সংলাপের ব্যাপারে সরকারের মনোভাব ইতিবাচক by রাশেদ খান মেনন
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতির জন্য সংলাপ প্রয়োজন। এ বিষয়ে অনেক আগ থেকেই আমরা বলে আসছি। একটি দেশে সমস্যা থাকবে, তার সমাধানও আছে। সমাধানের পথ বের করতে হলে আলোচনা করতে হবে। সেই পথ তো সংলাপের মাধ্যমেই বের হবে। মতপার্থক্য কমে এলে দেশের কল্যাণ হবে। গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুষ্ঠু হবে।
এ কথা তো বহুবার বলা হয়েছে। আজকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশে এসে সংলাপের ওপর গুরুত্ব দিলেন। বললেন, মতপার্থক্য কমিয়ে আনার জন্য সংলাপ করতে হবে। তিনি বললেন বলেই কি এটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেল? আসলে সংলাপের ব্যাপারে তারা আগ্রহী নয়। দেশটা তো অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে। প্রশ্ন জাগে তাদের উদ্দেশ্যও কি তাই?
সংলাপের ব্যাপারে সরকারের মনোভাব ইতিবাচক। আমরা দেখেছি, আলোচনার জন্য বিরোধী দলকে জাতীয় সংসদেও আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীও আহ্বান জানিয়েছেন কথা বলার জন্য সংসদে আসতে। আরেকটা বিষয়, সুশীল সমাজের কথা বলা হয়। রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানের জন্য সুশীল সমাজের কাউকে এসে দূতিয়ালি করতে হবে কেন? রাজনৈতিক দলগুলোর কি সেই মুরোদ নেই? রাজনৈতিক কাজের জন্য রাজনৈতিক দলকেই উদ্যোগ নিতে হবে। সেখানে তৃতীয় কোনো পক্ষকে মাথা ঘামানোর সুযোগ করে দেওয়া হবে কেন? এটা সুশীল সমাজের ব্যাপারে যেমন প্রযোজ্য, তেমনি তৃতীয় কোনো রাজনৈতিক পক্ষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। সংলাপের ব্যাপারে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট। মহাজোটেও আলোচনা করেছি।
দেশে যদি গণতন্ত্র চাওয়া হয় তাহলে সংলাপে যেতে হবে। তারা যে এগিয়ে আসছে না, এটা ভালো হচ্ছে না। আমরা তাদের প্রস্তাব দিয়েছি। তাদের বোধোদয় হোক। তারা এগিয়ে আসবে এমন আশা এখনো করি।
উভয় পক্ষকে সংলাপে বসানোর কোনো পরিকল্পনা আমরা করিনি। এমন কোনো রাজনৈতিক চিন্তা আমাদের নেই।
সংলাপের ব্যাপারে সরকারের মনোভাব ইতিবাচক। আমরা দেখেছি, আলোচনার জন্য বিরোধী দলকে জাতীয় সংসদেও আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীও আহ্বান জানিয়েছেন কথা বলার জন্য সংসদে আসতে। আরেকটা বিষয়, সুশীল সমাজের কথা বলা হয়। রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানের জন্য সুশীল সমাজের কাউকে এসে দূতিয়ালি করতে হবে কেন? রাজনৈতিক দলগুলোর কি সেই মুরোদ নেই? রাজনৈতিক কাজের জন্য রাজনৈতিক দলকেই উদ্যোগ নিতে হবে। সেখানে তৃতীয় কোনো পক্ষকে মাথা ঘামানোর সুযোগ করে দেওয়া হবে কেন? এটা সুশীল সমাজের ব্যাপারে যেমন প্রযোজ্য, তেমনি তৃতীয় কোনো রাজনৈতিক পক্ষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। সংলাপের ব্যাপারে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট। মহাজোটেও আলোচনা করেছি।
দেশে যদি গণতন্ত্র চাওয়া হয় তাহলে সংলাপে যেতে হবে। তারা যে এগিয়ে আসছে না, এটা ভালো হচ্ছে না। আমরা তাদের প্রস্তাব দিয়েছি। তাদের বোধোদয় হোক। তারা এগিয়ে আসবে এমন আশা এখনো করি।
উভয় পক্ষকে সংলাপে বসানোর কোনো পরিকল্পনা আমরা করিনি। এমন কোনো রাজনৈতিক চিন্তা আমাদের নেই।
No comments