সামরিক বাহিনীর প্রতি এখনো মমত্ববোধ করি
সামরিক বাহিনী তাঁকে ১৫ বছর গৃহবন্দি করে রেখেছিল। নির্বাচনে নিশ্চিত বিজয়ের পরও ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি। এমনকি সর্ব শেষ পার্লামেন্ট নির্বাচনে তাঁকে প্রার্থী হওয়া থেকে বিরত রাখতে নির্বাচনী আইনে কঠোর বিধান যুক্ত করেছিল।
তবে এত কিছুর পরও সামরিক বাহিনীর প্রতি কোনো বিদ্বেষ নেই মিয়ানমারের বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চির। বরং এখনো দেশের সামরিক বাহিনীর প্রতি মমত্ববোধ করেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই নেত্রী।
বিবিসির রেডিও ফোরকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সু চি নিজেই এসব কথা বলেন। গতকাল রবিবার সাক্ষাৎকারটি সম্প্রচার করা হয়। সাক্ষাৎকারে সু চি বলেন, বৌদ্ধ ধর্মে বিশ্বাসের কারণেই মিয়ানমারের স্বৈরাচারীদের অন্যায় আচরণ উপেক্ষা করতে পেরেছেন তিনি। পরবর্তী সময়ে উপনির্বাচনে জয়ের মাধ্যমে পার্লামেন্টের সদস্য হওয়ার পরও তাদের মুখোমুখি হতে সহায়তা করেছে তাঁর ধর্মীয় বিশ্বাস। সু চির বাবা অং সান মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা। কেউ কেউ তাঁকে আধুনিক মিয়ানমারের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবেও বিবেচনা করে। গত ডিসেম্বরে ইয়াংগুনে সু চির বাড়িতে সাক্ষাৎকারটি ধারণ করা হয়। সু চি বলেন, 'সত্যিই আমি সামরিক বাহিনীর প্রতি মমত্ববোধ করি। কারণ আমি সব সময়ই মনে করি, এটা আমার বাবারই প্রতিষ্ঠা করা বাহিনী। আমি জানি, অনেকেরই কথাটা ভালো লাগবে না।'
মিয়ানমারে ১৯৯০ সালের নির্বাচনের আগেই সু চিকে গৃহবন্দি করা হয়। প্রবাসী সু চি ওই সময়ই অসুস্থ মাকে দেখতে দেশে ফেরেন এবং দেশের অস্থিতিশীল রাজনীতিতে জড়িয়ে যান। এর পর বেশির ভাগ সময়ই গৃহবন্দি অবস্থায় কাটান তিনি। ২০১০ সালের নির্বাচনের পর তাঁকে মুক্তি দেয় সেনা সমর্থিত বেসামরিক সরকার। পার্লামেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেননি সু চি। পরে উপনির্বাচনে জয়ের মাধ্যমে প্রথবারের মতো পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হন। সূত্র : বিবিসি।
বিবিসির রেডিও ফোরকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সু চি নিজেই এসব কথা বলেন। গতকাল রবিবার সাক্ষাৎকারটি সম্প্রচার করা হয়। সাক্ষাৎকারে সু চি বলেন, বৌদ্ধ ধর্মে বিশ্বাসের কারণেই মিয়ানমারের স্বৈরাচারীদের অন্যায় আচরণ উপেক্ষা করতে পেরেছেন তিনি। পরবর্তী সময়ে উপনির্বাচনে জয়ের মাধ্যমে পার্লামেন্টের সদস্য হওয়ার পরও তাদের মুখোমুখি হতে সহায়তা করেছে তাঁর ধর্মীয় বিশ্বাস। সু চির বাবা অং সান মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা। কেউ কেউ তাঁকে আধুনিক মিয়ানমারের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবেও বিবেচনা করে। গত ডিসেম্বরে ইয়াংগুনে সু চির বাড়িতে সাক্ষাৎকারটি ধারণ করা হয়। সু চি বলেন, 'সত্যিই আমি সামরিক বাহিনীর প্রতি মমত্ববোধ করি। কারণ আমি সব সময়ই মনে করি, এটা আমার বাবারই প্রতিষ্ঠা করা বাহিনী। আমি জানি, অনেকেরই কথাটা ভালো লাগবে না।'
মিয়ানমারে ১৯৯০ সালের নির্বাচনের আগেই সু চিকে গৃহবন্দি করা হয়। প্রবাসী সু চি ওই সময়ই অসুস্থ মাকে দেখতে দেশে ফেরেন এবং দেশের অস্থিতিশীল রাজনীতিতে জড়িয়ে যান। এর পর বেশির ভাগ সময়ই গৃহবন্দি অবস্থায় কাটান তিনি। ২০১০ সালের নির্বাচনের পর তাঁকে মুক্তি দেয় সেনা সমর্থিত বেসামরিক সরকার। পার্লামেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেননি সু চি। পরে উপনির্বাচনে জয়ের মাধ্যমে প্রথবারের মতো পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হন। সূত্র : বিবিসি।
No comments