মিসরে দুই দিনে নিহত ৪১-* পোর্ট সাইদে সহিংসতা অব্যাহত-* নিহত ব্যক্তিদের শেষকৃত্যে গুলি
মিসরের পোর্ট সাইদ শহরে ফুটবল মাঠে দাঙ্গার মামলার রায়কে কেন্দ্র করে সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩২ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া গত শুক্রবার সরকারবিরোধী বিক্ষোভের ঘটনায় দেশজুড়ে মারা গেছে ৯ জন। সব মিলিয়ে শুক্র ও শনিবার মিসরজুড়ে কমপক্ষে ৪১ জন মারা গেছে।
আহত হয়েছে বহু মানুষ।
গত বছর পোর্ট সাইদে একটি ফুটবল স্টেডিয়ামে সহিংসতার ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে শনিবার ২১ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন কায়রোর একটি আদালত। এর পরিপ্রেক্ষিতে শুরু হওয়া সহিংসতা গতকাল রবিবারও অব্যাহত ছিল। এ পরিস্থিতিতে নতুন করে রাজনৈতিক সংকটের মুখে পড়েছে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির সরকার। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাস্তায় সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে সরকার।
গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি পোর্ট সাইদের একটি ফুটবল স্টেডিয়ামে কায়রোর আল-আহলি ও স্থানীয় আল-মাসরি ক্লাবের মধ্যে খেলা চলার সময় সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। এতে ৭৪ জন মারা যায়। ওই মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া সবাই আল-মাসরি ক্লাবের সমর্থক। রায় ঘোষণার পরপরই পোর্ট সাইদে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। কায়রোতেও বিক্ষোভ হয়।
পোর্ট সাইদে সহিংসতায় নিহত ব্যক্তিদের শেষকৃত্যের সময় গতকাল গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নতুন কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। কারা গুলি চালিয়েছে সে ব্যাপারেও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শেষকৃত্যের সময় সেখানে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন ছিল না। গতকাল দ্বিতীয় দিনের মতো শহরটির সব দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আহমেদ ওমর গতকাল জানান, পোর্ট সাইদে কমপক্ষে ৩১ জন মারা গেছে।
এর আগে শুক্রবার হোসনি মুবারকবিরোধী আন্দোলন শুরুর দ্বিতীয় বার্ষিকীতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরকার-সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এসব ঘটনায় কমপক্ষে ৯ জন মারা যান। এ দিন মুরসির পদত্যাগের দাবিতে কায়রোসহ আলেকজান্দ্রিয়া, সুয়েজ ও পোর্ট সাইদে বিক্ষোভ করে সরকারবিরোধীরা। মুরসির সমর্থকরাও তাদের কর্মসূচি নিয়ে রাস্তায় নামলে দুই পক্ষের মধ্যে সহিংসতা শুরু হয়। সূত্র : এএফপি, রয়টার্স।
গত বছর পোর্ট সাইদে একটি ফুটবল স্টেডিয়ামে সহিংসতার ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে শনিবার ২১ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন কায়রোর একটি আদালত। এর পরিপ্রেক্ষিতে শুরু হওয়া সহিংসতা গতকাল রবিবারও অব্যাহত ছিল। এ পরিস্থিতিতে নতুন করে রাজনৈতিক সংকটের মুখে পড়েছে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির সরকার। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাস্তায় সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে সরকার।
গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি পোর্ট সাইদের একটি ফুটবল স্টেডিয়ামে কায়রোর আল-আহলি ও স্থানীয় আল-মাসরি ক্লাবের মধ্যে খেলা চলার সময় সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। এতে ৭৪ জন মারা যায়। ওই মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া সবাই আল-মাসরি ক্লাবের সমর্থক। রায় ঘোষণার পরপরই পোর্ট সাইদে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। কায়রোতেও বিক্ষোভ হয়।
পোর্ট সাইদে সহিংসতায় নিহত ব্যক্তিদের শেষকৃত্যের সময় গতকাল গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নতুন কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। কারা গুলি চালিয়েছে সে ব্যাপারেও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শেষকৃত্যের সময় সেখানে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন ছিল না। গতকাল দ্বিতীয় দিনের মতো শহরটির সব দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আহমেদ ওমর গতকাল জানান, পোর্ট সাইদে কমপক্ষে ৩১ জন মারা গেছে।
এর আগে শুক্রবার হোসনি মুবারকবিরোধী আন্দোলন শুরুর দ্বিতীয় বার্ষিকীতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরকার-সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এসব ঘটনায় কমপক্ষে ৯ জন মারা যান। এ দিন মুরসির পদত্যাগের দাবিতে কায়রোসহ আলেকজান্দ্রিয়া, সুয়েজ ও পোর্ট সাইদে বিক্ষোভ করে সরকারবিরোধীরা। মুরসির সমর্থকরাও তাদের কর্মসূচি নিয়ে রাস্তায় নামলে দুই পক্ষের মধ্যে সহিংসতা শুরু হয়। সূত্র : এএফপি, রয়টার্স।
No comments