হদিস নেই আযাদের
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া আবুল কালাম আযাদ কোথায়, সে ব্যাপারে নিশ্চিত নন কেউ। র্যাবের হাতে গ্রেপ্তারের পর তাঁর ছোট ছেলে জানিয়েছিলেন, তিনি দিনাজপুরের হিলি সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে পালিয়ে গেছেন।
তবে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) গোয়েন্দা সূত্র জানায়, আযাদ ভারত হয়ে পাকিস্তানে পাড়ি জমিয়েছেন বলে তাঁদের কাছে তথ্য রয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গত বছরের ৩ এপ্রিল জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সদস্য (রুকন) আযাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। অবশ্য এর আগে থেকে তিনি গোয়েন্দা নজরদারিতে ছিলেন। কিন্তু পরোয়ানা জারির পর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল রাজধানীর উত্তরখানে আযাদের বাড়ি ‘আযাদ ভিলায়’ অভিযান চালিয়ে তাঁকে পায়নি। এরপর তাঁর খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালায় পুলিশ ও র্যাব।
র্যাব ৯ এপ্রিল আযাদের দুই ছেলে এস এম ফয়সাল আযাদ ও এ কিউ মুশফিক বিল্লাহ জিহাদ এবং শ্যালক মো. এহতেশামকে গ্রেপ্তার করে। র্যাব জানিয়েছিল, জিজ্ঞাসাবাদে মুশফিক বিল্লাহ বলেছিলেন, গ্রেপ্তারের বিষয়টি আঁচ করতে পেরে পাকিস্তানে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তাঁর বাবা। সে অনুযায়ী ৩০ মার্চ সন্ধ্যার পর একটি মাইক্রোবাসে তাঁরা বাসা থেকে বের হয়ে প্রথমে যান আবু ইউসুফের আগারগাঁও এলাকার বাসায়।
আবু ইউসুফ মসজিদ কাউন্সিল ফর কমিউনিটি অ্যাডভান্সমেন্ট নামের একটি বেসরকারি সংস্থার উপদেষ্টা। আবুল কালাম আযাদ এই সংস্থার চেয়ারম্যান। ইউসুফের বাসায় বসে সিদ্ধান্ত হয় পাকিস্তান অথবা নেপাল যাওয়ার বিষয়ে।
র্যাব জানায়, ওই রাতেই (৩০ মার্চ) আবু ইউসুফ একটি কালো গাড়ির পেছনের আসনে আযাদকে শুইয়ে যাত্রা শুরু করেন। রাত সাড়ে তিনটার দিকে তাঁরা দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে পৌঁছান। সেখানে তাঁরা ক্যাপিলা নামের আবাসিক হোটেলে ওঠেন। ওই হোটেল দুই দিন থাকার পর আযাদ হিলি বন্দর দিয়ে ভারতে ঢোকেন। ৩ এপ্রিল তিনি ভারত থেকে শ্যালককে ফোন করে দেশের পরিস্থিতি জানতে চান।
আযাদকে পালাতে সহায়তার অভিযোগে ক্যাপিলা হোটেলের মালিক আবুল কাশেমকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২ মে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় আবু ইউসুফকে। এরপর আযাদের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে সবই বিফল হয়।
রায় ঘোষণার পর কয়েকজন সাংবাদিক আযাদের বিষয়ে জানতে তাঁর উত্তরখানের বাড়িতে গিয়ে মূল ফটক বন্ধ পান। বেশ কিছুক্ষণ শব্দ করার ভেতর থেকে এক নারী বলেন, আযাদ এই বাড়িতে নেই। কোথায় আছেন, তা তাঁরা জানেন না।
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গত বছরের ৩ এপ্রিল জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সদস্য (রুকন) আযাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। অবশ্য এর আগে থেকে তিনি গোয়েন্দা নজরদারিতে ছিলেন। কিন্তু পরোয়ানা জারির পর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল রাজধানীর উত্তরখানে আযাদের বাড়ি ‘আযাদ ভিলায়’ অভিযান চালিয়ে তাঁকে পায়নি। এরপর তাঁর খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালায় পুলিশ ও র্যাব।
র্যাব ৯ এপ্রিল আযাদের দুই ছেলে এস এম ফয়সাল আযাদ ও এ কিউ মুশফিক বিল্লাহ জিহাদ এবং শ্যালক মো. এহতেশামকে গ্রেপ্তার করে। র্যাব জানিয়েছিল, জিজ্ঞাসাবাদে মুশফিক বিল্লাহ বলেছিলেন, গ্রেপ্তারের বিষয়টি আঁচ করতে পেরে পাকিস্তানে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তাঁর বাবা। সে অনুযায়ী ৩০ মার্চ সন্ধ্যার পর একটি মাইক্রোবাসে তাঁরা বাসা থেকে বের হয়ে প্রথমে যান আবু ইউসুফের আগারগাঁও এলাকার বাসায়।
আবু ইউসুফ মসজিদ কাউন্সিল ফর কমিউনিটি অ্যাডভান্সমেন্ট নামের একটি বেসরকারি সংস্থার উপদেষ্টা। আবুল কালাম আযাদ এই সংস্থার চেয়ারম্যান। ইউসুফের বাসায় বসে সিদ্ধান্ত হয় পাকিস্তান অথবা নেপাল যাওয়ার বিষয়ে।
র্যাব জানায়, ওই রাতেই (৩০ মার্চ) আবু ইউসুফ একটি কালো গাড়ির পেছনের আসনে আযাদকে শুইয়ে যাত্রা শুরু করেন। রাত সাড়ে তিনটার দিকে তাঁরা দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে পৌঁছান। সেখানে তাঁরা ক্যাপিলা নামের আবাসিক হোটেলে ওঠেন। ওই হোটেল দুই দিন থাকার পর আযাদ হিলি বন্দর দিয়ে ভারতে ঢোকেন। ৩ এপ্রিল তিনি ভারত থেকে শ্যালককে ফোন করে দেশের পরিস্থিতি জানতে চান।
আযাদকে পালাতে সহায়তার অভিযোগে ক্যাপিলা হোটেলের মালিক আবুল কাশেমকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২ মে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় আবু ইউসুফকে। এরপর আযাদের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে সবই বিফল হয়।
রায় ঘোষণার পর কয়েকজন সাংবাদিক আযাদের বিষয়ে জানতে তাঁর উত্তরখানের বাড়িতে গিয়ে মূল ফটক বন্ধ পান। বেশ কিছুক্ষণ শব্দ করার ভেতর থেকে এক নারী বলেন, আযাদ এই বাড়িতে নেই। কোথায় আছেন, তা তাঁরা জানেন না।
No comments