অন্য মামলাগুলোর সর্বশেষ অবস্থা
মাওলানা আবুল কালাম আযাদের বিরুদ্ধে রায় ঘোষিত হলেও জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযম, বর্তমান আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, আবদুস সুবহান, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ,
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা দুটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন। এর মধ্যে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে যেকোনো দিন রায় ঘোষিত হবে। ট্রাইব্যুনাল-২ এ মামলার রায় ঘোষণা করবেন।
এ ছাড়া ট্রাইব্যুনাল-১-এ মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন চলছে। যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হলে রায় দেওয়া হবে; যদিও এর আগে এ মামলায় গত ৬ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন সম্পন্ন হয়েছিল। তবে স্কাইপ সংলাপের জের ধরে বিচারপতি নিজামুল হক পদত্যাগ করায় ট্রাইব্যুনাল-১ পুনর্গঠন করা হয়। এ কারণে নতুন করে যুক্তিতর্ক শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া ট্রাইব্যুনাল-১-এ গোলাম আযমের মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এ মামলায় আসামিপক্ষে সাফাই সাক্ষীর
সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। একই ট্রাইব্যুনালে মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত রাষ্ট্রপক্ষের দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। একই ট্রাইব্যুনালে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
এ ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের নেতা মাওলানা আবদুস সুবহান, মীর কাশেম আলী ও এ টি এম আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। এ ছাড়া পটুয়াখালীর রুস্তম আলী ও ব্রাহ্মবাড়িয়ার মোবারক হোসেন নামের দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধেও এ ট্রাইব্যুনালে দুটি অভিযোগ রয়েছে, যা তদন্ত করছে তদন্ত সংস্থা।
ট্রাইব্যুনাল-২-এ গতকাল রায় ঘোষণার পর চারটি মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে যেকোনো দিন রায় ঘোষণা করা হবে। এ ছাড়া এ ট্রাইব্যুনালে আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের বিরুদ্ধে মামলায় ১২ জনের সাক্ষ্য, মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ২২ জনের সাক্ষ্য এবং সাবেক মন্ত্রী, বিএনপির নেতা আবদুল আলীমের বিরুদ্ধে ৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ পর্যায়ে।
এ ছাড়া ট্রাইব্যুনাল-১-এ মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন চলছে। যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হলে রায় দেওয়া হবে; যদিও এর আগে এ মামলায় গত ৬ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন সম্পন্ন হয়েছিল। তবে স্কাইপ সংলাপের জের ধরে বিচারপতি নিজামুল হক পদত্যাগ করায় ট্রাইব্যুনাল-১ পুনর্গঠন করা হয়। এ কারণে নতুন করে যুক্তিতর্ক শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া ট্রাইব্যুনাল-১-এ গোলাম আযমের মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এ মামলায় আসামিপক্ষে সাফাই সাক্ষীর
সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। একই ট্রাইব্যুনালে মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত রাষ্ট্রপক্ষের দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। একই ট্রাইব্যুনালে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
এ ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের নেতা মাওলানা আবদুস সুবহান, মীর কাশেম আলী ও এ টি এম আজহারুল ইসলামের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। এ ছাড়া পটুয়াখালীর রুস্তম আলী ও ব্রাহ্মবাড়িয়ার মোবারক হোসেন নামের দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধেও এ ট্রাইব্যুনালে দুটি অভিযোগ রয়েছে, যা তদন্ত করছে তদন্ত সংস্থা।
ট্রাইব্যুনাল-২-এ গতকাল রায় ঘোষণার পর চারটি মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে যেকোনো দিন রায় ঘোষণা করা হবে। এ ছাড়া এ ট্রাইব্যুনালে আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের বিরুদ্ধে মামলায় ১২ জনের সাক্ষ্য, মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে ২২ জনের সাক্ষ্য এবং সাবেক মন্ত্রী, বিএনপির নেতা আবদুল আলীমের বিরুদ্ধে ৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ পর্যায়ে।
No comments