১৪ দলের কর্মসূচি পেছাতে পারে
১২ মার্চ বিরোধী দলের মহাসমাবেশ সামনে রেখে পাল্টা কোনো কর্মসূচি না রাখার ব্যাপারে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এমনকি ১২ মার্চের আগ দিয়েও কোনো কর্মসূচি না রাখার চিন্তা রয়েছে। তাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের ঘোষিত ৯ মার্চ ও ১১ মার্চের কর্মসূচি পেছানো হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রটি জানিয়েছে।
আগামী ৯ মার্চ জেলায় জেলায় ও ১১ মার্চ ঢাকায় ১৪ দলের মানববন্ধন কর্মসূচি রয়েছে। তা পিছিয়ে ১৩ মার্চ জেলায় ও ১৪ মার্চ রাজধানীতে মানববন্ধন কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে।
গতকাল মঙ্গলবার ১৪ দলের বৈঠকেও ৯, ১১ ও ২৩ মার্চের কর্মসূচি সফল করা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেছেন, ১১ মার্চ বিকেল চারটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত এক ঘণ্টা মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হবে। সদরঘাট থেকে এ কর্মসূচি শুরু হয়ে তা উত্তরার আবদুল্লাহপুর সেতু পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। তিনি বলেন, জেলায় জেলায় যে মানববন্ধন হবে, তাতে ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা নিজ নিজ জেলার কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেবেন। তা ছাড়া খুলনায় ২৩ মার্চ বিভাগীয় মহাসমাবেশ হবে। পরে ক্রমান্বয়ে অন্য বিভাগীয় শহরে মহাসমাবেশ করা হবে।
গতকাল বিকেলে আওয়ামী লীগের ধানমন্ডির দলীয় কার্যালয়ে ১৪ দলের বৈঠকে জোটের ঐক্যের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।
সম্প্রতি ১৪ দলের কয়েকটি শরিক দল আওয়ামী লীগ ও সাম্যবাদী দলকে বাইরে রেখে জাসদ কার্যালয়ে আলাদা বৈঠক করে। ওই বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকার পদ্ধতি নিয়ে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে আলোচনা করার আগ্রহ ব্যক্ত করা হয়। তা ছাড়া সরকার পরিচালনায় শরিকদের অন্তর্ভুক্ত না করা এবং সরকারের বিরুদ্ধে একলা চলো নীতি নেওয়ার অভিযোগ করা হয়।
১৪ দলীয় সূত্র জানায়, গতকালের বৈঠকে নির্বাচনকালীন সরকার পদ্ধতি বা অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
সূত্রগুলো জানায়, বৈঠকে জাসদের মঈনুদ্দীন খান বাদল কারও নাম উল্লেখ না করে বলেন, অনেকেই ১৪ দলে ষড়যন্ত্রের গন্ধ খুঁজে পাচ্ছেন। কিন্তু ১৪ দলে ঐক্য ঠিক আছে। বক্তব্য দেওয়ার সময় ভাষা ও শব্দ প্রয়োগে সতর্ক থাকা উচিত।
জবাবে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা তোফায়েল আহমেদ বলেন, ভাষা ও শব্দ প্রয়োগে সতর্ক থাকা যেমন ঠিক, তেমনি অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকতে হবে।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ১৪ দলের সব দ্বন্দ্ব নিরসন হয়েছে। ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘আমরা ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, আছি।’ তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে গতকালের বৈঠকে কোনো আলোচনা হয়নি।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, দলগতভাবে ১৪ দলে ভিন্নমত থাকতে পারে। কিন্তু যে লক্ষ্য নিয়ে ১৪ দল ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, তা অটুট আছে।
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘অনৈক্য থাকলে ঐক্যের প্রশ্ন আসে। আমাদের মধ্যে ঐক্য আছে।’
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ওবায়দুল কাদের, দিলীপ বড়ুয়া, আব্দুল মান্নান খান, আবদুর রহমান, বি এম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আবু সাঈদ আল মাহমুদ প্রমুখ।
গতকাল মঙ্গলবার ১৪ দলের বৈঠকেও ৯, ১১ ও ২৩ মার্চের কর্মসূচি সফল করা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেছেন, ১১ মার্চ বিকেল চারটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত এক ঘণ্টা মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হবে। সদরঘাট থেকে এ কর্মসূচি শুরু হয়ে তা উত্তরার আবদুল্লাহপুর সেতু পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। তিনি বলেন, জেলায় জেলায় যে মানববন্ধন হবে, তাতে ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা নিজ নিজ জেলার কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেবেন। তা ছাড়া খুলনায় ২৩ মার্চ বিভাগীয় মহাসমাবেশ হবে। পরে ক্রমান্বয়ে অন্য বিভাগীয় শহরে মহাসমাবেশ করা হবে।
গতকাল বিকেলে আওয়ামী লীগের ধানমন্ডির দলীয় কার্যালয়ে ১৪ দলের বৈঠকে জোটের ঐক্যের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।
সম্প্রতি ১৪ দলের কয়েকটি শরিক দল আওয়ামী লীগ ও সাম্যবাদী দলকে বাইরে রেখে জাসদ কার্যালয়ে আলাদা বৈঠক করে। ওই বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকার পদ্ধতি নিয়ে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের সঙ্গে আলোচনা করার আগ্রহ ব্যক্ত করা হয়। তা ছাড়া সরকার পরিচালনায় শরিকদের অন্তর্ভুক্ত না করা এবং সরকারের বিরুদ্ধে একলা চলো নীতি নেওয়ার অভিযোগ করা হয়।
১৪ দলীয় সূত্র জানায়, গতকালের বৈঠকে নির্বাচনকালীন সরকার পদ্ধতি বা অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
সূত্রগুলো জানায়, বৈঠকে জাসদের মঈনুদ্দীন খান বাদল কারও নাম উল্লেখ না করে বলেন, অনেকেই ১৪ দলে ষড়যন্ত্রের গন্ধ খুঁজে পাচ্ছেন। কিন্তু ১৪ দলে ঐক্য ঠিক আছে। বক্তব্য দেওয়ার সময় ভাষা ও শব্দ প্রয়োগে সতর্ক থাকা উচিত।
জবাবে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতা তোফায়েল আহমেদ বলেন, ভাষা ও শব্দ প্রয়োগে সতর্ক থাকা যেমন ঠিক, তেমনি অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকতে হবে।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ১৪ দলের সব দ্বন্দ্ব নিরসন হয়েছে। ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘আমরা ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, আছি।’ তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে গতকালের বৈঠকে কোনো আলোচনা হয়নি।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, দলগতভাবে ১৪ দলে ভিন্নমত থাকতে পারে। কিন্তু যে লক্ষ্য নিয়ে ১৪ দল ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, তা অটুট আছে।
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘অনৈক্য থাকলে ঐক্যের প্রশ্ন আসে। আমাদের মধ্যে ঐক্য আছে।’
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ওবায়দুল কাদের, দিলীপ বড়ুয়া, আব্দুল মান্নান খান, আবদুর রহমান, বি এম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আবু সাঈদ আল মাহমুদ প্রমুখ।
No comments