উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তোলার সুপারিশ- ১৪ যুক্তি তুলে ধরেছে সংসদীয় কমিটি
উন্মুক্ত পদ্ধতিতেই কয়লা উত্তোলনের
সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। এ পদ্ধতির পৰে ১৪টি যুক্তি তুলে ধরে সংসদীয়
কমিটি বলছে, কি পরিমাণ জায়গা কয়লা উত্তোলনে ব্যবহৃত হবে তা সকলের কাছেই
দৃশ্যমান থাকবে।
ভূমিধসের কোন আশঙ্কা থাকবে না। এ
পদ্ধতিতে কম খরচে ৯০ শতাংশ কয়লা আহরণ সম্ভব হবে। সম্প্রতি পরিকল্পনা
মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি পরিদর্শন করে
এসে এ সুপারিশ করে। ১১ বছরেও বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি পূর্ণ উৎপাদনে না যাওয়ায়
অসন্তোষ প্রকাশ করে কমিটি কয়লা থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন ও এ খাতকে লাভজনক
করার জন্য ১৮ দফা সুপারিশ দেয়। কমিটির মতে, উন্নত দেশগুলো বিশ্বের
অর্থনীতির ধারক- বাহক ও নিয়ন্ত্রক। উন্নত বিশ্বের কয়লার মজুদ প্রায় শেষ।
সেৰেত্রে তারা নিজেদের স্বার্থরৰার জন্য পরিবেশের ধুয়া তুলে যে কোন সময়
উন্নয়নশীল দেশের কয়লা উত্তোলনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তাই দেরি হওয়ার
আগেই যত দ্রুত সম্ভব দেশের কয়লা বিষয়ে সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ নিতে হবে। কমিটি
সেৰেত্রে বিতর্ক এড়িয়ে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের ওপর জোর দিয়েছে।
সংসদীয় কমিটির সুপারিশ প্রতিবেদনে কমিটির সভাপতি বড়পুকুরিয়ায় ভূগর্ভস্থ
পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের নেতিবাচক বিষয়গুলো তুলে ধরে বলেছেন, ভূগর্ভস্থ
পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনে ভূগর্ভে কি পরিমাণ জায়গা শূন্যতায় পরিণত হচ্ছে, কোন
কোন জায়গায় ভূমিধস হতে পারে, ভূগর্ভের ওপরে মানুষের জানমালের কি ধরনের ৰতি
হতে পারে, কৃষিজমির কি অবস্থা হবে তা অনুমান করা সম্ভব নয়। কোন না কোন
সময়ে ভূমিধস হবেই, যা আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। তাছাড়া এ পদ্ধতিতে
শুধুমাত্র ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কয়লা আহরণ করা সম্ভব। উন্মুক্ত পদ্ধতির প্রতি
সমর্থন জানিয়ে তিনি বলেন, এ পদ্ধতিতে সবের্াচ্চ ৯০ শতাংশ কয়লা উত্তোলন
সম্ভব। ঝুঁকি কম। জনগণকে যথাসময়ে পুনর্বাসনসহ ৰতিপূরণ প্রদানের ব্যবস্থা
নেয়াতেও কোন সমস্যা হবে না। তিনি বলেন, সব দিক বিবেচনায় আমরা মনে করি,
উন্মুক্ত পদ্ধতি অধিকতর জনবান্ধব। প্রাথমিক পযর্ায়ে আপাতদৃষ্টিতে উন্মুক্ত
পদ্ধতিতে অর্থের বেশি প্রয়োজন হলেও পরবতর্ীতে উৎপাদন বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে।
বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন ও সাশ্রয় হবে। পরনির্ভরশীলতা কমে যাবে এবং অধিক লাভ
হবে। তবে চূড়ানত্ম সিদ্ধানত্ম সরকারকেই নিতে হবে। এলাকাবাসীর কাছে উভয়
