সাময়িক বহিষ্কার করা হচ্ছে আশরাফুলকে?
তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে বড় শাস্তিই
হওয়ার কথা মোহাম্মদ আশরাফুলের। তবে তদন্ত শেষ হওয়ার আগ পর্যন্তও সম্ভবত
খেলার বাইরে থাকতে হচ্ছে তাঁকে। ঢাকায় অবস্থানরত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
কাউন্সিলের দুর্নীতি দমন কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিয়ে জাতীয় দলের এই
ক্রিকেটারকে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার চিন্তা করছে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি), এমনটাই জানা গেছে বোর্ড সূত্রে।
এ জন্য আজকালের মধ্যে জরুরি বোর্ড সভাও ডাকা হতে পারে।
তদন্ত শেষ হলে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেয়ে যাবে বোর্ড। শেষ না হলেও আজ বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসানকে তদন্তের সর্বশেষ অবস্থা অবহিত করার কথা আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের (আকসু) কর্মকর্তাদের। বিসিবি সূত্রের তথ্য, বোর্ড সভাপতির সঙ্গে আকসু কর্মকর্তাদের আলোচনা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল কাল রাতেও। পরে সেটা হয়নি। আজ কোনো এক সময়ে বিসিবি সভাপতির সঙ্গে আকসু কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ হবে বলে জানা গেছে।
আশরাফুলকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হবে, নাকি একবারেই চূড়ান্ত শাস্তির দিকে যাবে বোর্ড, সেটি নির্ভর করছে তদন্তের সর্বশেষ অবস্থার ওপর। আকসু কর্মকর্তারা আজকের মধ্যে চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন না দিলে জরুরি সভা ডেকে আশরাফুলকে সাময়িকভাবে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিতে পারে বিসিবি। একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে দ্বিতীয় বিপিএলে ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের অন্য দুই ক্রিকেটার মোশাররফ হোসেন (রুবেল) ও মাহবুবুল আলমের (রবিন) ব্যাপারেও।
বিসিবি এই সিদ্ধান্ত না নিলে এবং আকসুও শিগগির চূড়ান্ত প্রতিবেদন না দিলে ৭ জুন থেকে শুরু জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ ও আসন্ন প্রিমিয়ার লিগে খেলার দ্বার উন্মুক্ত থাকবে অভিযুক্ত ক্রিকেটারদের জন্য। তাঁরা বিবেচনায় চলে আসতে পারেন ১১ জুন থেকে শুরু হতে যাওয়া জাতীয় দলের কন্ডিশনিং ক্যাম্পের জন্যও। কিন্তু বিসিবি চায় না ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতো গুরুতর অভিযোগ মাথায় নিয়ে কেউ ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলুক বা জাতীয় দলের ক্যাম্পে থাকুক। সাময়িক বহিষ্কারাদেশের চিন্তা সে কারণেই। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নির্ভর করছে আকসুর সঙ্গে আলোচনার ওপর।
ফিক্সিং-বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছে দুই সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ ও খালেদ মাসুদ এবং বাঁহাতি স্পিনার মোহাম্মদ রফিকের নামও। এ ব্যাপারে বিসিবির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী কাল বলেছেন, ‘আকসুর তদন্ত প্রতিবেদনে বিপিএলের বাইরে কোনো কিছু থাকলে সেটার তদন্তের ব্যাপারে বিসিবি ও আইসিসি যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেবে।’
ওদিকে গত পরশু ঢাকায় আসা আকসুর দুই কর্মকর্তা কাল দিনভরই ব্যস্ত ছিলেন তদন্তকাজে। বিসিবি ও ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের মোট চার কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন তাঁরা। বিসিবির অনুরোধে তদন্তকাজে আকসুকে সার্বিক সহযোগিতা করছে র্যাব। র্যাবের গণমাধ্যম ও আইন শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার হাবিবুর রহমান কাল প্রথম আলোকে বলেছেন, ‘বিসিবির অনুরোধে র্যাব আকসুকে সব রকম সহায়তা করছে এবং তদন্তকাজে কিছু সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে।’
তদন্ত শেষ হলে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেয়ে যাবে বোর্ড। শেষ না হলেও আজ বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসানকে তদন্তের সর্বশেষ অবস্থা অবহিত করার কথা আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের (আকসু) কর্মকর্তাদের। বিসিবি সূত্রের তথ্য, বোর্ড সভাপতির সঙ্গে আকসু কর্মকর্তাদের আলোচনা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল কাল রাতেও। পরে সেটা হয়নি। আজ কোনো এক সময়ে বিসিবি সভাপতির সঙ্গে আকসু কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ হবে বলে জানা গেছে।
আশরাফুলকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হবে, নাকি একবারেই চূড়ান্ত শাস্তির দিকে যাবে বোর্ড, সেটি নির্ভর করছে তদন্তের সর্বশেষ অবস্থার ওপর। আকসু কর্মকর্তারা আজকের মধ্যে চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন না দিলে জরুরি সভা ডেকে আশরাফুলকে সাময়িকভাবে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিতে পারে বিসিবি। একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে দ্বিতীয় বিপিএলে ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের অন্য দুই ক্রিকেটার মোশাররফ হোসেন (রুবেল) ও মাহবুবুল আলমের (রবিন) ব্যাপারেও।
বিসিবি এই সিদ্ধান্ত না নিলে এবং আকসুও শিগগির চূড়ান্ত প্রতিবেদন না দিলে ৭ জুন থেকে শুরু জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ ও আসন্ন প্রিমিয়ার লিগে খেলার দ্বার উন্মুক্ত থাকবে অভিযুক্ত ক্রিকেটারদের জন্য। তাঁরা বিবেচনায় চলে আসতে পারেন ১১ জুন থেকে শুরু হতে যাওয়া জাতীয় দলের কন্ডিশনিং ক্যাম্পের জন্যও। কিন্তু বিসিবি চায় না ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতো গুরুতর অভিযোগ মাথায় নিয়ে কেউ ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলুক বা জাতীয় দলের ক্যাম্পে থাকুক। সাময়িক বহিষ্কারাদেশের চিন্তা সে কারণেই। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নির্ভর করছে আকসুর সঙ্গে আলোচনার ওপর।
ফিক্সিং-বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছে দুই সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ ও খালেদ মাসুদ এবং বাঁহাতি স্পিনার মোহাম্মদ রফিকের নামও। এ ব্যাপারে বিসিবির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী কাল বলেছেন, ‘আকসুর তদন্ত প্রতিবেদনে বিপিএলের বাইরে কোনো কিছু থাকলে সেটার তদন্তের ব্যাপারে বিসিবি ও আইসিসি যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেবে।’
ওদিকে গত পরশু ঢাকায় আসা আকসুর দুই কর্মকর্তা কাল দিনভরই ব্যস্ত ছিলেন তদন্তকাজে। বিসিবি ও ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের মোট চার কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন তাঁরা। বিসিবির অনুরোধে তদন্তকাজে আকসুকে সার্বিক সহযোগিতা করছে র্যাব। র্যাবের গণমাধ্যম ও আইন শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার হাবিবুর রহমান কাল প্রথম আলোকে বলেছেন, ‘বিসিবির অনুরোধে র্যাব আকসুকে সব রকম সহায়তা করছে এবং তদন্তকাজে কিছু সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে।’
No comments