অভিমত ॥ রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ এ্যাড. by আনিসুর রহমান দিপু
দেশজুড়ে নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য
স্বাধীনতাবিরোধী এবং ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে অপরাধী
যুদ্ধাপরাধী চক্র জামায়াত শিবির এবং এদের দোসর বিএনপি অনবরত অপচেষ্টা
চালিয়ে যাচ্ছে।
একটি গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা এবং
গণমুখী সংবিধানের শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশে এমন নাশকতা
কোনভাবেই প্রত্যাশিত নয়। কিন্তু গত নবেম্বর থেকে ফ্যাসিস্ট জামায়াত শিবির
চোরাগোপ্তা হামলা, গাড়ি ভাঙচুর, জ্বালাও পোড়াও, মানুষ হত্যার মধ্য দিয়ে
স্বাধীনতাবিরোধীরা দেশে একটা বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে।
চালিয়ে যাচ্ছে এই অরাজকতা। যা দেশের মুক্তচিন্তার মানুষের কাছে কোনভাবেই
গ্রহণযোগ্য নয়। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা, দেশের অর্থনীতি, শিক্ষাঙ্গনের
সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট করাও দুষ্কৃতকারী জামায়াত শিবিরের প্রধান লক্ষ্য।
চিহ্নিত রাজাকার, আলবদর, আলশামস্দের হোতা হিসেবে পরিচিত মানবতাবিরোধীদের যেদিন থেকে বিচারের আওতায় এনে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচারের সম্মুখীন করা হয়েছে। সেদিন থেকেই জামায়াত শিবির এবং যুদ্ধাপরাধী এই দলটির প্রধান সহযোগী গণতন্ত্রের লেবাসধারী দল বিএনপি দেশ এবং সরকারকে বেকায়দায় ফেলার লক্ষ্যে চালিয়ে যাচ্ছে নানা রকম কূটচাল।
ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পলাতক আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করার অপরাধ প্রমাণসাপেক্ষে মৃত্যুদ-ে দ-িত এবং আব্দুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদ- প্রদান করেছে। বাকি অপরাধীদের অপরাধ প্রমাণিত হলেও যথাযথ আইনী আদেশ প্রদান করবে আদালত। এটাই এ মুহূর্তে দেশবাসীর প্রবল প্রত্যাশা।
এই প্রেক্ষাপটে আইন আদালত, বিচার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করে মাঠে নেমেছে জামায়াত-শিবির এবং এদেরকে কখনো নৈতিক কখনো লৌকিকভাবে সমর্থন যুগিয়ে যাচ্ছে বিএনপিসহ স্বাধীনতাবিরোধী সকল মহল। গত কয়েক দিনে জামায়ত শিবির সারাদেশে সৃষ্টি করেছে এক নৈরাজ্যকর ভীতি আতঙ্কময় পরিবেশ। বগুড়া আদালতে হামলা করারও দুঃসাহস তারা দেখিয়েছে। এ অবস্থায় সরকার, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক শক্তিকে চুপ করে এদের কবলে দেশকে ঠেলে দেয়ার কোন অবকাশ নেই বলে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের জোরালো অভিমত। অবশ্য ইতোমধ্যে যুদ্ধাপরাধের দল হিসেবে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধেরও দাবি উঠেছে এবং এদেরকে প্রতিহত করার ঘোষণাও দেয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে সম্প্রতি একুশের গানের রচয়িতা, দেশ বরণ্যে সাংবাদিক-কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী গত ২৭ জানুয়ারি দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত তাঁর নিয়মিত কলামে উল্লেখ করেছেনÑ ভারতে ইন্দিরা গান্ধীর শাসনামলে নকশালদের নির্মূল করার ক্ষেত্রে প্রয়াত ইন্ধিরা গান্ধী সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে বলেছিলেন- এরা তো নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করছে না। ফলে এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি এপ্লাই করা ছাড়া উপায় কি?
