শ্রীকাইলের গ্যাস আগামী মাসে জাতীয় গ্রিডে
রাজধানীর অদূরে সম্ভাবনাময় স্ট্রাকচার
রূপগঞ্জে গ্যাস অনুসন্ধান শুরু করতে যাচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল গ্যাস
অনুসন্ধান উত্তোলনকারী প্রতিষ্ঠান বাপেক্স। সম্প্রতি জ্বালানি বিভাগ এ
সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে।
প্রকল্পটির মোট
ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৭ কোটি টাকা। এদিকে আগামী মাসে শ্রীকাইল ক্ষেত্র
থেকে এক কোটি ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ শুরু হচ্ছে। বাপেক্স আশা
করছে খুব বড় আকারের স্ট্রাকচার না হলেও রূপগঞ্জে গ্যাস পাওয়া গেলে রাজাধানী
ঢাকা এবং আশপাশের এলাকায় চাহিদা মিটবে। বাপেক্স সূত্র বলছে, সব কিছু
ঠিকঠাক থাকলে এপ্রিলে তারা অনুসন্ধান কূপ খনন শুরু করতে পারবে। এখানে গ্যাস
পাওয়া গেলে দ্রুত আরও উন্নয়ন কূপ খনন করার উদ্যোগ নিতে হবে। জ্বালানি
বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুত কেন্দ্র এবং
আশপাশের শিল্পের গ্যাস চাহিদার কথা মাথায় রেখে রূপগঞ্জ প্রকল্পটি
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বাপেক্সের এক কর্মকর্তা জানান,
রূপগঞ্জ প্রকল্পের অবকাঠামোগত উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। রিগ নেয়ার জন্য
প্রয়োজনীয় রাস্তা নির্মাণ শেষ হলেই খনন কাজের প্রস্তুতি নেয়া হবে। সব কিছু
এপ্রিলের মধ্যে শেষ করে কূপ খনন করা সম্ভব হবে বলে জানান তিনি।
বাপেক্স সূত্র বলছে, রূপগঞ্জ উপজেলার পূর্বাচল উপশহর, দাউদপুর, কাঞ্চন, কান্দাইল, ভুলতা, মতাপাড়া, কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ১১০ লাইন কিলোমিটার জরিপ করে গ্যাসের অস্তিত্ব থাকার কথা জানায় বাপেক্স। আকারে ছোট হলেও বাপেক্সের জরিপের ফল বলছে, এখানে ১০০ বিসিএফ গ্যাসের মজুদ থাকতে পারে। ইতোমধ্যে গ্যাস অনুসন্ধান কূপ করার জন্য চার দশমিক দুই একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত এর আগে বর্তমান সরকারের সময় বাপেক্স সুনেত্র, সুন্দলপুর, শ্রীকাইল এবং কাপাশিয়ায় নতুন স্ট্রাকচারে অনুসন্ধান কূপ খনন করেছে। সুনেত্রর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত না জানালেও সুন্দলপুর এবং শ্রীকাইলে গ্যাস পাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাপেক্স। এছাড়া কাপাসিয়াতে যথেষ্ট মজুদ না থাকার কথাও বলা হয়েছে।
এদিকে নতুন আবিষ্কৃত শ্রীকাইল ক্ষেত্র থেকে মার্চে জাতীয় গ্রিডে এক কোটি ঘনফুটেরও বেশি গ্যাস যুক্ত হবে। প্রয়োজনীয় সঞ্চালন লাইন না থাকায় এখনও শ্রীকাইলের গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব হয়নি। পেট্রোবাংলা সূত্র বলছে, এক দশমিক দুই কিলোমিটারের একটি পাইপলাইন স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। যা আশুগঞ্জ-বাখরাবাদ পাইপলাইনের সঙ্গে যুক্ত হবে। মার্চের মধ্যেই পাইপলাইন স্থাপন শেষ হবে। এর ফলে শ্রীকাইল থেকে দৈনিক এক কোটি ঘনফুটেরও বেশি গ্যাস জাতীয় গ্রিডে দেয়া সম্ভব হবে। ইতোমধ্যে সুন্দলপুর থেকে দৈনিক এক কোটি ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।
বাপেক্স সূত্র বলছে, রূপগঞ্জ উপজেলার পূর্বাচল উপশহর, দাউদপুর, কাঞ্চন, কান্দাইল, ভুলতা, মতাপাড়া, কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ১১০ লাইন কিলোমিটার জরিপ করে গ্যাসের অস্তিত্ব থাকার কথা জানায় বাপেক্স। আকারে ছোট হলেও বাপেক্সের জরিপের ফল বলছে, এখানে ১০০ বিসিএফ গ্যাসের মজুদ থাকতে পারে। ইতোমধ্যে গ্যাস অনুসন্ধান কূপ করার জন্য চার দশমিক দুই একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত এর আগে বর্তমান সরকারের সময় বাপেক্স সুনেত্র, সুন্দলপুর, শ্রীকাইল এবং কাপাশিয়ায় নতুন স্ট্রাকচারে অনুসন্ধান কূপ খনন করেছে। সুনেত্রর বিষয়ে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত না জানালেও সুন্দলপুর এবং শ্রীকাইলে গ্যাস পাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাপেক্স। এছাড়া কাপাসিয়াতে যথেষ্ট মজুদ না থাকার কথাও বলা হয়েছে।
এদিকে নতুন আবিষ্কৃত শ্রীকাইল ক্ষেত্র থেকে মার্চে জাতীয় গ্রিডে এক কোটি ঘনফুটেরও বেশি গ্যাস যুক্ত হবে। প্রয়োজনীয় সঞ্চালন লাইন না থাকায় এখনও শ্রীকাইলের গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব হয়নি। পেট্রোবাংলা সূত্র বলছে, এক দশমিক দুই কিলোমিটারের একটি পাইপলাইন স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। যা আশুগঞ্জ-বাখরাবাদ পাইপলাইনের সঙ্গে যুক্ত হবে। মার্চের মধ্যেই পাইপলাইন স্থাপন শেষ হবে। এর ফলে শ্রীকাইল থেকে দৈনিক এক কোটি ঘনফুটেরও বেশি গ্যাস জাতীয় গ্রিডে দেয়া সম্ভব হবে। ইতোমধ্যে সুন্দলপুর থেকে দৈনিক এক কোটি ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।
No comments