পদ্ধতি সুবিধা-অসুবিধাসংবলিত বুকলেট প্রচারে ব্যবস্থা নিতে হবে। দালাল
নিয়ন্ত্রণেও সতর্ক থাকতে হবে।
সুপারিশে উন্মুক্ত পদ্ধতির পৰে আরও যেসব যুক্তি তুলে ধরা হয় তা হচ্ছে, একবার উৎপাদনে চলে গেলে চাহিদার হ্রাস বা বৃদ্ধি হলেও ত্বরিত গতিতে উৎপাদন হ্রাস বা বৃদ্ধি সম্ভব। খনিতে কয়লা ব্যতীত অন্য কোন খনিজ উপাদান থাকলে তা আহরণ করা যাবে ও অতিরিক্ত আয় হবে। এর ফলে সৃষ্ট জলাশয়ে প্রকৃত ৰতিগ্রসত্মরা সমবায়ের মাধ্যমে মৎস্য চাষ ও জলাশয়ের পানি সেচ কাজে ব্যবহার করতে পারবে। উত্তোলিত মাটি দিয়ে মাইনের অনেকখানি জায়গা ভরাট করে ৰতিগ্রসত্মদের কৃষিজমি হিসেবে ব্যবহারের জন্য দেয়া যাবে। ৰতিগ্রসত্ম এলাকা চিহ্নিত করা সম্ভব হবে। তাদের জন্য পরিকল্পিতভাবে অন্যত্র ভবন নিমর্াণ করে সকল প্রকার সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করার মাধ্যমে উপশহর গড়ে তোলা যাবে। এতে সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। জনগণের কাছ থেকে কোন বাধা আসবে না। এলাকায় কোন অনিশ্চয়তা ও আতঙ্ক থাকবে না। পরিকল্পিতভাবে পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প হাতে নেয়া যেতে পারে। ফলে এলাকাবাসীর নতুন আয়ের পথ সৃষ্টি হবে।
প্রতিবেদনে বড়পুকুরিয়ায় ভূগর্ভস্থ পদ্ধতিতে কয়লা আহরণের কারণে হতাহতের ঘটনার উলেস্নখ করে বলা হয়, সেখানে একজন ব্রিটিশ উপদেষ্টা, একজন চায়নিজ প্রকৌশলী এবং এদেশের ৮ শ্রমিক নিহত হয়েছেন।
কমিটির অন্যান্য সুপারিশের মধ্যে আছে_ বড়পুকুরিয়া তাপবিদু্যত কেন্দ্র কর্তৃক ২টি ইউনিট সর্বৰণিক সচল রাখা, অধিক কয়লা ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, পিডিবির নিজস্ব মজুদ ব্যবস্থা গড়ে তোলা ও অবিলম্বে তৃতীয় পস্ন্যান্ট স্থাপনের কার্যক্রম দ্রম্নত বাসত্মবায়ন। সরকার ও বেসরকারী গ্যাসভিত্তিক কলকারখানায় এবং পাওয়ার পস্ন্যান্টগুলোকে কয়লাভিত্তিক সিস্টেমে রূপানত্মর করা। দেশের চাহিদা মেটানোর পর উৎপাদিত কয়লা বিদেশে রফতানি করার ব্যাপারে মন্ত্রিপরিষদে আলোচনা করে সিদ্ধানত্ম গ্রহণ। কারণ নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হলে আগামীতে কয়লার ব্যবহার হ্রাস পাবে। ভারত ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো উদ্বৃত্ত কয়লা ও তেল বিদেশে রফতানি করে গুরম্নত্বপূর্ণ খাতে ওই অর্থ ব্যয় করে। সুপারিশে কয়লাখনির কারণে এলাকার ৰতিগ্রসত্মদের দ্রম্নত পুনর্বাসনের পদৰেপ নেয়ার ওপরও জোর দেয়া হয়।
তবে কয়লাখনির অন্যান্য কার্যক্রমে অসনত্মোষ প্রকাশ করে সভাপতি বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনিতে ১১ বছর আগে মাইনিং কার্যক্রম শুরম্ন হয়। ৫ বছরের মধ্যে পূর্ণ উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাসত্মবে তা সম্ভব হয়নি। কেন তা সম্ভব হলো না, এতে দেশের কি ৰতিসাধন হয়েছে, কিভাবে এ অবস্থা থেকে উত্তরণ করা যায়_ সেসব বিষয় সরেজমিনে দেখা, উপলব্ধি করা, সরকারকে অবহিত করে আগামীতে প্রকল্পের গতিসঞ্চার করা, উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং সরকারের কর্মকা- জনগণকে অবহিত করে আস্থায় নেয়ার জন্য প্রকল্প পরিদর্শন করা হয়।