যেকোনো মুহূর্তে গ্রহাণুর হামলা, ধ্বংস হয়ে যাবে বিখ্যাত সব শহর
পৃথিবীতে
গ্রহাণুর হামলা অবশ্যম্ভাবী। শুধু সময়ের অপেক্ষা। তারপরই ধ্বংস হবে
পৃথিবীর নামীদামী শহরের অনেকগুলি। এমনটাই সতর্কবাণী শুনিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
ইংল্যান্ডের বেলফাস্টের কুইনস বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালান ফিটসজসিমন্সের মতে, আগে মনে করা হচ্ছিল গ্রহাণু আছড়ে পড়তে পারে পৃথিবীর বুকে। আর এখন গবেষণা চলছে কবে গ্রহাণু আছড়ে পড়বে। অর্থাৎ গ্রহাণুর হামলা যে পৃথিবীতে হবেই এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। শুধু সময়ের অপেক্ষা বলে জানানো হচ্ছে।
গ্রহাণু দিবস আগামী ৩০ জুন গ্রহাণু দিবস। এদিনে ১৯০৮ সালে সাইবেরিয়ায় তুঙ্গুস্কা এলাকায় ছোট একটি গ্রহাণু আছড়ে পড়ে। যার ফলে বিস্ফোরণে ২ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা বিপর্যস্ত হয়ে যায়। এ বছরের উদযাপন এবছর গ্রহাণু দিবসে আগামী ৩০ জুন লুক্সেমবার্গে বিশেষ আলোচনা সভা ও প্রেজেন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেই সভায় লাইভ স্ট্রিমিং করে দেখানোও হবে বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন। থাকবেন বিশেষজ্ঞরা সেই আলোচনা সভায় অ্যাপোলো ৯ নভশ্চর রাস্টি স্কেইকার্ট ও আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের নভশ্চর নিকোল স্টট হাজির থাকবেন এবং সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেবেন বলে জানা গিয়েছে। স্যোশাল মিডিয়ার মাধ্যমেও প্রশ্ন করা যাবে ও জবাব পাওয়া যাবে। ফিটসজসিমন্সের সতর্কবাণী ফিটসজসিমন্সের মতে, ১৯০৮ সালে যেরকম গ্রহাণু সাইবেরিয়ার বুকে আছড়ে পড়ে, সেরকম বা তার চেয়ে বড় গ্রহাণুর হামলা হলে পৃথিবীর অনেক বড় শহরই পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। গ্রহাণু চিহ্নিতকরণ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, পৃথিবীর আশপাশে ঘোরাফেরা করা গ্রহাণুদের চিহ্নিত করে তাদের থেকে কতটা বিপদ রয়েছে পৃথিবীর তা নির্ধারণে ব্যস্ত রয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
বলা হচ্ছে, পৃথিবীর আশপাশে মোট ১৮০০ এবং গ্রহাণু বা গ্রহাণুর মতো বস্তু মহাকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে বলে আবিষ্কার করা গেছে। এর চেয়েও বেশি সংখ্যায় গ্রহাণুর এখনো খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। গ্রহাণুর খোঁজ বিজ্ঞানীদের মতে রোজই একটা না একটা গ্রহাণুর খোঁজ মেলে। তার বেশিরভাগই ততটা ক্ষতিকর নয়। তবে তার মানে এটা নয় যে সাইবেরিয়ার মতো হামলা আর হবে না। যেকোনো দিন অজান্তে হামলা হতে পারে। তাই তার হাত থেকে বাঁচতে ও বড় গ্রহাণু খুঁজে বের করতে নিরন্তর গবেষণা চলছে।
ইংল্যান্ডের বেলফাস্টের কুইনস বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালান ফিটসজসিমন্সের মতে, আগে মনে করা হচ্ছিল গ্রহাণু আছড়ে পড়তে পারে পৃথিবীর বুকে। আর এখন গবেষণা চলছে কবে গ্রহাণু আছড়ে পড়বে। অর্থাৎ গ্রহাণুর হামলা যে পৃথিবীতে হবেই এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। শুধু সময়ের অপেক্ষা বলে জানানো হচ্ছে।
গ্রহাণু দিবস আগামী ৩০ জুন গ্রহাণু দিবস। এদিনে ১৯০৮ সালে সাইবেরিয়ায় তুঙ্গুস্কা এলাকায় ছোট একটি গ্রহাণু আছড়ে পড়ে। যার ফলে বিস্ফোরণে ২ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা বিপর্যস্ত হয়ে যায়। এ বছরের উদযাপন এবছর গ্রহাণু দিবসে আগামী ৩০ জুন লুক্সেমবার্গে বিশেষ আলোচনা সভা ও প্রেজেন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেই সভায় লাইভ স্ট্রিমিং করে দেখানোও হবে বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন। থাকবেন বিশেষজ্ঞরা সেই আলোচনা সভায় অ্যাপোলো ৯ নভশ্চর রাস্টি স্কেইকার্ট ও আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের নভশ্চর নিকোল স্টট হাজির থাকবেন এবং সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেবেন বলে জানা গিয়েছে। স্যোশাল মিডিয়ার মাধ্যমেও প্রশ্ন করা যাবে ও জবাব পাওয়া যাবে। ফিটসজসিমন্সের সতর্কবাণী ফিটসজসিমন্সের মতে, ১৯০৮ সালে যেরকম গ্রহাণু সাইবেরিয়ার বুকে আছড়ে পড়ে, সেরকম বা তার চেয়ে বড় গ্রহাণুর হামলা হলে পৃথিবীর অনেক বড় শহরই পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। গ্রহাণু চিহ্নিতকরণ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, পৃথিবীর আশপাশে ঘোরাফেরা করা গ্রহাণুদের চিহ্নিত করে তাদের থেকে কতটা বিপদ রয়েছে পৃথিবীর তা নির্ধারণে ব্যস্ত রয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
বলা হচ্ছে, পৃথিবীর আশপাশে মোট ১৮০০ এবং গ্রহাণু বা গ্রহাণুর মতো বস্তু মহাকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে বলে আবিষ্কার করা গেছে। এর চেয়েও বেশি সংখ্যায় গ্রহাণুর এখনো খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। গ্রহাণুর খোঁজ বিজ্ঞানীদের মতে রোজই একটা না একটা গ্রহাণুর খোঁজ মেলে। তার বেশিরভাগই ততটা ক্ষতিকর নয়। তবে তার মানে এটা নয় যে সাইবেরিয়ার মতো হামলা আর হবে না। যেকোনো দিন অজান্তে হামলা হতে পারে। তাই তার হাত থেকে বাঁচতে ও বড় গ্রহাণু খুঁজে বের করতে নিরন্তর গবেষণা চলছে।
No comments