স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে ৭০টি বিদ্যালয় ছুটি
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুনকে স্বাগত জানাতে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার বেসরকারি ৭০টি বিদ্যালয় গতকাল শনিবার ছুটি ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া পূর্বনির্ধারিত দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। অধিকাংশ শিক্ষক মন্ত্রীর সমাবেশে যোগ দেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গতকাল উপজেলার বড়-মানিকা ইউনিয়নে দক্ষিণ আইচা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে দুপুর ১২টার দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুধীসমাবেশ করেন। নবগঠিত ‘দক্ষিণ আইচা’ থানার উদ্বোধন উপলক্ষে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে উপজেলার ৭৮টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায় ৭০টি ছুটি দেওয়া হয়। মন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে এসব বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সকাল থেকে ভোলা-চরফ্যাশন-কচ্ছপিয়া সড়কের দুই পাশে সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে থাকে।
দুলারহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাজাহান, কেরামতগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হারুন-অর-রশিদ বলেন, চরফ্যাশন শিক্ষক সমিতি গতকালের ইংরেজি পরীক্ষা পিছিয়ে তা ২৮ জুলাই নেওয়ার সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, তবে স্কুল বন্ধ রাখতে বলা হয়নি।
সুধীসমাবেশের সভাপতি ও আয়োজক ভোলার পুলিশ সুপার বশির আহম্মেদ বলেন, সমাবেশ হয়েছে বাজারের কাছে একটি পরিত্যক্ত মাঠে। এটি কোনো স্কুলের মাঠ নয়। জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোকাম্মেল হক বলেন, ‘আমরা কাউকে পূর্বনির্ধারিত পরীক্ষা পিছিয়ে নিতে বলিনি। বিদ্যালয় বন্ধ রাখতেও বলিনি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে উপজেলার ৭৮টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায় ৭০টি ছুটি দেওয়া হয়। মন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে এসব বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সকাল থেকে ভোলা-চরফ্যাশন-কচ্ছপিয়া সড়কের দুই পাশে সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে থাকে।
দুলারহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাজাহান, কেরামতগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হারুন-অর-রশিদ বলেন, চরফ্যাশন শিক্ষক সমিতি গতকালের ইংরেজি পরীক্ষা পিছিয়ে তা ২৮ জুলাই নেওয়ার সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, তবে স্কুল বন্ধ রাখতে বলা হয়নি।
সুধীসমাবেশের সভাপতি ও আয়োজক ভোলার পুলিশ সুপার বশির আহম্মেদ বলেন, সমাবেশ হয়েছে বাজারের কাছে একটি পরিত্যক্ত মাঠে। এটি কোনো স্কুলের মাঠ নয়। জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোকাম্মেল হক বলেন, ‘আমরা কাউকে পূর্বনির্ধারিত পরীক্ষা পিছিয়ে নিতে বলিনি। বিদ্যালয় বন্ধ রাখতেও বলিনি।’
No comments