গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা-দুই দিন ধরে ট্রেনের সময়সূচি বিপর্যয়
গাজীপুরে রেললাইন মেরামত ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের উদ্ধারকাজের জন্য গতকাল শনিবার সাত ঘণ্টা ঢাকা-ময়মনসিংহ ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় রেল চলাচল করেনি। এতে শত শত যাত্রী দুর্ভোগের শিকার হন।
জয়দেবপুর রেল জংশনের স্টেশনমাস্টার জিয়া উদ্দিন সরদার জানান, দুর্ঘটনাস্থলের রেললাইন মেরামত ও
জয়দেবপুর রেল জংশনের স্টেশনমাস্টার জিয়া উদ্দিন সরদার জানান, দুর্ঘটনাস্থলের রেললাইন মেরামত ও
দুর্ঘটনাকবলিত সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের উদ্ধারকাজের জন্য গতকাল ভোর চারটা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঢাকার সঙ্গে উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ বন্ধ ছিল। এ ছাড়া ঘটনার পর থেকে ওই রুটে চলাচলকারী সব ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। এতে প্রতিটি ট্রেন সাত-আট ঘণ্টা দেরিতে স্টেশন ছেড়ে যাচ্ছে। সিগন্যালিং ব্যবস্থায় বিপর্যয় ঘটায় ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ট্রেন রুট সচল রাখা হয়েছে। এতে প্রতিটি সিগন্যাল অতিক্রম হতে প্রায় আধাঘণ্টা সময় বেশি লাগছে।
গাজীপুর সদর উপজেলার ধীরাশ্রম স্টেশনে ক্রসিং ব্যবস্থা না থাকায় টঙ্গী রেল জংশন ও জয়দেবপুর রেল জংশন এলাকায় ট্রেনগুলোকে ক্রসিং দেওয়া হয়। এতে ওই দুই জংশন এলাকায় ট্রেন জ্যামের সৃষ্টি হয়। ওই রুটে প্রতিদিন ঢাকা থেকে মোট ৫০টি ট্রেন দেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে চলাচল করে থাকে। এ কারণে মেরামত ও উদ্ধার কার্যক্রম গতকাল বেলা ১১টার পর থেকেই বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে রাতে আবার উদ্ধার ও মেরামতকাজ শুরু হবে।
রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী নূর আহমদ হোসেন জানান, রুটে ট্রেন চলাচল অব্যাহত রাখতে গতকাল দিনের বেলায় কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। রাত ১২টা থেকে উদ্ধার ও মেরামত আবার শুরু করা হবে। রেলওয়ে বিভাগের শতাধিক কর্মী এই উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছেন। লাইনের পাশে যেখানে ইঞ্জিনটি পড়ে আছে, তা কর্দমাক্ত থাকায় ক্রেন বসানো যাচ্ছে না। তাই উদ্ধারকাজ বিলম্ব হচ্ছে।
ধীরাশ্রম এলাকায় গত শুক্রবার খুলনাগামী সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন ও তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে একজন নিহত ও কমপক্ষে ২০ যাত্রী আহত হন।
গাজীপুর সদর উপজেলার ধীরাশ্রম স্টেশনে ক্রসিং ব্যবস্থা না থাকায় টঙ্গী রেল জংশন ও জয়দেবপুর রেল জংশন এলাকায় ট্রেনগুলোকে ক্রসিং দেওয়া হয়। এতে ওই দুই জংশন এলাকায় ট্রেন জ্যামের সৃষ্টি হয়। ওই রুটে প্রতিদিন ঢাকা থেকে মোট ৫০টি ট্রেন দেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে চলাচল করে থাকে। এ কারণে মেরামত ও উদ্ধার কার্যক্রম গতকাল বেলা ১১টার পর থেকেই বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে রাতে আবার উদ্ধার ও মেরামতকাজ শুরু হবে।
রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী নূর আহমদ হোসেন জানান, রুটে ট্রেন চলাচল অব্যাহত রাখতে গতকাল দিনের বেলায় কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। রাত ১২টা থেকে উদ্ধার ও মেরামত আবার শুরু করা হবে। রেলওয়ে বিভাগের শতাধিক কর্মী এই উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছেন। লাইনের পাশে যেখানে ইঞ্জিনটি পড়ে আছে, তা কর্দমাক্ত থাকায় ক্রেন বসানো যাচ্ছে না। তাই উদ্ধারকাজ বিলম্ব হচ্ছে।
ধীরাশ্রম এলাকায় গত শুক্রবার খুলনাগামী সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিন ও তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে একজন নিহত ও কমপক্ষে ২০ যাত্রী আহত হন।
No comments