প্রধানমন্ত্রীর চীন যাত্রা
পাঁচ দিনের এক সরকারী সফরে বুধবার
সন্ধ্যায় চীনের বেজিংয়ের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা। বাংলাদেশ বিমানের একটি ফাইটযোগে সন্ধ্যা পৌনে ছয়টায় হযরত শাহজালাল
(র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রী বেজিংয়ের উদ্দেশে যাত্রা
করেন।
আজ বৃহস্পতিবার চীনা প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাওয়ের সঙ্গে গুরম্নত্বপূর্ণ দ্বিপাৰিক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ১২টি রেল ও সড়ক প্রকল্পে চীনের সহায়তা চাইবেন। এর মধ্যে মিনানমার সীমানত্ম পর্যন্ত রেললাইন স্থাপনের একটি প্রকল্পও আছে। কুনমিংয়ের সঙ্গে মিয়ানমার হয়ে বাংলাদেশের স্থল যোগাযোগ স্থাপন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সফরে তিনটি চুক্তি হওয়ার কথা রয়েছে। বিনিয়োগ সুরৰা, শাহজালাল সার কারখানা স্থাপন এবং অর্থনৈতিক ও প্রকৌশল সহায়তা বিষয়ে চুক্তিগুলো হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী বেজিং থেকে কুনমিং যাবেন। সেখানে ইউনান প্রদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের বিষয়ে আলোচনা হবে। স্থলবেষ্টিত ইউনানের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করতে পারবে, যা বাংলাদেশের রাজস্ব আয় বাড়াতে সহায়ক হবে বলে সরকারী কর্মকর্তারা বলছেন।
এছাড়া সফরকালে প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল শুক্রবার ফু জিয়ান হলে চীনা রাষ্ট্রপতি হু জিনতাও এবং চীনা ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের চেয়ারম্যান উ বাংগুর সঙ্গে বৈঠক করবেন। ১৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর চীনা ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গেও বৈঠকের কথা রয়েছে। কুনমিং থেকেই প্রধানমন্ত্রী আগামী রবিবার দেশে ফিরে আসবেন।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের মধ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডা. দীপু মনি ছাড়াও যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার, আওয়ামী লীগ সভাপতিম-লীর সদস্য কাজী জাফরউলস্নাহ, এ্যাম্বাসেডর এ্যাট-লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর জতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা, দৈনিক জনকণ্ঠের সম্পাদক আতিকউলস্নাহ খান মাসুদ, ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবদুল করিম, প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদসহ ব্যবসায়ী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীকে বিমানবন্দরে বিদায় জানান সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, বিমানমন্ত্রী জি এম কাদের, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, সরকারী দলের চীফ হুইপ উপাধ্যৰ আবদুস শহীদ, ক্যাবিনেট সচিব এম এ আজিজ, নৌ বাহিনীর প্রধান ভাইস এ্যাডমিরাল জেড ইউ আহমদ, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল এস এম জিয়াউর রহমান, কূটনৈতিক এবং উর্ধতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ১২টি রেল ও সড়ক প্রকল্পে চীনের সহায়তা চাইবেন। এর মধ্যে মিনানমার সীমানত্ম পর্যন্ত রেললাইন স্থাপনের একটি প্রকল্পও আছে। কুনমিংয়ের সঙ্গে মিয়ানমার হয়ে বাংলাদেশের স্থল যোগাযোগ স্থাপন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর সফরে তিনটি চুক্তি হওয়ার কথা রয়েছে। বিনিয়োগ সুরৰা, শাহজালাল সার কারখানা স্থাপন এবং অর্থনৈতিক ও প্রকৌশল সহায়তা বিষয়ে চুক্তিগুলো হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী বেজিং থেকে কুনমিং যাবেন। সেখানে ইউনান প্রদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের বিষয়ে আলোচনা হবে। স্থলবেষ্টিত ইউনানের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করতে পারবে, যা বাংলাদেশের রাজস্ব আয় বাড়াতে সহায়ক হবে বলে সরকারী কর্মকর্তারা বলছেন।
এছাড়া সফরকালে প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল শুক্রবার ফু জিয়ান হলে চীনা রাষ্ট্রপতি হু জিনতাও এবং চীনা ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের চেয়ারম্যান উ বাংগুর সঙ্গে বৈঠক করবেন। ১৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর চীনা ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গেও বৈঠকের কথা রয়েছে। কুনমিং থেকেই প্রধানমন্ত্রী আগামী রবিবার দেশে ফিরে আসবেন।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের মধ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডা. দীপু মনি ছাড়াও যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার, আওয়ামী লীগ সভাপতিম-লীর সদস্য কাজী জাফরউলস্নাহ, এ্যাম্বাসেডর এ্যাট-লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর জতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা, দৈনিক জনকণ্ঠের সম্পাদক আতিকউলস্নাহ খান মাসুদ, ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবদুল করিম, প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদসহ ব্যবসায়ী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীকে বিমানবন্দরে বিদায় জানান সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, বিমানমন্ত্রী জি এম কাদের, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, সরকারী দলের চীফ হুইপ উপাধ্যৰ আবদুস শহীদ, ক্যাবিনেট সচিব এম এ আজিজ, নৌ বাহিনীর প্রধান ভাইস এ্যাডমিরাল জেড ইউ আহমদ, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল এস এম জিয়াউর রহমান, কূটনৈতিক এবং উর্ধতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ।
No comments