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর পার হলেও দেশের প্রকৌশলীরা এখন পর্যনত্ম কয়লাখনি নিজস্ব উদ্যোগে পরিচালনা করার মতো কারিগরি জ্ঞান অর্জন করতে পারেনি। চীনা প্রকৌশলীরাও কয়লাখনির অভ্যনত্মরে কর্মরত বাংলাদেশী প্রকৌশলীদের নতুন টানেল নিমর্াণ বা কয়লা আহরণের প্রযুক্তি হসত্মানত্মর করেনি। খনির অভ্যনত্মরে সকল কর্মকা- চীনা প্রকৌশলীরা নিয়ন্ত্রণ করে। চুক্তি অনুযায়ী ২০১১ সাল পর্যনত্ম খনির কর্মকা- চীনা কোম্পানি পরিচালনা করবে। সংসদীয় কমিটির মতে, চুক্তির মেয়াদ শেষের আগেই এ সময়ের মধ্যে দেশের প্রকৌশলী ও কর্মকতর্াদের পরিকল্পিতভাবে প্রযুক্তি হসত্মানত্মরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংসদীয় কমিটির সুপারিশে ৰতিগ্রসত্মদের দ্রম্নত পুনর্বানের ওপর জোর দিয়ে বলা হয়, সরকারের নির্দেশনায় ৰতিগ্রসত্মদের সঙ্গে একটি সমাঝোতা চুক্তি স্বাৰর হয়েছে। কোম্পানির পৰ থেকে ইতোমধ্যে ৰতিগ্রসত্ম পরিবারগুলোকে স্থানানত্মর ও পুনর্বাসনের জন্য এবং ৬৪৬ একর জমি অধিগ্রহণের জন্য একটি প্রসত্মাব প্রক্রিয়াধীন আছে। সরকারের কাছে ৩০০ কোটি টাকার ফান্ড প্রদানের প্রসত্মাব পাঠানো হয়েছে। দ্রম্নত এটা অনুমোদন প্রয়োজন। কারণ ৰতিগ্রসত্ম এলাকাগুলোতে এক ধরনের টাউট নিরীহ লোকদের মধ্যে সরকারের বিরম্নদ্ধে বিভ্রানত্মি ছড়ানোর চেষ্টা করছে।
সুপারিশে উন্মুক্ত পদ্ধতির পৰে আরও যেসব যুক্তি তুলে ধরা হয় তা হচ্ছে, একবার উৎপাদনে চলে গেলে চাহিদার হ্রাস বা বৃদ্ধি হলেও ত্বরিত গতিতে উৎপাদন হ্রাস বা বৃদ্ধি সম্ভব। খনিতে কয়লা ব্যতীত অন্য কোন খনিজ উপাদান থাকলে তা আহরণ করা যাবে ও অতিরিক্ত আয় হবে। এর ফলে সৃষ্ট জলাশয়ে প্রকৃত ৰতিগ্রসত্মরা সমবায়ের মাধ্যমে মৎস্য চাষ ও জলাশয়ের পানি সেচ কাজে ব্যবহার করতে পারবে। উত্তোলিত মাটি দিয়ে মাইনের অনেকখানি জায়গা ভরাট করে ৰতিগ্রসত্মদের কৃষিজমি হিসেবে ব্যবহারের জন্য দেয়া যাবে। ৰতিগ্রসত্ম এলাকা চিহ্নিত করা সম্ভব হবে। তাদের জন্য পরিকল্পিতভাবে অন্যত্র ভবন নিমর্াণ করে সকল প্রকার সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করার মাধ্যমে উপশহর গড়ে তোলা যাবে। এতে সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। জনগণের কাছ থেকে কোন বাধা আসবে না। এলাকায় কোন অনিশ্চয়তা ও আতঙ্ক থাকবে না। পরিকল্পিতভাবে পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প হাতে নেয়া যেতে পারে। ফলে এলাকাবাসীর নতুন আয়ের পথ সৃষ্টি হবে।
প্রতিবেদনে বড়পুকুরিয়ায় ভূগর্ভস্থ পদ্ধতিতে কয়লা আহরণের কারণে হতাহতের ঘটনার উলেস্নখ করে বলা হয়, সেখানে একজন ব্রিটিশ উপদেষ্টা, একজন চায়নিজ প্রকৌশলী এবং এদেশের ৮ শ্রমিক নিহত হয়েছেন।
