ক্ষমতায়ন by নুরুন্নবী চৌধুরী
আফ্রিকার দুটি দেশ ঘানা ও বতসোয়ানার বর্তমান দুজন স্পিকারই নারী। তাঁদের পরিচিতি থাকছে এখানে জয়সি ব্যামফোর্ড-আদো আফ্রিকার দেশ ঘানার সরকারি তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ পদটি হলো পার্লামেন্টের স্পিকার পদ। আর এ পদে বর্তমানে আছেন ঘানার সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারক পশ্চিম আফ্রিকা অঞ্চলের প্রথম নারী স্পিকার জয়সি
ব্যামফোর্ড-আদো। ১৯৩৭ সালের ২৬ মার্চ ঘানার রাজধানী আকরাতে জন্ম নেওয়া জয়সি ব্যামফোর্ড ছোটবেলা থেকেই ছিলেন পড়াশোনার প্রতি আগ্রহী। ছোট বোনের সঙ্গে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পড়াশোনা শেষ করে উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি জমান যুক্তরাজ্যে। সেখান থেকে আইনে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়ে তিনি ফিরে আসেন নিজ দেশে। ঘানা বারে ১৯৬২ সালে যুক্ত হয়ে কাজ করেন দেশটির প্রধান স্টেট অ্যাটর্নি হিসেবে এবং পাবলিক প্রসিকিউশনের পরিচালক হিসেবে। ২০০৪ সালে প্রধান বিচারকের পদ থেকে অবসর নেন তিনি। ১৯৯১ সালে প্রথম দেশটির সংসদে সহকারী স্পিকার হিসেবে কাজ করেন। পরবর্তী সময়ে ২০০৯ সালে চতুর্থ স্পিকার হিসেবে কাজ শুরু করেন। দেশের জন্য কাজ করার স্বপ্ন ছিল ছোটবেলা থেকেই। আর তাই জড়িয়ে আছেন দেশের নানা ধরনের উন্নয়নমূলক কাজেও।
মার্গারেট নাশা
আফ্রিকার আরেক দেশ বতসোয়ানার প্রথম নারী স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মার্গারেট নাশা। পুরো নাম মার্গারেট নানাইয়ান্না নাশা। ২০০৯ সালের অক্টোবরে স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে থেকেই তিনি সক্রিয় বতসোয়ানা ডেমোক্রেটিক পার্টির রাজনীতিবিদ হিসেবে। রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার আগে নাশা ছিলেন সরকারি চাকুরে। ১৯৯৪ সালে তিনি দেশটির মন্ত্রিসভায় যুক্ত হন।তিনি দেশটির পানি, বিদ্যুৎ, খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বও পালন করেন। নানা দিক দিয়ে পিছিয়ে থাকা আফ্রিকার এ দেশটির উন্নয়নের নানা কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকা নাশা নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে করেছেন পড়াশোনা। আর নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছেন দেশটির সাধারণ মানুষের উন্নয়নে কাজ করে যেতে।
লিখেছেন: নুরুন্নবী চৌধুরী, তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া
মার্গারেট নাশা
আফ্রিকার আরেক দেশ বতসোয়ানার প্রথম নারী স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মার্গারেট নাশা। পুরো নাম মার্গারেট নানাইয়ান্না নাশা। ২০০৯ সালের অক্টোবরে স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে থেকেই তিনি সক্রিয় বতসোয়ানা ডেমোক্রেটিক পার্টির রাজনীতিবিদ হিসেবে। রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার আগে নাশা ছিলেন সরকারি চাকুরে। ১৯৯৪ সালে তিনি দেশটির মন্ত্রিসভায় যুক্ত হন।তিনি দেশটির পানি, বিদ্যুৎ, খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বও পালন করেন। নানা দিক দিয়ে পিছিয়ে থাকা আফ্রিকার এ দেশটির উন্নয়নের নানা কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকা নাশা নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে করেছেন পড়াশোনা। আর নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছেন দেশটির সাধারণ মানুষের উন্নয়নে কাজ করে যেতে।
লিখেছেন: নুরুন্নবী চৌধুরী, তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া
No comments