ফৌজার এটিই শেষ ম্যারাথন!
বিশ্বের সবচেয়ে বয়সী ম্যারাথন দৌড়বিদ ফৌজা সিং (১০১) আর মাত্র একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন। এরপর তিনি অবসর নেবেন ৪২ কিলোমিটারের দৌড় প্রতিযোগিতা ম্যারাথন থেকে। তবে অবসরের পরও দৈনিক চার ঘণ্টা দৌড়াবেন বলে জানিয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই ব্রিটিশ নাগরিক।
পাঞ্জাবে নিজ বাড়িতে বেড়াতে এসে ভারতীয় সংবাদপত্র টাইমস অব ইন্ডিয়াকে গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি এসব কথা জানান।
'পাগড়ি পরা টর্নেডো' নামে খ্যাত এ শিখ দৌড়বিদ জানান, আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি চীনের হংকংয়ে অনুষ্ঠেয় ম্যারাথনে তিনি শেষবারের মতো অংশ নেবেন। এর কয়েক সপ্তাহ পর ১ এপ্রিল তাঁর ১০২তম জন্মদিন। ফৌজা বলেন, 'এরপর প্রতিযোগিতায় অংশ না নিলেও দৈনিক চার ঘণ্টা করে অনুশীলন করব। জনসাধারণকে উৎসাহী করতে এ অনুশীলন দীর্ঘদিন অব্যাহত রাখতে চাই।' ৮৯ বছর বয়সে ম্যারাথনে অংশ নেওয়ার পর থেকে ফৌজাকে পাগড়ি পরা টর্নেডো নামে ডাকা হয়। সর্বেশষ তিনি গত বছর পঞ্চম 'লন্ডন ম্যারাথন' প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। প্রতিযোগিতায় ৭ ঘণ্টা ৪৯ মিনিট সময় নিয়ে দৌড় শেষ করেন তিনি। সম্মান হিসেবে গত অলিম্পিকে তাঁকে মশাল বহনের আমন্ত্রণ জানানো হয়।
ফৌজা ১৯১১ সালে পাঞ্জাবে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের পর থেকে এখনো তেমন কোনো জটিল রোগে ভুগতে হয়নি তাঁকে। শরীর সুস্থ রাখার কৌশল হিসেবে তিনি বলেন, 'এর প্রধান কারণ আমি প্রতিদিন ব্যায়াম করি এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলি।' সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
'পাগড়ি পরা টর্নেডো' নামে খ্যাত এ শিখ দৌড়বিদ জানান, আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি চীনের হংকংয়ে অনুষ্ঠেয় ম্যারাথনে তিনি শেষবারের মতো অংশ নেবেন। এর কয়েক সপ্তাহ পর ১ এপ্রিল তাঁর ১০২তম জন্মদিন। ফৌজা বলেন, 'এরপর প্রতিযোগিতায় অংশ না নিলেও দৈনিক চার ঘণ্টা করে অনুশীলন করব। জনসাধারণকে উৎসাহী করতে এ অনুশীলন দীর্ঘদিন অব্যাহত রাখতে চাই।' ৮৯ বছর বয়সে ম্যারাথনে অংশ নেওয়ার পর থেকে ফৌজাকে পাগড়ি পরা টর্নেডো নামে ডাকা হয়। সর্বেশষ তিনি গত বছর পঞ্চম 'লন্ডন ম্যারাথন' প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। প্রতিযোগিতায় ৭ ঘণ্টা ৪৯ মিনিট সময় নিয়ে দৌড় শেষ করেন তিনি। সম্মান হিসেবে গত অলিম্পিকে তাঁকে মশাল বহনের আমন্ত্রণ জানানো হয়।
ফৌজা ১৯১১ সালে পাঞ্জাবে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের পর থেকে এখনো তেমন কোনো জটিল রোগে ভুগতে হয়নি তাঁকে। শরীর সুস্থ রাখার কৌশল হিসেবে তিনি বলেন, 'এর প্রধান কারণ আমি প্রতিদিন ব্যায়াম করি এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলি।' সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
No comments