আটক খনি শ্রমিকদের মুক্তি দিচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা
দক্ষিণ আফ্রিকার আদালত ২৭০ খনি শ্রমিককে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। গতকাল সোমবার থেকেই এ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার কথা। গত মাসে এক প্লাটিনাম খনিতে ধর্মঘট চলাকালে পুলিশের গুলিতে ৩৪ শ্রমিক নিহত হওয়ার পর ওই ২৭০ শ্রমিককে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশের গুলিতে নিহত হলেও সাবেক বর্ণবাদী আমলের আইন অনুসারে আটক শ্রমিকদের বিরুদ্ধেই হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
১০০ খনি শ্রমিককে গতকালই মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। বাকিরা মুক্তি পাবে আগামী বৃহস্পতিবার। মারিকানা প্লাটিনাম খনিতে তিন সপ্তাহ ধরে মজুরি বাড়ানো এবং নতুন শ্রমিক ইউনিয়নের স্বীকৃতির দাবিতে ধর্মঘট করছে শ্রমিকরা। শুরুতেই সহিংসতায় নিহত হয় ৯ জন। এরপর গত ১৬ আগস্ট পুলিশ সহিংসতা থামাতে খনিতে উপস্থিত হলে শ্রমিকরা তাদের ওপর চড়াও হয়। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩৪ শ্রমিক নিহত হয়। পুলিশের দাবি, আত্মরক্ষার্থেই গুলি চালিয়েছে তারা। শ্রমিকদের ধর্মঘট এখনো চলছে। গতকাল থেকে বিষয়টি নিষ্পত্তিতে আলোচনা শুরুর কথা ছিল।
দেশটির জাতীয় আইন পরিচালক নমগকোবো জিবা গত রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আপাতত শ্রমিকদের ওপর থেকে এই অভিযোগ তুলে নেওয়া হবে। তবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ খারিজ হবে না।
শ্রমিকদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ এনে রাজনৈতিক দল, শ্রমিক ইউনিয়ন, মানবাধিকারকর্মী ও আইন বিশেষজ্ঞদের তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে সরকার। শুক্রবার আইনমন্ত্রী জেফ রাদেবে রাষ্ট্রীয় আইন কর্মকর্তাদের কাছে এই ধরনের পদক্ষেপের ব্যাখ্যা চান। বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও পুলিশের অভ্যন্তরীণ তদন্ত চলার কারণে শ্রমিক নিহত হওয়ার ঘটনায় কোনো পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়নি । সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
১০০ খনি শ্রমিককে গতকালই মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। বাকিরা মুক্তি পাবে আগামী বৃহস্পতিবার। মারিকানা প্লাটিনাম খনিতে তিন সপ্তাহ ধরে মজুরি বাড়ানো এবং নতুন শ্রমিক ইউনিয়নের স্বীকৃতির দাবিতে ধর্মঘট করছে শ্রমিকরা। শুরুতেই সহিংসতায় নিহত হয় ৯ জন। এরপর গত ১৬ আগস্ট পুলিশ সহিংসতা থামাতে খনিতে উপস্থিত হলে শ্রমিকরা তাদের ওপর চড়াও হয়। এ সময় পুলিশের গুলিতে ৩৪ শ্রমিক নিহত হয়। পুলিশের দাবি, আত্মরক্ষার্থেই গুলি চালিয়েছে তারা। শ্রমিকদের ধর্মঘট এখনো চলছে। গতকাল থেকে বিষয়টি নিষ্পত্তিতে আলোচনা শুরুর কথা ছিল।
দেশটির জাতীয় আইন পরিচালক নমগকোবো জিবা গত রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আপাতত শ্রমিকদের ওপর থেকে এই অভিযোগ তুলে নেওয়া হবে। তবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ খারিজ হবে না।
শ্রমিকদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ এনে রাজনৈতিক দল, শ্রমিক ইউনিয়ন, মানবাধিকারকর্মী ও আইন বিশেষজ্ঞদের তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে সরকার। শুক্রবার আইনমন্ত্রী জেফ রাদেবে রাষ্ট্রীয় আইন কর্মকর্তাদের কাছে এই ধরনের পদক্ষেপের ব্যাখ্যা চান। বিচার বিভাগীয় তদন্ত ও পুলিশের অভ্যন্তরীণ তদন্ত চলার কারণে শ্রমিক নিহত হওয়ার ঘটনায় কোনো পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়নি । সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments