দাবির তালিকা পায়নি কাতার
সৌদি
আরব ও তাদের মিত্ররা কী চায় তা জানেন না বলে জানিয়েছেন কাতারের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান আল থানি। কাতারের সঙ্গে সৌদি
আরবসহ ছয় রাষ্ট্র্র কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার পর এখন পর্যন্ত তাদের
পক্ষ থেকে দাবির তালিকা না পাওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি।
গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিলের (জিসিসি) সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে দুই সপ্তাহ আগে শুরু হওয়া সংকট সমাধানে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় রয়েছে কুয়েত।
শনিবার কাতার টিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান আল থানি বলেন, ‘জিসিসিভুক্ত কোনো রাষ্ট্র কিংবা অভিযোগকারীদের পক্ষ থেকে কুয়েত কোনো দাবিদাওয়া পায়নি।’ দাবি উত্থাপন করতে না পারায় তাদের অভিযোগগুলোকেও ভিত্তিহীন বলে এ সময় দাবি করেন তিনি।
অভিযোগ পর্যবেক্ষণের আহ্বান
দ৵ গার্ডিয়ান জানায়,সন্ত্রাসবাদে কাতারের মদদদানের অভিযোগ পর্যবেক্ষণে পশ্চিমা মিত্রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনোয়ার গারঘাস। উপসাগরীয় রাষ্ট্র কাতারকে একঘরে করার সিদ্ধান্তের পর প্রথমবারের মতো দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা কোনো দেশের পক্ষ থেকে পশ্চিমা সাহায্য চাওয়া হলো।
কাতারের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার পক্ষে কূটনৈতিক সমর্থন আদায়ে লন্ডন সফররত ইউএইর পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনোয়ার গারঘাস বলেন, ‘যদি আমরা বুঝি যে কাতার পরিবর্তন হতে চলেছে এবং ইসলামিক স্টেটকে অর্থায়ন তারা বন্ধ করবে, তবেই আলোচনা হবে। কিন্তু আমাদের পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা দরকার।’
উল্লেখ্য, আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতা তৈরি, সন্ত্রাসবাদে উসকানি ও জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটকে মদদ দেওয়ার অভিযোগে ৫ জুন কাতারের সঙ্গে সব ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছেদ করার ঘোষণা দেয় সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ সাতটি দেশ। উদ্ভূত সংকট সমাধানে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করতে চাইছে ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কুয়েত ও তুরস্ক।
গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিলের (জিসিসি) সদস্যরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে দুই সপ্তাহ আগে শুরু হওয়া সংকট সমাধানে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় রয়েছে কুয়েত।
শনিবার কাতার টিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান আল থানি বলেন, ‘জিসিসিভুক্ত কোনো রাষ্ট্র কিংবা অভিযোগকারীদের পক্ষ থেকে কুয়েত কোনো দাবিদাওয়া পায়নি।’ দাবি উত্থাপন করতে না পারায় তাদের অভিযোগগুলোকেও ভিত্তিহীন বলে এ সময় দাবি করেন তিনি।
অভিযোগ পর্যবেক্ষণের আহ্বান
দ৵ গার্ডিয়ান জানায়,সন্ত্রাসবাদে কাতারের মদদদানের অভিযোগ পর্যবেক্ষণে পশ্চিমা মিত্রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনোয়ার গারঘাস। উপসাগরীয় রাষ্ট্র কাতারকে একঘরে করার সিদ্ধান্তের পর প্রথমবারের মতো দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা কোনো দেশের পক্ষ থেকে পশ্চিমা সাহায্য চাওয়া হলো।
কাতারের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার পক্ষে কূটনৈতিক সমর্থন আদায়ে লন্ডন সফররত ইউএইর পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনোয়ার গারঘাস বলেন, ‘যদি আমরা বুঝি যে কাতার পরিবর্তন হতে চলেছে এবং ইসলামিক স্টেটকে অর্থায়ন তারা বন্ধ করবে, তবেই আলোচনা হবে। কিন্তু আমাদের পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা দরকার।’
উল্লেখ্য, আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতা তৈরি, সন্ত্রাসবাদে উসকানি ও জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটকে মদদ দেওয়ার অভিযোগে ৫ জুন কাতারের সঙ্গে সব ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছেদ করার ঘোষণা দেয় সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ সাতটি দেশ। উদ্ভূত সংকট সমাধানে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করতে চাইছে ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কুয়েত ও তুরস্ক।
No comments