রাজশাহীর রানে চাপা খুলনা
ফরহাদ হোসেনের তৃতীয় সেঞ্চুরির পর কাল সেঞ্চুরি পেলেন আনিসুর রহমানও। এই দুই সেঞ্চুরির সৌজন্যে এবারের জাতীয় লিগে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি রান করার গৌরবটা এখন রাজশাহীর। চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্টেডিয়ামে কাল ৬ উইকেটে ৫০৭ করে ইনিংস ঘোষণা করেছে তারা। জবাবে দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ১ উইকেটে ১০৪ রান করা খুলনাকে ইনিংস পরাজয় এড়াতে করতে হবে আরও ২১৯ রান।
জমে উঠেছে বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ম্যাচও। প্রথম ইনিংসে চট্টগ্রাম ৩৫০ রান করার পর ঢাকা করেছে ৩৫১। দ্বিতীয় ইনিংসে কাল দিন শেষে ৫ উইকেটে ১৯৭ রান করেছে চট্টগ্রাম।
ধীমান ঘোষকে নিয়ে আগের দিন ব্যক্তিগত ৩২ রানে ব্যাট করছিলেন আনিসুর, দলের স্কোর ছিল ৫ উইকেটে ২৮৪ রান। তাপস ঘোষের বলে ধীমানের (৫৫) বোল্ড হওয়ার মধ্য দিয়ে কাল সেই জুটি ভেঙেছে ৩৮৬ রানে। ষষ্ঠ উইকেটে ধীমানের সঙ্গে ১২৮ রানের জুটির পর আনিসুর সপ্তম উইকেটে ১২১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছেন ফরহাদ রেজার (৫০*) সঙ্গেও। অধিনায়ক খালেদ মাসুদ যখন ইনিংস ঘোষণা করেন, আনিসুরের স্কোর তখন ২১১ বলে অপরাজিত ১৫১। একটি ছক্কার সঙ্গে ১৭টি চার ছিল তাতে। কালই দ্বিতীয় ইনিংস খেলতে নেমে দিন শেষে ১ উইকেটে ১০৪ রান খুলনার। ওপেনার তাপস ঘোষ ৫৭ ও আসলাম আলী ২৭ রান নিয়ে উইকেটে ছিলেন।
বগুড়ায় শুভগত হোমের অপরাজিত ১৬৬ রানের সৌজন্যে শেষ পর্যন্ত ৩৫১ রান করেছে ঢাকা বিভাগীয় দল। আগের দিন ৮ উইকেটে করা ২৭২ রানের সঙ্গে শেষ ২ উইকেটে কাল ঢাকার স্কোরবোর্ডে যোগ হয়েছে আরও ৭৩ রান। ওপেনার গাজী সালাউদ্দিন ও নাজিমউদ্দিনের ফিফটিতে দ্বিতীয় ইনিংসে কাল তৃতীয় দিন শেষে ৫ উইকেটে ১৯৭ রান করেছে চট্টগ্রাম। সালাউদ্দিন-মাহবুবুলের ৪০ রানের ওপেনিং জুটির পর ২৯ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারিয়েছিল চট্টগ্রাম। চতুর্থ উইকেটে ফয়সাল হোসেনের সঙ্গে সেই বিপর্যয় কিছুটা সামলে ওঠার পর পঞ্চম উইকেটে নাজিমউদ্দিনের সঙ্গে ৫৯ রানের জুটি গড়েন সালাউদ্দিন (৬৭)। দিন শেষে নাজিমউদ্দিন ৫৩ ও আরমান ২০ রান নিয়ে খেলছিলেন। প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়া ঢাকার পেসার মোহাম্মদ শরীফ দ্বিতীয় ইনিংসে নিয়েছেন ৫১ রানে ২ উইকেট
জমে উঠেছে বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ম্যাচও। প্রথম ইনিংসে চট্টগ্রাম ৩৫০ রান করার পর ঢাকা করেছে ৩৫১। দ্বিতীয় ইনিংসে কাল দিন শেষে ৫ উইকেটে ১৯৭ রান করেছে চট্টগ্রাম।
ধীমান ঘোষকে নিয়ে আগের দিন ব্যক্তিগত ৩২ রানে ব্যাট করছিলেন আনিসুর, দলের স্কোর ছিল ৫ উইকেটে ২৮৪ রান। তাপস ঘোষের বলে ধীমানের (৫৫) বোল্ড হওয়ার মধ্য দিয়ে কাল সেই জুটি ভেঙেছে ৩৮৬ রানে। ষষ্ঠ উইকেটে ধীমানের সঙ্গে ১২৮ রানের জুটির পর আনিসুর সপ্তম উইকেটে ১২১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছেন ফরহাদ রেজার (৫০*) সঙ্গেও। অধিনায়ক খালেদ মাসুদ যখন ইনিংস ঘোষণা করেন, আনিসুরের স্কোর তখন ২১১ বলে অপরাজিত ১৫১। একটি ছক্কার সঙ্গে ১৭টি চার ছিল তাতে। কালই দ্বিতীয় ইনিংস খেলতে নেমে দিন শেষে ১ উইকেটে ১০৪ রান খুলনার। ওপেনার তাপস ঘোষ ৫৭ ও আসলাম আলী ২৭ রান নিয়ে উইকেটে ছিলেন।
বগুড়ায় শুভগত হোমের অপরাজিত ১৬৬ রানের সৌজন্যে শেষ পর্যন্ত ৩৫১ রান করেছে ঢাকা বিভাগীয় দল। আগের দিন ৮ উইকেটে করা ২৭২ রানের সঙ্গে শেষ ২ উইকেটে কাল ঢাকার স্কোরবোর্ডে যোগ হয়েছে আরও ৭৩ রান। ওপেনার গাজী সালাউদ্দিন ও নাজিমউদ্দিনের ফিফটিতে দ্বিতীয় ইনিংসে কাল তৃতীয় দিন শেষে ৫ উইকেটে ১৯৭ রান করেছে চট্টগ্রাম। সালাউদ্দিন-মাহবুবুলের ৪০ রানের ওপেনিং জুটির পর ২৯ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারিয়েছিল চট্টগ্রাম। চতুর্থ উইকেটে ফয়সাল হোসেনের সঙ্গে সেই বিপর্যয় কিছুটা সামলে ওঠার পর পঞ্চম উইকেটে নাজিমউদ্দিনের সঙ্গে ৫৯ রানের জুটি গড়েন সালাউদ্দিন (৬৭)। দিন শেষে নাজিমউদ্দিন ৫৩ ও আরমান ২০ রান নিয়ে খেলছিলেন। প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়া ঢাকার পেসার মোহাম্মদ শরীফ দ্বিতীয় ইনিংসে নিয়েছেন ৫১ রানে ২ উইকেট
No comments