আজ শুরু হচ্ছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা
অপেক্ষার
পালা শেষ হচ্ছে আজ। বাংলা একাডেমির সবুজ চত্বর বিকেল থেকে আবার সরব হয়ে
উঠবে বইপ্রেমীদের পদচারণে। প্রাণস্পন্দন ছড়িয়ে পড়বে সোহরাওয়ার্দী
উদ্যানেও। শুরু হতে যাচ্ছে মাসব্যাপী অমর একুশে গ্রন্থমেলা ও আন্তর্জাতিক
সাহিত্য সম্মেলন। বেলা তিনটায় এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনী
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর।
সভাপতিত্ব করবেন বাংলা একাডেমির সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।
গতকাল শনিবার দুপুরে বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে
গ্রন্থমেলার সার্বিক প্রস্তুতির বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে সংবাদ সম্মেলনে
জানানো হয়। বলা হয়, গতবারের মতো এবারও মেলা একাডেমি প্রাঙ্গণের পাশাপাশি
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হচ্ছে। তবে এবার জায়গা আরও বাড়ানো হয়েছে।
একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান জানান, এ ছাড়া হবে চার দিনের
আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিসচিব রণজিৎ
কুমার বিশ্বাস, মেলার পৃষ্ঠপোষক টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক
(বিক্রয় ও বিপণন) মো. শাহ আলম প্রমুখ।
৩৫১ প্রতিষ্ঠানকে ৫৬৫টি ইউনিট: এবার মেলায় ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৬৫টি ইউনিট স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে ১২৮টি ইউনিট এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৩৭টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়। এবারই প্রথম বাংলা একাডেমিসহ ১১টি প্রকাশনীকে প্যাভিলিয়ন দেওয়া হয়েছে।
একাডেমির ভেতরের অংশে থাকবে ৩২টি শিশু-কিশোর প্রকাশনা, ২৫টি সরকারি প্রতিষ্ঠান, ১৯টি মিডিয়া ও আইটি প্রতিষ্ঠান ও ১৭টি অন্যান্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। বহেড়া তলায় ৭২টি লিটল ম্যাগাজিনকেও স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষুদ্র প্রকাশনা সংস্থা এবং ব্যক্তি উদ্যোগে যাঁরা বই প্রকাশ করেছেন, তাঁদের বই বিক্রি ও প্রদর্শনের জন্য জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের স্টলে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান মিলিয়ে বাংলা একাডেমির পাঁচটি বিক্রয়কেন্দ্র থাকবে। এর একটি সম্পূর্ণভাবে একাডেমির প্রকাশিত শিশুতোষ গ্রন্থ দিয়ে সাজানো হবে।
আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন ও মেলা মঞ্চের আয়োজন: বাংলা একাডেমির ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনও শুরু হবে আজ। আগামীকাল থেকে সৃষ্টিশীল সাহিত্য নিয়ে দুটি করে অধিবেশনে আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত প্রথম অধিবেশন এবং বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত দ্বিতীয় অধিবেশন। প্রতিটি অধিবেশনই অনুষ্ঠিত হবে বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে। সম্মেলন চলবে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
৫ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন বিকেল চারটায় গ্রন্থমেলার মূল মঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে সেমিনার। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি-রাজনীতি-সমকালীন প্রসঙ্গ এবং বিস্মৃতপ্রায় বিশিষ্ট বাঙালি মনীষার জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।
সময়সূচি: প্রতিদিন বেলা তিনটা থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত, ছুটির দিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল আটটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত মেলা চলবে।
৩৫১ প্রতিষ্ঠানকে ৫৬৫টি ইউনিট: এবার মেলায় ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৬৫টি ইউনিট স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে ১২৮টি ইউনিট এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৩৭টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়। এবারই প্রথম বাংলা একাডেমিসহ ১১টি প্রকাশনীকে প্যাভিলিয়ন দেওয়া হয়েছে।
একাডেমির ভেতরের অংশে থাকবে ৩২টি শিশু-কিশোর প্রকাশনা, ২৫টি সরকারি প্রতিষ্ঠান, ১৯টি মিডিয়া ও আইটি প্রতিষ্ঠান ও ১৭টি অন্যান্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। বহেড়া তলায় ৭২টি লিটল ম্যাগাজিনকেও স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষুদ্র প্রকাশনা সংস্থা এবং ব্যক্তি উদ্যোগে যাঁরা বই প্রকাশ করেছেন, তাঁদের বই বিক্রি ও প্রদর্শনের জন্য জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের স্টলে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান মিলিয়ে বাংলা একাডেমির পাঁচটি বিক্রয়কেন্দ্র থাকবে। এর একটি সম্পূর্ণভাবে একাডেমির প্রকাশিত শিশুতোষ গ্রন্থ দিয়ে সাজানো হবে।
আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন ও মেলা মঞ্চের আয়োজন: বাংলা একাডেমির ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনও শুরু হবে আজ। আগামীকাল থেকে সৃষ্টিশীল সাহিত্য নিয়ে দুটি করে অধিবেশনে আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত প্রথম অধিবেশন এবং বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত দ্বিতীয় অধিবেশন। প্রতিটি অধিবেশনই অনুষ্ঠিত হবে বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে। সম্মেলন চলবে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
৫ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন বিকেল চারটায় গ্রন্থমেলার মূল মঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে সেমিনার। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি-রাজনীতি-সমকালীন প্রসঙ্গ এবং বিস্মৃতপ্রায় বিশিষ্ট বাঙালি মনীষার জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।
সময়সূচি: প্রতিদিন বেলা তিনটা থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত, ছুটির দিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল আটটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত মেলা চলবে।
No comments