রতিটি ক্ষেত্রে এই তরুণরাই আগে এগিয়ে এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের তরুণদের আন্দোলন ও সমাবেশ। তবে এ আন্দোলন এখন আর তরুণদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। পুরো জাতি এ আন্দোলনের সঙ্গে শরিক হয়েছে, সংহতি প্রকাশ করেছে। আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সাহস যোগাচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দীন আহমেদ জনকণ্ঠকে বলেন, তরুণ প্রজন্ম আজ জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করার দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছে। তারা প্রমাণ করেছে রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের সোনার বাংলায় স্থান নেই। শুধু যাবজ্জীবন নয়, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দাবি করা হয়েছে। তাদের এ দাবির সঙ্গে আমরা ব্যবসায়ীরা সম্পূর্ণ একমত। আমরা তাদের সঙ্গে আছি এবং থাকব। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি হোক এটা আমাদেরও দাবি।
তিনি বলেন, প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে এ দেশের তরুণ এবং ছাত্র-সমাজের বিরাট অবদান রয়েছে। ঠিক এবারও রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার যে আন্দোলন শুরু হয়েছে তাতে তরুণ সমাজের জয় হবে। জয় হবে বাংলাদেশের। জয় হবে জাতির। আদালতের বিচারের রায়ের ওপর কোন মন্তব্য নেই। তবে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি হবে জাতি এটাই প্রত্যাশা করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। কিন্তু ’৭৫’এ সপরিবারে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়নি। বর্তমান সরকারের এটা নির্বাচনী ওয়াদা। আশা করছি, বর্তমান সরকারের মেয়াদে সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার করা হবে।
এদিকে শাহবাগ চত্বরে তরুণ সমাজের চলমান আন্দোলনকে স্বাগত জানিয়েছে তৈরি পোশাক রফতানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ। সংগঠনটি অফিসিয়ালি বিবৃতি না দিলেও বিজিএমইএ সভাপতি মোঃ সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন জনকণ্ঠকে বলেন, ইতোমধ্যে এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছি। আমরা শাহবাগ চত্বরে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে এসেছি। তরুণ প্রজন্মের এ আন্দোলন সময়োপযোগী ও সঠিক। তরুণদের এ আন্দোলনে আজ পুরো জাতি অংশগ্রহণ করেছে। সবার এক চাওয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। তিনি বলেন, আদালতের রায়ের ওপর কোন মন্তব্য করা ঠিক নয়। তবে এ রায়ে গোটা জাতি হতাশ ও ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করতে হলে স্বাধীনতাবিরোধী প্রতিটি রাজাকারের বিচার হওয়া উচিত। তরুণ সমাজের আন্দোলন হতে হবে যৌক্তিক ও শান্তিপূর্ণ। আজকের তরুণ সমাজ শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতির গতিশীলতা বাড়াতে হলে ন্যায়বিচার ও আইনের শাসন খুব বেশি প্রয়োজন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মধ্য দিয়ে জাতি কলঙ্কমুক্ত হওয়ার সুযোগ পাবে। আইনের শাসন বিকশিত হওয়ার সযোগ পাবে। যে আদর্শ সামনে রেখে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে তা বাস্তবায়ন করতে হলে সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচারের আওতায় আনা জরুরী হয়ে পড়ছে। আইনী প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন হওয়া উচিত।
এ ছাড়া আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে সরকারের কোন ধরনের আঁতাত বা সম্পর্ক হওয়া উচিত নয় বলেও ব্যবসায়ী সম্প্রদায় মনে করছে। কারণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং পরির্তনের জন্য গত নির্বাচনে তরুণ প্রজন্মের ভোট পায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আগামী নির্বাচনেও তরুণ সমাজের ভোট পেতে হলে সরকারকে কোন ছাড় নয় বরং সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে কাদের মোল্লা, নিজামী, মুজাহিদ ও সাঈদীর মতো চিহ্নিত রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দেয়া প্রয়োজন।
তাঁরা বলছেন, সরকার এসব যুদ্ধাপরাধীর বিচারের আওতায় এনে ফাঁসির মতো শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে তরুণ প্রজন্ম রাজনীবিদদের ক্ষমা করবে না। একই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা সম্ভব না হলে দেশের বিরুদ্ধে নতুন নতুন ষড়যন্ত্র হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর এসব ষড়যন্ত্রের মুখে দেশের অর্থনীতি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দেশের প্রধান রফতানি খাত তৈরি পোশাক শিল্পকে নিয়ে প্রতি মুহূর্তে যেসব যড়যন্ত্র হচ্ছে তার পেছনে যুদ্ধাপরাধীদের হাত থাকার আশঙ্কা গোয়েন্দা সংস্থা ও ব্যবসায়ীদের। কারণ এ শিল্প ধ্বংস করা গেলে, বাংলাদেশের অর্থনীতির দুর্বল হয়ে পড়বে। বেসরকারী খাত ধ্বংস হলে সরকার চাপে পড়বে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এক্সপোর্টার্স এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইএবি) প্রেসিডেন্ট আব্দুস সালাম মুর্শেদী জনকণ্ঠকে বলেন, কোর্ট যে রায় দিয়েছে তার ওপর মন্তব্য করা ঠিক নয়, আমরা সবাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তবে রায়ে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। আর এ কারণেই আজকের গণজাগরণ। যারা অপরাধী তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি হোক জাতি সেটা দেখতে চায়। বিনা অপরাধে যাতে কেউ শাস্তি না পায় সেটা দেখাও জরুরী।
