ভারতের স্কুলে চিতাবাঘের হানা
ভারতের বেঙ্গালুরু শহরের একটি স্কুলে গতকাল রোববার একটি পুরুষ চিতাবাঘ ঢুকে পড়ে। এই চিতাকে পাকড়াও করতে গিয়ে ছয়জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন বিজ্ঞানী ও বন বিভাগের একজন কর্মী রয়েছেন।
কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে জানানো হয়, বেঙ্গালুরুর একটি স্কুলে চিতাটি প্রবেশ করে। এরপর চলে এটিকে আটকানোর চেষ্টা। প্রায় ১০ ঘণ্টা ধরে চেষ্টা চালানোর পর গতকাল সন্ধ্যায় চেতনানাশক দিয়ে চিতাটিকে কাবু করা সম্ভব হয়। পরে এটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
সাম্প্রতিক শুমারি অনুযায়ী, ভারতে ১২ থেকে ১৪ হাজার চিতাবাঘ আছে।
আট বছর বয়সী চিতাবাঘটিকে সকালের দিকে স্কুলের ভেতরে পায়চারি করতে দেখা যায়।
স্কুলের নিরাপত্তা ক্যামেরায় দেখা যায়, সুইমিং পুলের কাছে এক ব্যক্তিকে চিতাবাঘটি আক্রমণ করছে।
একপর্যায়ে চিতাবাঘটিকে ধরার জন্য বন বিভাগের কর্মকর্তা ও স্থানীয় পুলিশের সদস্যরা অভিযান শুরু করেন। এ সময় বন বিজ্ঞানী সঞ্জয় গুব্বি, বন বিভাগের কর্মী বেনি মৌরিস আহত হন। এ ঘটনায় তাঁরা ছাড়া আরও চারজন আহত হন।
পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, চিতাবাঘটিকে ধরতে দীর্ঘ সময় ধরে চেষ্টা করতে হয়েছে। পরে এটিকে চেতনানাশক প্রয়োগে ধরা হয়েছে।
কর্মকর্তাদের ধারণা, চিতাবাঘটি সম্ভবত পথ হারিয়ে ওই স্কুলে প্রবেশ করেছিল।
চিতাবাঘটিকে ধরার পর একটি জাতীয় পার্কে নিয়ে যাওয়া হয়। আহত ব্যক্তিদের আঘাত গুরুতর নয়। তাঁরা চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন বিজ্ঞানী ও বন বিভাগের একজন কর্মী রয়েছেন।
কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে জানানো হয়, বেঙ্গালুরুর একটি স্কুলে চিতাটি প্রবেশ করে। এরপর চলে এটিকে আটকানোর চেষ্টা। প্রায় ১০ ঘণ্টা ধরে চেষ্টা চালানোর পর গতকাল সন্ধ্যায় চেতনানাশক দিয়ে চিতাটিকে কাবু করা সম্ভব হয়। পরে এটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
সাম্প্রতিক শুমারি অনুযায়ী, ভারতে ১২ থেকে ১৪ হাজার চিতাবাঘ আছে।
আট বছর বয়সী চিতাবাঘটিকে সকালের দিকে স্কুলের ভেতরে পায়চারি করতে দেখা যায়।
স্কুলের নিরাপত্তা ক্যামেরায় দেখা যায়, সুইমিং পুলের কাছে এক ব্যক্তিকে চিতাবাঘটি আক্রমণ করছে।
একপর্যায়ে চিতাবাঘটিকে ধরার জন্য বন বিভাগের কর্মকর্তা ও স্থানীয় পুলিশের সদস্যরা অভিযান শুরু করেন। এ সময় বন বিজ্ঞানী সঞ্জয় গুব্বি, বন বিভাগের কর্মী বেনি মৌরিস আহত হন। এ ঘটনায় তাঁরা ছাড়া আরও চারজন আহত হন।
পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, চিতাবাঘটিকে ধরতে দীর্ঘ সময় ধরে চেষ্টা করতে হয়েছে। পরে এটিকে চেতনানাশক প্রয়োগে ধরা হয়েছে।
কর্মকর্তাদের ধারণা, চিতাবাঘটি সম্ভবত পথ হারিয়ে ওই স্কুলে প্রবেশ করেছিল।
চিতাবাঘটিকে ধরার পর একটি জাতীয় পার্কে নিয়ে যাওয়া হয়। আহত ব্যক্তিদের আঘাত গুরুতর নয়। তাঁরা চিকিৎসা নিচ্ছেন।
No comments