মতপার্থক্য ভুলে তামিলদের একত্রে কাজ করার আহ্বান রাজাপক্ষের
সব ধরনের মতপার্থক্য ভুলে শ্রীলঙ্কার তামিল জনগোষ্ঠীকে সরকারের সঙ্গে একত্রে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষে। তবে তামিলদের স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশটির ৬২তম স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। খবর এএফপির।
গত সপ্তাহে দ্বিতীয় বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া মাহিন্দা রাজাপক্ষে বলেন, অনেক তামিল জনগোষ্ঠী তার সিংহলি সরকার নিয়ে সন্দিহান থাকলেও তিনি দুই কোটি বিভক্ত তামিল জনগোষ্ঠীর মধ্যে একতা আনতে চান। তিনি বলেন, ‘জাতীয় সংহতি আনার কাজ আমরা অগ্রাধিকার দিয়ে করতে চাই। এটা প্রয়োজনীয়। সব শ্রেণীর মানুষের মধ্যে আস্থা নির্মাণ করতে চাই আমরা।’
প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে বলেন, ‘ভবিষ্যতে জাতি, ধর্ম, ভাষা, আঞ্চলিক রাজনৈতিক মতাদর্শের ভিত্তিতে তৈরি সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে ভেদাভেদ চাই না। এই দেশে কেউই সংখ্যালঘু নয়। যারাই দেশকে ভালোবাসে তারা শ্রীলঙ্কা মায়ের সন্তান।’
মাহিন্দা রাজাপক্ষে বলেন, জাতি বা ধর্মের ভিত্তিতে লোকদের বিপথগামী বা রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া উচিত নয় তামিল নেতাদের। তামিল ভাষায় তিনি বলেন, ‘আসুন আলোচনার মাধ্যমে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি।’
রাজাপক্ষে তামিলদের সঙ্গে সরকারের সংহতির আহ্বান জানালেও তাদের স্বায়ত্তশাসনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দেন। তিনি বলেন, অবশ্যই প্রত্যেকে সমান সুবিধা পাবে, আপনারা যাকে সমতা ও সমান অধিকার বলেন।
রাজাপক্ষে বলেন, গত বছর সরকারি বাহিনীর হাতে বিদ্রোহী তামিল টাইগারদের পরাজয়ের পর এই প্রথমবারের স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপনের বড় ধরনের তাত্পর্য রয়েছে। তিনি বলেন, ‘ঔপনিবেশিক শাসন থেকে ৬২ বছর আগে আমরা মুক্তি পেয়েছি। কিন্তু এটা এখন অনেক অর্থপূর্ণ। কারণ আমরা চরমপন্থী সন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছি।’
শ্রীলঙ্কার ৬২ বছর স্বাধীনতা বার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে গতকাল প্রধান অনুষ্ঠানটি হয় রাজধানী কলম্বোর কেন্দ্রীয় কেন্ডি শহরে। এবারের কুচকাওয়াজে সামরিক বাহিনীর ভারী অস্ত্রশস্ত্রের খুব বেশি মহড়া ছিল না। চার শতাব্দীর বেশি সময় ধরে পর্তুগিজ, ডাচ ও ব্রিটিশদের শোষণের পর ১৯৪৮ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা ফিরে পায় শ্রীলঙ্কা।
গত সপ্তাহে দ্বিতীয় বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া মাহিন্দা রাজাপক্ষে বলেন, অনেক তামিল জনগোষ্ঠী তার সিংহলি সরকার নিয়ে সন্দিহান থাকলেও তিনি দুই কোটি বিভক্ত তামিল জনগোষ্ঠীর মধ্যে একতা আনতে চান। তিনি বলেন, ‘জাতীয় সংহতি আনার কাজ আমরা অগ্রাধিকার দিয়ে করতে চাই। এটা প্রয়োজনীয়। সব শ্রেণীর মানুষের মধ্যে আস্থা নির্মাণ করতে চাই আমরা।’
প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে বলেন, ‘ভবিষ্যতে জাতি, ধর্ম, ভাষা, আঞ্চলিক রাজনৈতিক মতাদর্শের ভিত্তিতে তৈরি সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে ভেদাভেদ চাই না। এই দেশে কেউই সংখ্যালঘু নয়। যারাই দেশকে ভালোবাসে তারা শ্রীলঙ্কা মায়ের সন্তান।’
মাহিন্দা রাজাপক্ষে বলেন, জাতি বা ধর্মের ভিত্তিতে লোকদের বিপথগামী বা রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া উচিত নয় তামিল নেতাদের। তামিল ভাষায় তিনি বলেন, ‘আসুন আলোচনার মাধ্যমে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি।’
রাজাপক্ষে তামিলদের সঙ্গে সরকারের সংহতির আহ্বান জানালেও তাদের স্বায়ত্তশাসনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দেন। তিনি বলেন, অবশ্যই প্রত্যেকে সমান সুবিধা পাবে, আপনারা যাকে সমতা ও সমান অধিকার বলেন।
রাজাপক্ষে বলেন, গত বছর সরকারি বাহিনীর হাতে বিদ্রোহী তামিল টাইগারদের পরাজয়ের পর এই প্রথমবারের স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপনের বড় ধরনের তাত্পর্য রয়েছে। তিনি বলেন, ‘ঔপনিবেশিক শাসন থেকে ৬২ বছর আগে আমরা মুক্তি পেয়েছি। কিন্তু এটা এখন অনেক অর্থপূর্ণ। কারণ আমরা চরমপন্থী সন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছি।’
শ্রীলঙ্কার ৬২ বছর স্বাধীনতা বার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে গতকাল প্রধান অনুষ্ঠানটি হয় রাজধানী কলম্বোর কেন্দ্রীয় কেন্ডি শহরে। এবারের কুচকাওয়াজে সামরিক বাহিনীর ভারী অস্ত্রশস্ত্রের খুব বেশি মহড়া ছিল না। চার শতাব্দীর বেশি সময় ধরে পর্তুগিজ, ডাচ ও ব্রিটিশদের শোষণের পর ১৯৪৮ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা ফিরে পায় শ্রীলঙ্কা।
No comments