কমিটির অন্যান্য সুপারিশের মধ্যে আছে_ বড়পুকুরিয়া তাপবিদু্যত কেন্দ্র কর্তৃক ২টি ইউনিট সর্বৰণিক সচল রাখা, অধিক কয়লা ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, পিডিবির নিজস্ব মজুদ ব্যবস্থা গড়ে তোলা ও অবিলম্বে তৃতীয় পস্ন্যান্ট স্থাপনের কার্যক্রম দ্রম্নত বাসত্মবায়ন। সরকার ও বেসরকারী গ্যাসভিত্তিক কলকারখানায় এবং পাওয়ার পস্ন্যান্টগুলোকে কয়লাভিত্তিক সিস্টেমে রূপানত্মর করা। দেশের চাহিদা মেটানোর পর উৎপাদিত কয়লা বিদেশে রফতানি করার ব্যাপারে মন্ত্রিপরিষদে আলোচনা করে সিদ্ধানত্ম গ্রহণ। কারণ নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হলে আগামীতে কয়লার ব্যবহার হ্রাস পাবে। ভারত ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো উদ্বৃত্ত কয়লা ও তেল বিদেশে রফতানি করে গুরম্নত্বপূর্ণ খাতে ওই অর্থ ব্যয় করে। সুপারিশে কয়লাখনির কারণে এলাকার ৰতিগ্রসত্মদের দ্রম্নত পুনর্বাসনের পদৰেপ নেয়ার ওপরও জোর দেয়া হয়।
তবে কয়লাখনির অন্যান্য কার্যক্রমে অসনত্মোষ প্রকাশ করে সভাপতি বলেন, বড়পুকুরিয়া কয়লাখনিতে ১১ বছর আগে মাইনিং কার্যক্রম শুরম্ন হয়। ৫ বছরের মধ্যে পূর্ণ উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাসত্মবে তা সম্ভব হয়নি। কেন তা সম্ভব হলো না, এতে দেশের কি ৰতিসাধন হয়েছে, কিভাবে এ অবস্থা থেকে উত্তরণ করা যায়_ সেসব বিষয় সরেজমিনে দেখা, উপলব্ধি করা, সরকারকে অবহিত করে আগামীতে প্রকল্পের গতিসঞ্চার করা, উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং সরকারের কর্মকা- জনগণকে অবহিত করে আস্থায় নেয়ার জন্য প্রকল্প পরিদর্শন করা হয়।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর পার হলেও দেশের প্রকৌশলীরা এখন পর্যনত্ম কয়লাখনি নিজস্ব উদ্যোগে পরিচালনা করার মতো কারিগরি জ্ঞান অর্জন করতে পারেনি। চীনা প্রকৌশলীরাও কয়লাখনির অভ্যনত্মরে কর্মরত বাংলাদেশী প্রকৌশলীদের নতুন টানেল নিমর্াণ বা কয়লা আহরণের প্রযুক্তি হসত্মানত্মর করেনি। খনির অভ্যনত্মরে সকল কর্মকা- চীনা প্রকৌশলীরা নিয়ন্ত্রণ করে। চুক্তি অনুযায়ী ২০১১ সাল পর্যনত্ম খনির কর্মকা- চীনা কোম্পানি পরিচালনা করবে। সংসদীয় কমিটির মতে, চুক্তির মেয়াদ শেষের আগেই এ সময়ের মধ্যে দেশের প্রকৌশলী ও কর্মকতর্াদের পরিকল্পিতভাবে প্রযুক্তি হসত্মানত্মরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংসদীয় কমিটির সুপারিশে ৰতিগ্রসত্মদের দ্রম্নত পুনর্বানের ওপর জোর দিয়ে বলা হয়, সরকারের নির্দেশনায় ৰতিগ্রসত্মদের সঙ্গে একটি সমাঝোতা চুক্তি স্বাৰর হয়েছে। কোম্পানির পৰ থেকে ইতোমধ্যে ৰতিগ্রসত্ম পরিবারগুলোকে স্থানানত্মর ও পুনর্বাসনের জন্য এবং ৬৪৬ একর জমি অধিগ্রহণের জন্য একটি প্রসত্মাব প্রক্রিয়াধীন আছে। সরকারের কাছে ৩০০ কোটি টাকার ফান্ড প্রদানের প্রসত্মাব পাঠানো হয়েছে। দ্রম্নত এটা অনুমোদন প্রয়োজন। কারণ ৰতিগ্রসত্ম এলাকাগুলোতে এক ধরনের টাউট নিরীহ লোকদের মধ্যে সরকারের বিরম্নদ্ধে বিভ্রানত্মি ছড়ানোর চেষ্টা করছে।
No comments