যুক্তরাষ্ট্রের নারী সেনারাও সম্মুখযুদ্ধে অংশ নেবেন
সম্মুখযুদ্ধে নারী সেনাদের অংশগ্রহণের ওপর বিদ্যমান নিষেধাজ্ঞা তুলে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা গত বুধবার এ কথা জানিয়েছেন। এর ফলে সম্মুখযুদ্ধে পদাতিক ও এলিট কমান্ডো বাহিনীতে কয়েক লাখ নারী কাজের সুযোগ পাবেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিওন পানেটা ও সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল মার্টিন ডেম্পসির এ-সংক্রান্ত ঘোষণা দেওয়ার কথা ছিল।
ওই কর্মকর্তা বলেন, ডেম্পসির সুপারিশক্রমে প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ-সংক্রান্ত নীতিমালায় পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সামরিক বাহিনী প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা নেবে। নারী সেনারা সম্মুখযুদ্ধে বিভিন্ন পদে কিভাবে নিয়োগ পাবেন, সে ব্যাপারে সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ১৫ মের মধ্যে সুপারিশ করতে বলা হয়েছে।
কর্মকর্তা আরো জানান, চলতি বছরেই সম্মুখযুদ্ধে বেশ কিছু পদে নারীরা কাজের সুযোগ পাবেন। তবে নেভি সিলের মতো বিশেষ বাহিনীতে কাজের সুযোগের জন্য তাঁদের আরো কয়েক বছর অপেক্ষা করতে হতে পারে।
সম্মুখযুদ্ধে নারীদের অংশগ্রহণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় ১৯৯৪ সালে। এরপর দেশটিতে বিভিন্ন মহল থেকে এ ব্যাপারে আপত্তি উঠতে থাকে। তবে ইরাক ও আফগান যুদ্ধে মিলিটারি পুলিশ, ইন্টেলিজেন্স, সামরিক প্রশাসন ও চিকিৎসা টিমে কাজের সুযোগ ছিল নারীদের। গত নভেম্বরে সেনাবাহিনীর চার নারী সদস্য ওই নিষেধাজ্ঞাকে অসাংবিধানিক উল্লেখ করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। গত বছর এ আইন কিছুটা শিথিল করা হয়। যুদ্ধক্ষেত্রে প্রায় সাড়ে ১৪ হাজার নারী নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিরক্ষা দপ্তর।
নীতিমালা পরিবর্তনের পরও কোনো নির্দিষ্ট ধরনের পদ নারীদের জন্য বন্ধ রাখা হবে কি না, তা জানাতে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সেনাবাহিনীকে সময় দেওয়া হচ্ছে। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
ওই কর্মকর্তা বলেন, ডেম্পসির সুপারিশক্রমে প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ-সংক্রান্ত নীতিমালায় পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সামরিক বাহিনী প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা নেবে। নারী সেনারা সম্মুখযুদ্ধে বিভিন্ন পদে কিভাবে নিয়োগ পাবেন, সে ব্যাপারে সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ১৫ মের মধ্যে সুপারিশ করতে বলা হয়েছে।
কর্মকর্তা আরো জানান, চলতি বছরেই সম্মুখযুদ্ধে বেশ কিছু পদে নারীরা কাজের সুযোগ পাবেন। তবে নেভি সিলের মতো বিশেষ বাহিনীতে কাজের সুযোগের জন্য তাঁদের আরো কয়েক বছর অপেক্ষা করতে হতে পারে।
সম্মুখযুদ্ধে নারীদের অংশগ্রহণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় ১৯৯৪ সালে। এরপর দেশটিতে বিভিন্ন মহল থেকে এ ব্যাপারে আপত্তি উঠতে থাকে। তবে ইরাক ও আফগান যুদ্ধে মিলিটারি পুলিশ, ইন্টেলিজেন্স, সামরিক প্রশাসন ও চিকিৎসা টিমে কাজের সুযোগ ছিল নারীদের। গত নভেম্বরে সেনাবাহিনীর চার নারী সদস্য ওই নিষেধাজ্ঞাকে অসাংবিধানিক উল্লেখ করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। গত বছর এ আইন কিছুটা শিথিল করা হয়। যুদ্ধক্ষেত্রে প্রায় সাড়ে ১৪ হাজার নারী নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিরক্ষা দপ্তর।
নীতিমালা পরিবর্তনের পরও কোনো নির্দিষ্ট ধরনের পদ নারীদের জন্য বন্ধ রাখা হবে কি না, তা জানাতে ২০১৬ সাল পর্যন্ত সেনাবাহিনীকে সময় দেওয়া হচ্ছে। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments