মিসরের সুরা কাউন্সিল ও সংবিধান বাতিল ঘোষণা করল উচ্চ আদালত
মিসরের ইসলামপন্থীদের গঠিত শূরা কাউন্সিল এবং তাদের নতুন সংবিধানকে অবৈধ
বলে ঘোষণা করেছেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। রোববার মিসরের সুপ্রিম
কনস্টিটিউশনাল কোর্ট (এসসিসি) বা সর্বোচ্চ সাংবিধানিক আদালত এ রায় দেন।
গত বছর নির্বাচনের পর মিসরে ঐতিহ্যগতভাবে দেশটির সংসদের উচ্চকক্ষকে সংবিধান ও আইন প্রণয়নসহ বেশ কয়েকটি ক্ষমতা দেয়া হয়।
রোববারের এ রায়ের পর তাদের তৈরি দেশটির নতুন সংবিধান অবৈধ হয়ে গেল। একটি বিচারিক সূত্র জানায়, যতক্ষণ না পর্যন্ত মিসরে একটি নতুন পার্লামেন্ট গঠন না হবে ততদিন পর্যন্ত শূরা কাউন্সিল ভাঙা যাবে না।
এখন পর্যন্ত দেশটিতে প্রেসিডেন্ট মুরসির নেতৃত্বাধীন সরকার নির্বাচনের দিন ঘোষণা করেননি। সরকার বলছে, চলতি বছরের অক্টোবরে এ নির্বাচন হতে পারে।
কিছুদিন আগে শূরা কাউন্সিলের সংবিধান প্রণয়নের ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করে একাধিক আইনজীবী আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন।
এর আগে ইসলামপন্থী প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মুরসি নতুন সংবিধানের খসড়া প্রণয়নে ১০০ সদস্যবিশিষ্ট একটি সাংবিধানিক প্যানেল গঠন করেছিলেন। গত ডিসেম্বরে এ সংবিধানের খসড়া গণভোটোর মাধ্যমে গৃহীত হয়। এখন সংবিধানের খসড়া প্রণয়নকারী প্যানেলটির বিরুদ্ধেও রায় দিয়েছে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। বিরোধী দলগুলো অভিযোগ করে বলেছে, প্রেসিডেন্ট মুরসি ইসলামি এজেন্ডা এবং শরিয়া আইন বাস্তবায়নে শূরা কাউন্সিলকে ইচ্ছামত ব্যবহার করেছেন।
কিছুদিন আগে শূরা কাউন্সিলের সংবিধান প্রণয়নের ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করে একাধিক আইনজীবী আদালতে অভিযোগ দায়ের করার পর এ রায় দিল মিসরের সর্বোচ্চ আদালত।
তবে আদালত সংবিধানের বৈধতার বিষয়ে যে রায় দিয়েছে তাতে কী ধরনের প্রভাব তৈরি হবে তা এখন পর্যন্ত পরিষ্কার নয়।
মুরসির নেতৃত্বে গঠিত ওই সাংবিধানিক প্যানেল কর্তৃক আইন প্রণয়নের ক্ষমতা দেয়া হয়েছিল শূরা কাউন্সিলকে। মুসলিম ব্রাদারহুডের রাজনৈতিক শাখা ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি এ শূরা কাউন্সিলে ৪২ শতাংশ আসন লাভ করে।
এতে দলটি শূরা কাউন্সিলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে মিসরের রক্ষণশীল ইসলামপন্থী দলগুলো থেকেও সহজে সমর্থন পাওয়ার কথা।
রোববারের এ রায়ের পর তাদের তৈরি দেশটির নতুন সংবিধান অবৈধ হয়ে গেল। একটি বিচারিক সূত্র জানায়, যতক্ষণ না পর্যন্ত মিসরে একটি নতুন পার্লামেন্ট গঠন না হবে ততদিন পর্যন্ত শূরা কাউন্সিল ভাঙা যাবে না।
এখন পর্যন্ত দেশটিতে প্রেসিডেন্ট মুরসির নেতৃত্বাধীন সরকার নির্বাচনের দিন ঘোষণা করেননি। সরকার বলছে, চলতি বছরের অক্টোবরে এ নির্বাচন হতে পারে।
কিছুদিন আগে শূরা কাউন্সিলের সংবিধান প্রণয়নের ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করে একাধিক আইনজীবী আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন।
এর আগে ইসলামপন্থী প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মুরসি নতুন সংবিধানের খসড়া প্রণয়নে ১০০ সদস্যবিশিষ্ট একটি সাংবিধানিক প্যানেল গঠন করেছিলেন। গত ডিসেম্বরে এ সংবিধানের খসড়া গণভোটোর মাধ্যমে গৃহীত হয়। এখন সংবিধানের খসড়া প্রণয়নকারী প্যানেলটির বিরুদ্ধেও রায় দিয়েছে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। বিরোধী দলগুলো অভিযোগ করে বলেছে, প্রেসিডেন্ট মুরসি ইসলামি এজেন্ডা এবং শরিয়া আইন বাস্তবায়নে শূরা কাউন্সিলকে ইচ্ছামত ব্যবহার করেছেন।
কিছুদিন আগে শূরা কাউন্সিলের সংবিধান প্রণয়নের ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করে একাধিক আইনজীবী আদালতে অভিযোগ দায়ের করার পর এ রায় দিল মিসরের সর্বোচ্চ আদালত।
তবে আদালত সংবিধানের বৈধতার বিষয়ে যে রায় দিয়েছে তাতে কী ধরনের প্রভাব তৈরি হবে তা এখন পর্যন্ত পরিষ্কার নয়।
মুরসির নেতৃত্বে গঠিত ওই সাংবিধানিক প্যানেল কর্তৃক আইন প্রণয়নের ক্ষমতা দেয়া হয়েছিল শূরা কাউন্সিলকে। মুসলিম ব্রাদারহুডের রাজনৈতিক শাখা ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি এ শূরা কাউন্সিলে ৪২ শতাংশ আসন লাভ করে।
এতে দলটি শূরা কাউন্সিলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে মিসরের রক্ষণশীল ইসলামপন্থী দলগুলো থেকেও সহজে সমর্থন পাওয়ার কথা।
No comments