আফ্রিদি ‘ক্রমিক প্রতারক’!
অনেক দিন পর আবার দৃশ্যপটে হাজির ড্যারেল হেয়ার। আবারও বিস্ফোরক মন্তব্য নিয়ে। বলা বাহুল্য, এবারও তাঁর সমালোচনার তীরে বিদ্ধ দক্ষিণ এশিয়ারই কেউ। অস্ট্রেলীয় এই আম্পায়ার মন্তব্য করেছেন, শহীদ আফ্রিদি নাকি ‘ক্রমিক প্রতারক’!
কথাটা ‘ক্রমিক খুনি’ থেকে ধার করা। মানে পাকিস্তানি এই অলরাউন্ডার কি তবে সব সময়ই প্রতারণা করেন! হেয়ারের জবাব, ‘প্রতারণাই যেন ওর কাছে একমাত্র শব্দ। আগেও ও প্রতারণা করেছে। এ রকম নজির আছে অনেক। কিছু কিছু ও স্বীকারও করেছে। আমি নিশ্চিত (শাস্তি পাওয়ার পরও) ও আবারও তা-ই করবে। সে কোনো দেবদূত নয়।’
অবশ্য যে ঘটনার সূত্র ধরে আফ্রিদির এমন মুণ্ডুপাত করলেন হেয়ার, সেটি আদৌ প্রতারণা কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে পাকিস্তানিদের মনে। টিভিতে পরিষ্কার দেখা গেছে, সিরিজের শেষ ওয়ানডের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক বলে কামড় বসিয়েছেন। কিন্তু এভাবে চারদিক থেকে ঘিরে ধরা ক্যামেরা থাকার পরও দিনেদুপুরে বল টেম্পারিং করার মতো নির্বুদ্ধিতা নিশ্চয়ই আফ্রিদির হয়নি। অনেকেরই ধারণা, সেটি আসলে ঘটেছে ঘটনার আকস্মিকতায়।
কিন্তু এমন যুক্তি মানতে মোটেও রাজি নন হেয়ার। নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই তিনি বলছেন, ‘আমরা একটা ঘটনার কথা মনে পড়ে। ও সেবার ইচ্ছে করেই পিচ খুঁড়েছিল, ভেবেছিল কেউ ওকে দেখছে না। ও ভেবেছিল ও পার পেয়ে যাবে। কিন্তু সেবারও তাঁকে ধরা পড়তে হয়েছিল। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, এমন প্রতারণার পরও সে খুবই উঁচু মাপের খেলোয়াড় হিসেবেই গণ্য হয়ে এসেছে।’
হেয়ার যে ঘটনার কথা বলছেন, সেটি ঘটেছিল ২০০৫ সালের ফয়সালাবাদ টেস্টে। পিচ নষ্ট করার অপরাধে একটি টেস্ট আর দুুটি ওয়ানডে থেকে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন সেবার। গত রোববার পার্থে বল কামড়ানোর অপরাধে দুটো টি-টোয়েন্টি ম্যাচে নিষিদ্ধ হয়েছেন। আফ্রিদি অবশ্য পাকিস্তানের একটি চ্যানেলে দাবি করেছেন, বল কামড়াতে নয়, তিনি নাকি বলের গন্ধ শুঁকছিলেন। কিন্তু হঠাত্ করে কোকাবুরার ঘ্রাণ শোঁকার সাধ কেন হলো সেটি অবশ্য খুলে বলেননি তিনি।
কথাটা ‘ক্রমিক খুনি’ থেকে ধার করা। মানে পাকিস্তানি এই অলরাউন্ডার কি তবে সব সময়ই প্রতারণা করেন! হেয়ারের জবাব, ‘প্রতারণাই যেন ওর কাছে একমাত্র শব্দ। আগেও ও প্রতারণা করেছে। এ রকম নজির আছে অনেক। কিছু কিছু ও স্বীকারও করেছে। আমি নিশ্চিত (শাস্তি পাওয়ার পরও) ও আবারও তা-ই করবে। সে কোনো দেবদূত নয়।’
অবশ্য যে ঘটনার সূত্র ধরে আফ্রিদির এমন মুণ্ডুপাত করলেন হেয়ার, সেটি আদৌ প্রতারণা কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে পাকিস্তানিদের মনে। টিভিতে পরিষ্কার দেখা গেছে, সিরিজের শেষ ওয়ানডের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক বলে কামড় বসিয়েছেন। কিন্তু এভাবে চারদিক থেকে ঘিরে ধরা ক্যামেরা থাকার পরও দিনেদুপুরে বল টেম্পারিং করার মতো নির্বুদ্ধিতা নিশ্চয়ই আফ্রিদির হয়নি। অনেকেরই ধারণা, সেটি আসলে ঘটেছে ঘটনার আকস্মিকতায়।
কিন্তু এমন যুক্তি মানতে মোটেও রাজি নন হেয়ার। নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই তিনি বলছেন, ‘আমরা একটা ঘটনার কথা মনে পড়ে। ও সেবার ইচ্ছে করেই পিচ খুঁড়েছিল, ভেবেছিল কেউ ওকে দেখছে না। ও ভেবেছিল ও পার পেয়ে যাবে। কিন্তু সেবারও তাঁকে ধরা পড়তে হয়েছিল। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, এমন প্রতারণার পরও সে খুবই উঁচু মাপের খেলোয়াড় হিসেবেই গণ্য হয়ে এসেছে।’
হেয়ার যে ঘটনার কথা বলছেন, সেটি ঘটেছিল ২০০৫ সালের ফয়সালাবাদ টেস্টে। পিচ নষ্ট করার অপরাধে একটি টেস্ট আর দুুটি ওয়ানডে থেকে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন সেবার। গত রোববার পার্থে বল কামড়ানোর অপরাধে দুটো টি-টোয়েন্টি ম্যাচে নিষিদ্ধ হয়েছেন। আফ্রিদি অবশ্য পাকিস্তানের একটি চ্যানেলে দাবি করেছেন, বল কামড়াতে নয়, তিনি নাকি বলের গন্ধ শুঁকছিলেন। কিন্তু হঠাত্ করে কোকাবুরার ঘ্রাণ শোঁকার সাধ কেন হলো সেটি অবশ্য খুলে বলেননি তিনি।
No comments