একই দৈনিকে বিশিষ্ট কলামিস্ট-সাংবাদিক স্বদেশ রায়ও গত ২৮ জানুয়ারি তাঁর নিয়মিত কলামে জামায়াত-শিবিরের অপরাজনৈতিক কর্মকা-ের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ার জোরালো যুক্তি যেমন উপস্থাপন করেছেন। পাশাপাশি দেশবাসীকেও এদের বিরুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করার উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়টিকে সামনে নিয়ে এসেছেন। এদেরকে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে ব্যবসায়ী মহল। দেশের নিরীহ জনগণকে এই ঘৃন্য স্বাধীনতাবিরোধীদের হাত থেকে নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে সরকারকে অবিলম্বে কঠোরতর সিদ্ধান্ত গ্রহণে এগিয়ে আসতে হবে যার অন্য কোন বিকল্প নেই। এগিয়ে আসতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দল সমূহকেও। নীতিগত কারণেই সরকারকে তাদের প্রবল সহযোগিতা করা ছাড়া এখন আর বিকল্প কোন পথ নেই। যদি কোন কারণে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিলম্বিত হয়। তাহলে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী দল এবং দলের নেতাকর্মীদের একবিন্দু ছাড়ও দেবে না। যেমনটা দেয়নি ১৯৭১ সালে।
পাকিস্তানের দোসর জামায়াত শিবিরকে প্রতিহত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে অবিচল-তার প্রমাণ দেশবাসী ইতোমধ্যে পেয়ে গেছেন। তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে সবাইকে ঐকমত্য নিয়ে এক প্লাটফরমে দাঁড়াতে হবে। জেলায়-জেলায়, থানায়-থানায়, গ্রামে-গঞ্জে, পাড়া-মহল্লায় ৭১ এর মতো গর্জে উঠতে হবে। এদের প্রতিহত করার এবং চিহ্নিত করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়ারও উদ্যোগ নিতে হবে। এই কাজটি শুধু আওয়ামী লীগের ওপর ছেড়ে দিয়ে বসে থাকলে জামায়াত-শিবিরের ছোবল থেকে আওয়ামী লীগের বাইরে যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি রয়েছে তারাও রেহাই পাবে না। তাই সময় অতি দ্রুতÑএদের প্রতিরোধের ঘোষণা সম্মিলিত কণ্ঠে ঘোষিত হলেই ১৯৭১-এর মতোই বাংলার স্বাধীনতাকামী মানুষ এক কাতারে শামিল হবে। এবং এদের রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকা-ের বিরুদ্ধে অতিদ্রুত বিচার নিশ্চিত করার পদক্ষেপও সরকারকে নিতে হবে যা দেশের প্রতিটি মুক্তিকামী মানুষের প্রবল আকাঙ্খা।
এই আকাঙ্খার পথ ধরেই গত কয়েক দিনে সারাদেশে ঘটে গেছে অভূতপূর্ব ঘটনাবলী।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদ-ের রায় হয়েছে। যে রায়ে খুশি হতে পারেনি দেশের জনগণ। তারা আজ প্রচ- ক্ষুব্ধ, মর্মাহত, ফলে তারা আজ স্বেচ্ছায় নেমে এসেছে রাজপথে। টিএসসি-শাহবাগসহ দেশের প্রতিটি অঞ্চলে তারা নিয়েছে উত্তাল অবস্থান এবং টিএসসি শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচী পালন করছে নতুন প্রজন্মের অগণিত তরুণ-তরুণী।
রাতভর চলছে মোমবাতি জ্বালিয়ে রাজপথে তাদের অবস্থান। প্রতিবাদী এ অবস্থানের সঙ্গে একাত্বতা প্রকাশ করেছেন দেশের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ। পাশাপাশি সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীরাও নিয়েছে রাজপথে বিক্ষুদ্ধ অবস্থান। এভাবেই জেগে ওঠে বাংলাদেশ, জেগে উঠেছে বাংলাদেশ।
লেখক : সাবেক প্রেসিডেন্ট, নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতি।
চিহ্নিত রাজাকার, আলবদর, আলশামস্দের হোতা হিসেবে পরিচিত মানবতাবিরোধীদের যেদিন থেকে বিচারের আওতায় এনে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচারের সম্মুখীন করা হয়েছে। সেদিন থেকেই জামায়াত শিবির এবং যুদ্ধাপরাধী এই দলটির প্রধান সহযোগী গণতন্ত্রের লেবাসধারী দল বিএনপি দেশ এবং সরকারকে বেকায়দায় ফেলার লক্ষ্যে চালিয়ে যাচ্ছে নানা রকম কূটচাল।
ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পলাতক আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করার অপরাধ প্রমাণসাপেক্ষে মৃত্যুদ-ে দ-িত এবং আব্দুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদ- প্রদান করেছে। বাকি অপরাধীদের অপরাধ প্রমাণিত হলেও যথাযথ আইনী আদেশ প্রদান করবে আদালত। এটাই এ মুহূর্তে দেশবাসীর প্রবল প্রত্যাশা।
এই প্রেক্ষাপটে আইন আদালত, বিচার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করে মাঠে নেমেছে জামায়াত-শিবির এবং এদেরকে কখনো নৈতিক কখনো লৌকিকভাবে সমর্থন যুগিয়ে যাচ্ছে বিএনপিসহ স্বাধীনতাবিরোধী সকল মহল। গত কয়েক দিনে জামায়ত শিবির সারাদেশে সৃষ্টি করেছে এক নৈরাজ্যকর ভীতি আতঙ্কময় পরিবেশ। বগুড়া আদালতে হামলা করারও দুঃসাহস তারা দেখিয়েছে। এ অবস্থায় সরকার, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক শক্তিকে চুপ করে এদের কবলে দেশকে ঠেলে দেয়ার কোন অবকাশ নেই বলে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের জোরালো অভিমত। অবশ্য ইতোমধ্যে যুদ্ধাপরাধের দল হিসেবে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধেরও দাবি উঠেছে এবং এদেরকে প্রতিহত করার ঘোষণাও দেয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে সম্প্রতি একুশের গানের রচয়িতা, দেশ বরণ্যে সাংবাদিক-কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী গত ২৭ জানুয়ারি দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত তাঁর নিয়মিত কলামে উল্লেখ করেছেনÑ ভারতে ইন্দিরা গান্ধীর শাসনামলে নকশালদের নির্মূল করার ক্ষেত্রে প্রয়াত ইন্ধিরা গান্ধী সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে বলেছিলেন- এরা তো নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করছে না। ফলে এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি এপ্লাই করা ছাড়া উপায় কি?
