বরিশালের জয়ের খবর এল এক দিন পর!
বরিশালের এক ক্রিকেটার টেলিফোনে একটু তাচ্ছিল্যভরেই বললেন কথাটা, ‘খেলা তো কালই (পরশু) শেষ...আমরা তো কালই (পরশু) জিতে গেছি। তারপরও সবগুলো পত্রিকা লিখল, বরিশাল নাকি জয়ের পথে! পত্রিকা পড়ে আমরা সবাই খুব অবাক হয়েছি!’
অবাক করা ঘটনাই, সেই সঙ্গে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার চরম বহিঃপ্রকাশও। কাল দেশের প্রায় সব জাতীয় দৈনিকেই ছাপা হয়েছে, সিলেটের বিপক্ষে বরিশালের জয়ের পথে থাকার খবর। বাস্তবতা হলো, খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে সিলেটকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে গত পরশু বিকেলেই। কিন্তু সেদিন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) টুর্নামেন্ট কমিটি যে স্কোরকার্ড পত্রিকা অফিসে সরবরাহ করেছে, তা ছিল অসম্পূর্ণ। সেখানে সিলেটের দ্বিতীয় ইনিংস পর্যন্ত স্কোরই দেওয়া ছিল, দেওয়া হয়নি বরিশালের দ্বিতীয় ইনিংসের স্কোর। আর এই স্কোর হাতে না পেলে বোঝার উপায় নেই, ২ উইকেটে ৩১ রান করে ম্যাচটা সেদিনই জিতে নিয়েছে বরিশাল। বরিশাল-সিলেট ম্যাচের স্কোরের বাদবাকি সেই অংশ বিসিবি সরবরাহ করেছে কাল। কে জানে, হয়তো পত্রিকা পড়েই তাদের মনে হয়েছে স্কোরের এই অংশটুকুও জানানো উচিত সবাইকে!
টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন স্বীকার করেছেন ভুলটা তাঁদেরই, ‘কেন এ রকম ঘটল সেটা আমরা অবশ্যই খতিয়ে দেখব। এসব দেখাশোনার জন্য লোকবল থাকা সত্ত্বেও এ জাতীয় ভুল হলে সেটার দায় আমাদেরই নিতে হবে।’ খেলা শেষে স্কোরকার্ড সরবরাহের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ম্যাচ ম্যানেজারের। বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, এবারের জাতীয় লিগে যারা ম্যাচ ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন তাঁদের বেশির ভাগেরই কাজটা করার যোগ্যতাই নেই। তাহলে কীভাবে তাঁরা ম্যাচ ম্যানেজার? কেবল বিসিবিই দিতে পারে এই প্রশ্নের উত্তর।
অবাক করা ঘটনাই, সেই সঙ্গে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার চরম বহিঃপ্রকাশও। কাল দেশের প্রায় সব জাতীয় দৈনিকেই ছাপা হয়েছে, সিলেটের বিপক্ষে বরিশালের জয়ের পথে থাকার খবর। বাস্তবতা হলো, খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে সিলেটকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে গত পরশু বিকেলেই। কিন্তু সেদিন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) টুর্নামেন্ট কমিটি যে স্কোরকার্ড পত্রিকা অফিসে সরবরাহ করেছে, তা ছিল অসম্পূর্ণ। সেখানে সিলেটের দ্বিতীয় ইনিংস পর্যন্ত স্কোরই দেওয়া ছিল, দেওয়া হয়নি বরিশালের দ্বিতীয় ইনিংসের স্কোর। আর এই স্কোর হাতে না পেলে বোঝার উপায় নেই, ২ উইকেটে ৩১ রান করে ম্যাচটা সেদিনই জিতে নিয়েছে বরিশাল। বরিশাল-সিলেট ম্যাচের স্কোরের বাদবাকি সেই অংশ বিসিবি সরবরাহ করেছে কাল। কে জানে, হয়তো পত্রিকা পড়েই তাদের মনে হয়েছে স্কোরের এই অংশটুকুও জানানো উচিত সবাইকে!
টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন স্বীকার করেছেন ভুলটা তাঁদেরই, ‘কেন এ রকম ঘটল সেটা আমরা অবশ্যই খতিয়ে দেখব। এসব দেখাশোনার জন্য লোকবল থাকা সত্ত্বেও এ জাতীয় ভুল হলে সেটার দায় আমাদেরই নিতে হবে।’ খেলা শেষে স্কোরকার্ড সরবরাহের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ম্যাচ ম্যানেজারের। বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, এবারের জাতীয় লিগে যারা ম্যাচ ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন তাঁদের বেশির ভাগেরই কাজটা করার যোগ্যতাই নেই। তাহলে কীভাবে তাঁরা ম্যাচ ম্যানেজার? কেবল বিসিবিই দিতে পারে এই প্রশ্নের উত্তর।
No comments