চট্টগ্রামে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনে আজ সুপ্রিম কোর্টের সভা by আশরাফ-উল আলম
চট্টগ্রামে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনে আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় আলোচনা হবে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। সুপ্রিম কোর্টের সম্মতি মিললেই চট্টগ্রামে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ বসবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সুপ্রিম কোর্টের এক কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে জানান, চট্টগ্রামে সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের বিষয়টি আজকের সভায় প্রধান আলোচ্য বিষয়। এই সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এরই মধ্যে সম্মতি দিয়েছেন।
আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামে সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী গত ৮ সেপ্টেম্বর প্রতিশ্রুতি দেন। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য গত ২১ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। পরে আইন মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গত ১ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রারকে চিঠি দেয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের বিচার শাখা ৪-এর সিনিয়র সহকারী সচিব আজিজ আহমেদ ভূইঞা স্বাক্ষরিত চিঠিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চিঠি সংযুক্ত করে বলা হয়েছে, �এমতাবস্থায় চট্টগ্রামে সার্কিট সেশন বেঞ্চ স্থাপনসংক্রান্ত বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদের আলোকে উক্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিনীত অনুরোধ করা হলো।�
স্বাগত জানাতে চট্টগ্রাম প্রস্তুত : চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, �চট্টগ্রামবাসীর প্রাণের দাবি সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।�
রেজাউল করিম বলেন, চট্টগ্রামের মানুষকে ঢাকায় গিয়ে মামলা-মোকদ্দমায় লড়তে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন হলে চট্টগ্রামবাসীর ভোগান্তি কমবে। শুধু চট্টগ্রামেই নয়, দেশের বিভাগীয় শহরে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন করে মানুষের ভোগান্তি কমানো দরকার। আশা করি সুপ্রিম কোর্ট আমাদের প্রত্যাশার মূল্যায়ন করবেন।�
সার্কিট বেঞ্চের দাবি অন্যান্য বিভাগীয় শহরে : এদিকে রাজশাহী ও বরিশালের আইনজীবীরা সার্কিট বেঞ্চ গঠনের দাবি জানিয়ে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন।
এ বিষয়ে ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, �চট্টগ্রামে সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন করলে জনগণ বেশি লাভবান হবে। দেশের অন্যান্য জায়গায়ও সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন করা উচিত।�
প্রসংগত, সংবিধানের অষ্টম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে এরশাদ সরকারের আমলে ঢাকা ছাড়া সারা দেশে আরো ছয়টি স্থায়ী বেঞ্চ গঠন করা হয়েছিল। এরপর অষ্টম সংশোধনী চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হলে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ বাতিল হয়।
আইন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামে সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী গত ৮ সেপ্টেম্বর প্রতিশ্রুতি দেন। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য গত ২১ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। পরে আইন মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গত ১ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রারকে চিঠি দেয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের বিচার শাখা ৪-এর সিনিয়র সহকারী সচিব আজিজ আহমেদ ভূইঞা স্বাক্ষরিত চিঠিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চিঠি সংযুক্ত করে বলা হয়েছে, �এমতাবস্থায় চট্টগ্রামে সার্কিট সেশন বেঞ্চ স্থাপনসংক্রান্ত বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদের আলোকে উক্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিনীত অনুরোধ করা হলো।�
স্বাগত জানাতে চট্টগ্রাম প্রস্তুত : চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, �চট্টগ্রামবাসীর প্রাণের দাবি সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।�
রেজাউল করিম বলেন, চট্টগ্রামের মানুষকে ঢাকায় গিয়ে মামলা-মোকদ্দমায় লড়তে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়। সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন হলে চট্টগ্রামবাসীর ভোগান্তি কমবে। শুধু চট্টগ্রামেই নয়, দেশের বিভাগীয় শহরে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন করে মানুষের ভোগান্তি কমানো দরকার। আশা করি সুপ্রিম কোর্ট আমাদের প্রত্যাশার মূল্যায়ন করবেন।�
সার্কিট বেঞ্চের দাবি অন্যান্য বিভাগীয় শহরে : এদিকে রাজশাহী ও বরিশালের আইনজীবীরা সার্কিট বেঞ্চ গঠনের দাবি জানিয়ে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন।
এ বিষয়ে ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, �চট্টগ্রামে সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন করলে জনগণ বেশি লাভবান হবে। দেশের অন্যান্য জায়গায়ও সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন করা উচিত।�
প্রসংগত, সংবিধানের অষ্টম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে এরশাদ সরকারের আমলে ঢাকা ছাড়া সারা দেশে আরো ছয়টি স্থায়ী বেঞ্চ গঠন করা হয়েছিল। এরপর অষ্টম সংশোধনী চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হলে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ বাতিল হয়।
No comments