কাদের মোল্লাসহ সকল যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবিতে তরুণ প্রজন্মের এ আন্দোলনই সঠিক। এ দেশের তরুণ, ছাত্র-সমাজ এবং যুবকরা সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করে না। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভুত্থান, ছয় দফা এবং সর্বশেষ ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ প্রতিটি ক্ষেত্রে এই তরুণরাই আগে এগিয়ে এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের তরুণদের আন্দোলন ও সমাবেশ। তবে এ আন্দোলন এখন আর তরুণদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। পুরো জাতি এ আন্দোলনের সঙ্গে শরিক হয়েছে, সংহতি প্রকাশ করেছে। আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সাহস যোগাচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দীন আহমেদ জনকণ্ঠকে বলেন, তরুণ প্রজন্ম আজ জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করার দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছে। তারা প্রমাণ করেছে রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের সোনার বাংলায় স্থান নেই। শুধু যাবজ্জীবন নয়, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দাবি করা হয়েছে। তাদের এ দাবির সঙ্গে আমরা ব্যবসায়ীরা সম্পূর্ণ একমত। আমরা তাদের সঙ্গে আছি এবং থাকব। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি হোক এটা আমাদেরও দাবি।
তিনি বলেন, প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে এ দেশের তরুণ এবং ছাত্র-সমাজের বিরাট অবদান রয়েছে। ঠিক এবারও রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার যে আন্দোলন শুরু হয়েছে তাতে তরুণ সমাজের জয় হবে। জয় হবে বাংলাদেশের। জয় হবে জাতির। আদালতের বিচারের রায়ের ওপর কোন মন্তব্য নেই। তবে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি হবে জাতি এটাই প্রত্যাশা করছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। কিন্তু ’৭৫’এ সপরিবারে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়নি। বর্তমান সরকারের এটা নির্বাচনী ওয়াদা। আশা করছি, বর্তমান সরকারের মেয়াদে সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার করা হবে।
এদিকে শাহবাগ চত্বরে তরুণ সমাজের চলমান আন্দোলনকে স্বাগত জানিয়েছে তৈরি পোশাক রফতানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ। সংগঠনটি অফিসিয়ালি বিবৃতি না দিলেও বিজিএমইএ সভাপতি মোঃ সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন জনকণ্ঠকে বলেন, ইতোমধ্যে এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছি। আমরা শাহবাগ চত্বরে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে এসেছি। তরুণ প্রজন্মের এ আন্দোলন সময়োপযোগী ও সঠিক। তরুণদের এ আন্দোলনে আজ পুরো জাতি অংশগ্রহণ করেছে। সবার এক চাওয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। তিনি বলেন, আদালতের রায়ের ওপর কোন মন্তব্য করা ঠিক নয়। তবে এ রায়ে গোটা জাতি হতাশ ও ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করতে হলে স্বাধীনতাবিরোধী প্রতিটি রাজাকারের বিচার হওয়া উচিত। তরুণ সমাজের আন্দোলন হতে হবে যৌক্তিক ও শান্তিপূর্ণ। আজকের তরুণ সমাজ শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অর্থনীতির গতিশীলতা বাড়াতে হলে ন্যায়বিচার ও আইনের শাসন খুব বেশি প্রয়োজন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মধ্য দিয়ে জাতি কলঙ্কমুক্ত হওয়ার সুযোগ পাবে। আইনের শাসন বিকশিত হওয়ার সযোগ পাবে। যে আদর্শ সামনে রেখে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে তা বাস্তবায়ন করতে হলে সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচারের আওতায় আনা জরুরী হয়ে পড়ছে। আইনী প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যত দ্রুত সম্ভব যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন হওয়া উচিত।
এ ছাড়া আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে সরকারের কোন ধরনের আঁতাত বা সম্পর্ক হওয়া উচিত নয় বলেও ব্যবসায়ী সম্প্রদায় মনে করছে। কারণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং পরির্তনের জন্য গত নির্বাচনে তরুণ প্রজন্মের ভোট পায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আগামী নির্বাচনেও তরুণ সমাজের ভোট পেতে হলে সরকারকে কোন ছাড় নয় বরং সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে কাদের মোল্লা, নিজামী, মুজাহিদ ও সাঈদীর মতো চিহ্নিত রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দেয়া প্রয়োজন।
তাঁরা বলছেন, সরকার এসব যুদ্ধাপরাধীর বিচারের আওতায় এনে ফাঁসির মতো শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে তরুণ প্রজন্ম রাজনীবিদদের ক্ষমা করবে না। একই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা সম্ভব না হলে দেশের বিরুদ্ধে নতুন নতুন ষড়যন্ত্র হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আর এসব ষড়যন্ত্রের মুখে দেশের অর্থনীতি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দেশের প্রধান রফতানি খাত তৈরি পোশাক শিল্পকে নিয়ে প্রতি মুহূর্তে যেসব যড়যন্ত্র হচ্ছে তার পেছনে যুদ্ধাপরাধীদের হাত থাকার আশঙ্কা গোয়েন্দা সংস্থা ও ব্যবসায়ীদের। কারণ এ শিল্প ধ্বংস করা গেলে, বাংলাদেশের অর্থনীতির দুর্বল হয়ে পড়বে। বেসরকারী খাত ধ্বংস হলে সরকার চাপে পড়বে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এক্সপোর্টার্স এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইএবি) প্রেসিডেন্ট আব্দুস সালাম মুর্শেদী জনকণ্ঠকে বলেন, কোর্ট যে রায় দিয়েছে তার ওপর মন্তব্য করা ঠিক নয়, আমরা সবাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তবে রায়ে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। আর এ কারণেই আজকের গণজাগরণ। যারা অপরাধী তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি হোক জাতি সেটা দেখতে চায়। বিনা অপরাধে যাতে কেউ শাস্তি না পায় সেটা দেখাও জরুরী।
No comments