মহা খরার কবলে পড়তে চলছে মধ্যপ্রাচ্য : বিজ্ঞানীদের আশংকা
মধ্যপ্রাচ্য
মহা খরার কবলে পড়বে বলে আশংকা ব্যক্ত করেছেন জর্দানের বিজ্ঞানীরা। হাজার
হাজার বছর আগে মধ্যপ্রাচ্য মহা খরার কবলে পড়েছিল; ভবিষ্যৎ খরার ভয়াবহতা
সেরকম হবে বলেই আশংকা ব্যক্ত করেছেন তারা।
মৃত সাগর বা ডেড সি’র নুনে আটকে থাকা বায়ু-বুদ্বুদে পাওয়া তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে এ দাবি করেছেন গবেষকরা। তারা বলছেন, চলতি শতাব্দীতেই হয়ত এ মহা খরার করাল গ্রাসে পড়বে মধ্যপ্রাচ্য।
ভূতত্ত্ববিদরা মনে করেন, মৃত সাগরের ৮০ ভাগ পানিই শুকিয়ে গেছে অতীতের মহা খরায়। এ ছাড়া, মানবীয় তৎপরতার কারণে এরই মধ্যে মৃত সাগরের একই পরিমাণ পানি শুকিয়ে গেছে। অবশ্য, কাদা, পাথর এবং নুনে লুকিয়ে থাকা তথ্য প্রমাণ ওই এলাকার ভবিষ্যৎ আবহাওয়ার খাম খেয়ালি সম্পর্কে জানতে সহায়তা করবে।
আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্যে দেখা যায় যে ১৯৫০ সাল থেকে গোটা অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১০ শতাংশ কমেছে। এ ধারা চলতি শতাব্দীতেও অব্যাহত থাকবে বলেই আশংকা করছেন বিজ্ঞানীরা।
মৃত সাগর বা ডেড সি’র নুনে আটকে থাকা বায়ু-বুদ্বুদে পাওয়া তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে এ দাবি করেছেন গবেষকরা। তারা বলছেন, চলতি শতাব্দীতেই হয়ত এ মহা খরার করাল গ্রাসে পড়বে মধ্যপ্রাচ্য।
ভূতত্ত্ববিদরা মনে করেন, মৃত সাগরের ৮০ ভাগ পানিই শুকিয়ে গেছে অতীতের মহা খরায়। এ ছাড়া, মানবীয় তৎপরতার কারণে এরই মধ্যে মৃত সাগরের একই পরিমাণ পানি শুকিয়ে গেছে। অবশ্য, কাদা, পাথর এবং নুনে লুকিয়ে থাকা তথ্য প্রমাণ ওই এলাকার ভবিষ্যৎ আবহাওয়ার খাম খেয়ালি সম্পর্কে জানতে সহায়তা করবে।
আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্যে দেখা যায় যে ১৯৫০ সাল থেকে গোটা অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১০ শতাংশ কমেছে। এ ধারা চলতি শতাব্দীতেও অব্যাহত থাকবে বলেই আশংকা করছেন বিজ্ঞানীরা।
No comments