জমি দখলের অভিযোগ-সাংসদ আসলামকে হাইকোর্টে তলব
সরকারি বাঙলা কলেজের জমি দখলের অভিযোগ বিষয়ে ভূমিকা জানতে ঢাকা-১৪ আসনের সাংসদ মো. আসলামুল হককে তলব করেছেন হাইকোর্ট। ১৬ মে তাঁকে আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বেঞ্চ এক রিটের শুনানি নিয়ে ওই নির্দেশের পাশাপাশি রুলও জারি করেন।
৫ মে একটি দৈনিকে ‘বাঙলা কলেজের চার বিঘা জমি এমপি আসলামের দখলে’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে গতকাল এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠনের পক্ষে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ রিট আবেদনটি দাখিল করেন।
ঢাকা জেলা প্রশাসকের প্রতি দেওয়া অপর নির্দেশনায় বিশেষজ্ঞ কমিটির মাধ্যমে সম্পত্তির সীমানা নির্ধারণে জরিপ করতে বলা হয়েছে। জরিপ শেষে ১৬ মের মধ্যে কাগজপত্রসহ আদালতে দাখিল করতে বলা হয়। এ ছাড়া রুলে সরকারি সম্পত্তি রক্ষায় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা হবে না এবং জমি পুনরুদ্ধারের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র, ভূমি ও শিক্ষাসচিব, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার, আসলামুল হকসহ সাত বিবাদীকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আলতাফ হোসেন। শুনানিতে মনজিল মোরসেদ বলেন, প্রায়ই দেখা যাচ্ছে, সরকারি সম্পত্তি প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল করে নিচ্ছেন। কিন্তু উদ্ধারের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয় না। তেমনি চার বিঘা সম্পত্তি অবৈধভাবে দখল করা হলেও বাঙলা কলেজ কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। এটা আইনের শাসনের পরিপন্থী।
৫ মে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, আওয়ামী লীগের নেতা ও ঢাকা-১৪ আসনের সাংসদ আসলামুল হক ঐতিহ্যবাহী সরকারি বাঙলা কলেজের প্রায় চার বিঘা জমি নিজ কোম্পানি মায়িশা গ্রুপের নামে দখলে নিয়েছেন। ব্যক্তিমালিকানাধীন কিছু জমির সঙ্গে কলেজের জমি মিশিয়ে ইতিমধ্যে মায়িশা গ্রুপের সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা জেলা প্রশাসকের প্রতি দেওয়া অপর নির্দেশনায় বিশেষজ্ঞ কমিটির মাধ্যমে সম্পত্তির সীমানা নির্ধারণে জরিপ করতে বলা হয়েছে। জরিপ শেষে ১৬ মের মধ্যে কাগজপত্রসহ আদালতে দাখিল করতে বলা হয়। এ ছাড়া রুলে সরকারি সম্পত্তি রক্ষায় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা হবে না এবং জমি পুনরুদ্ধারের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র, ভূমি ও শিক্ষাসচিব, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার, আসলামুল হকসহ সাত বিবাদীকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আলতাফ হোসেন। শুনানিতে মনজিল মোরসেদ বলেন, প্রায়ই দেখা যাচ্ছে, সরকারি সম্পত্তি প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল করে নিচ্ছেন। কিন্তু উদ্ধারের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয় না। তেমনি চার বিঘা সম্পত্তি অবৈধভাবে দখল করা হলেও বাঙলা কলেজ কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। এটা আইনের শাসনের পরিপন্থী।
৫ মে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, আওয়ামী লীগের নেতা ও ঢাকা-১৪ আসনের সাংসদ আসলামুল হক ঐতিহ্যবাহী সরকারি বাঙলা কলেজের প্রায় চার বিঘা জমি নিজ কোম্পানি মায়িশা গ্রুপের নামে দখলে নিয়েছেন। ব্যক্তিমালিকানাধীন কিছু জমির সঙ্গে কলেজের জমি মিশিয়ে ইতিমধ্যে মায়িশা গ্রুপের সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।
No comments