একই দৈনিকে বিশিষ্ট কলামিস্ট-সাংবাদিক স্বদেশ রায়ও গত ২৮ জানুয়ারি তাঁর নিয়মিত কলামে জামায়াত-শিবিরের অপরাজনৈতিক কর্মকা-ের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ার জোরালো যুক্তি যেমন উপস্থাপন করেছেন। পাশাপাশি দেশবাসীকেও এদের বিরুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করার উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়টিকে সামনে নিয়ে এসেছেন। এদেরকে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে ব্যবসায়ী মহল। দেশের নিরীহ জনগণকে এই ঘৃন্য স্বাধীনতাবিরোধীদের হাত থেকে নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে সরকারকে অবিলম্বে কঠোরতর সিদ্ধান্ত গ্রহণে এগিয়ে আসতে হবে যার অন্য কোন বিকল্প নেই। এগিয়ে আসতে হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক দল সমূহকেও। নীতিগত কারণেই সরকারকে তাদের প্রবল সহযোগিতা করা ছাড়া এখন আর বিকল্প কোন পথ নেই। যদি কোন কারণে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিলম্বিত হয়। তাহলে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী দল এবং দলের নেতাকর্মীদের একবিন্দু ছাড়ও দেবে না। যেমনটা দেয়নি ১৯৭১ সালে।
পাকিস্তানের দোসর জামায়াত শিবিরকে প্রতিহত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে অবিচল-তার প্রমাণ দেশবাসী ইতোমধ্যে পেয়ে গেছেন। তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে সবাইকে ঐকমত্য নিয়ে এক প্লাটফরমে দাঁড়াতে হবে। জেলায়-জেলায়, থানায়-থানায়, গ্রামে-গঞ্জে, পাড়া-মহল্লায় ৭১ এর মতো গর্জে উঠতে হবে। এদের প্রতিহত করার এবং চিহ্নিত করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়ারও উদ্যোগ নিতে হবে। এই কাজটি শুধু আওয়ামী লীগের ওপর ছেড়ে দিয়ে বসে থাকলে জামায়াত-শিবিরের ছোবল থেকে আওয়ামী লীগের বাইরে যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি রয়েছে তারাও রেহাই পাবে না। তাই সময় অতি দ্রুতÑএদের প্রতিরোধের ঘোষণা সম্মিলিত কণ্ঠে ঘোষিত হলেই ১৯৭১-এর মতোই বাংলার স্বাধীনতাকামী মানুষ এক কাতারে শামিল হবে। এবং এদের রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকা-ের বিরুদ্ধে অতিদ্রুত বিচার নিশ্চিত করার পদক্ষেপও সরকারকে নিতে হবে যা দেশের প্রতিটি মুক্তিকামী মানুষের প্রবল আকাঙ্খা।
এই আকাঙ্খার পথ ধরেই গত কয়েক দিনে সারাদেশে ঘটে গেছে অভূতপূর্ব ঘটনাবলী।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদ-ের রায় হয়েছে। যে রায়ে খুশি হতে পারেনি দেশের জনগণ। তারা আজ প্রচ- ক্ষুব্ধ, মর্মাহত, ফলে তারা আজ স্বেচ্ছায় নেমে এসেছে রাজপথে। টিএসসি-শাহবাগসহ দেশের প্রতিটি অঞ্চলে তারা নিয়েছে উত্তাল অবস্থান এবং টিএসসি শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচী পালন করছে নতুন প্রজন্মের অগণিত তরুণ-তরুণী।
রাতভর চলছে মোমবাতি জ্বালিয়ে রাজপথে তাদের অবস্থান। প্রতিবাদী এ অবস্থানের সঙ্গে একাত্বতা প্রকাশ করেছেন দেশের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ। পাশাপাশি সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীরাও নিয়েছে রাজপথে বিক্ষুদ্ধ অবস্থান। এভাবেই জেগে ওঠে বাংলাদেশ, জেগে উঠেছে বাংলাদেশ।
লেখক : সাবেক প্রেসিডেন্ট, নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতি।
No comments