চট্টগ্রামে বেগম জিয়ার মহাসমাবেশ দু'দিন পিছিয়ে ২৯ মার্চ
আউটার স্টেডিয়াম ব্যবহারের অনুমতি না
পাওয়ায় চট্টগ্রামে বিএনপির মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে লালদীঘি মাঠে। আর এর
তারিখ দু'দিন পিছিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২৯ মার্চ।
দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মহাসমাবেশ সফল করতে চট্টগ্রাম নগর ও
জেলার তৃণমূল পর্যায়ে চলছে ব্যাপক প্রচারণা। তবে এসব প্রচারণার কাজটিও চলছে
বিভিন্ন ধারা উপধারার উদ্যোগে পৃথকভাবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক
সম্পাদক গোলাম আকবর খন্দকার জনকণ্ঠকে জানান, আউটার স্টেডিয়ামের অনুমতি না
পাওয়ায় স্থান বদল করতে হয়েছে। আর সঙ্গত কারণে সমাবেশের তারিখও ২৭ মার্চ
থেকে পিছিয়ে ২৯ মার্চ নির্ধারণ করতে হয়। মহাসমাবেশের জন্য আউটার স্টেডিয়াম
না পাওয়ার নেপথ্যে কোন রাজনৈতিক কারণ রয়েছে কিনা এ প্রশ্নের জবাবে তিনি
বলেন, আমরা সেভাবে ভাবছি না। এ ভেনু্যতে রাজনৈতিক সমাবেশের অনুমতি দেয়া হবে
না মর্মে সিদ্ধান্ত আছে বলে ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড থেকে জানানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন জানান, আউটার স্টেডিয়াম আগে ছিল চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) অধীনে। ওয়ান ইলেভেন পরবতর্ী সময়ে তা চলে যায় ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের আওতায়। মহাসমাবেশের জন্য আউটার স্টেডিয়াম চাওয়া হলে জানানো হয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম ছাড়া কোন রাজনৈতিক সমাবেশের জন্য এ মাঠ বরাদ্দ না দেয়ার সিদ্ধানত্ম হয়েছে। সে হিসেবে বেছে নিতে হয়েছে লালদীঘি মাঠকে। তিনি জানান, গত মঙ্গলবার বিএনপির ঢাকার গুলশান অফিসে মহাসমাবেশের নতুন তারিখ নির্ধারণের আগেই লালদীঘি মাঠের অনুমতি নিয়ে রাখা হয়েছে। সুতরাং সেখানে সমাবেশে কোন ধরনের সমস্যা হবে না বলেই আমরা মনে করছি।
এদিকে চট্টগ্রামে বেগম খালেদা জিয়ার মহাসমাবেশকে সামনে রেখে নগরী ও জেলার বিভিন্ন পর্যায়ে প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে। বুধবার বিকেলে কর্মিসভা অনুষ্ঠিত হয় নগরীর দণি পাঠানটুলি ওয়ার্ড ও হালি শহরে। এ সমসত্ম সভায় বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেনসহ নেতৃবৃন্দ। তবে অনুপস্থিতি পরিলতি হয় দলের কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুলস্নাহ আল নোমান অনুসারী মহানগর পর্যায়ের নেতা, কমর্ী ও সমর্থকদের।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন জানান, আউটার স্টেডিয়াম আগে ছিল চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) অধীনে। ওয়ান ইলেভেন পরবতর্ী সময়ে তা চলে যায় ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের আওতায়। মহাসমাবেশের জন্য আউটার স্টেডিয়াম চাওয়া হলে জানানো হয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম ছাড়া কোন রাজনৈতিক সমাবেশের জন্য এ মাঠ বরাদ্দ না দেয়ার সিদ্ধানত্ম হয়েছে। সে হিসেবে বেছে নিতে হয়েছে লালদীঘি মাঠকে। তিনি জানান, গত মঙ্গলবার বিএনপির ঢাকার গুলশান অফিসে মহাসমাবেশের নতুন তারিখ নির্ধারণের আগেই লালদীঘি মাঠের অনুমতি নিয়ে রাখা হয়েছে। সুতরাং সেখানে সমাবেশে কোন ধরনের সমস্যা হবে না বলেই আমরা মনে করছি।
এদিকে চট্টগ্রামে বেগম খালেদা জিয়ার মহাসমাবেশকে সামনে রেখে নগরী ও জেলার বিভিন্ন পর্যায়ে প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে। বুধবার বিকেলে কর্মিসভা অনুষ্ঠিত হয় নগরীর দণি পাঠানটুলি ওয়ার্ড ও হালি শহরে। এ সমসত্ম সভায় বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেনসহ নেতৃবৃন্দ। তবে অনুপস্থিতি পরিলতি হয় দলের কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুলস্নাহ আল নোমান অনুসারী মহানগর পর্যায়ের নেতা, কমর্ী ও সমর্থকদের।
No comments