পশ্চিম তীরে ২০ বছরে প্রথম বসতি স্থাপনের অনুমোদন ইসরাইলের
ফিলিস্তিনের
দখলকৃত ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে গত ২০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ইহুদি বসতি
নির্মাণ অনুমোদন দিয়েছে ইসরাইল। দেশটির মন্ত্রিসভা সর্বসম্মতিক্রমে
বৃহস্পতিবার রাতে হিউলাট জায়োন নামে এক পাহাড়ের ওপর এই বসতি স্থাপনের
অনুমোদন দেয়। এটি ফিলিস্তিনের নাবলুস শহরের কাছে অবস্থিত। বিবিসির খবরে বলা
হয়, অনুমতিহীন চৌকিতে নির্মিত বসতি থেকে উৎখাত হওয়া ৪০টি ইহুদি পরিবারকে
স্থানান্তর করা হবে নতুন নির্মিতব্য বসতিতে। ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা
তাৎক্ষণিক এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছেন। তারা আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়ের
প্রতি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানান।
গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে বসতি নির্মাণ থেকে আপাতত বিরত থাকার অনুরোধ জানান। কিন্তু এরপরও নতুন এ বসতি নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন। জানুয়ারিতে ট্রাম্প ক্ষমতাগ্রহণের পর বিদ্যমান ইহুদি বসতিতে হাজার হাজার নতুন বাড়িঘর তৈরির অনুমতি দেয় ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ।
জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুতেরেসের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ইসরাইলের এই সিদ্ধান্ত হতাশা ও সতর্কতা নিয়ে দেখেছেন মহাসচিব। মুখপাত্র বলেন, ‘মহাসচিব বারবার এ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছেন যে, ইসরাইলি ও ফিলিস্তিনিদের শান্তি ও নিরাপত্তায় একসঙ্গে বসবাসের জন্য কোন প্লান-বি নেই। তিনি এই পদক্ষেপের মতো যেকোনো ধরনের একপক্ষীয় সিদ্ধান্তের নিন্দা জানান, যা শান্তিকে হুমকির মুখে ফেলে ও দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানকে খাটো করে।’
অপরদিকে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এপিকে বলেন, বিদ্যমান বসতিগুলো শান্তির পথে অন্তরায় নয়, তবে আরও বেশি অবাধ বসতি স্থাপন শান্তি অর্জনে সহায়ক নয়। তিনি বলেন, ‘ইসরাইলি সরকার স্পষ্ট করেছে যে, সামনের দিনগুলোতে বসতিস্থাপন নিয়ে তারা এমন একটি নীতি গ্রহণ করবেন যাতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উদ্বেগকে বিবেচনায় নেয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্র এ বক্তব্যকে স্বাগত জানায়।’
এদিকে বুধবার জর্দানে আরব লীগের সম্মেলনে ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ দূত আরব নেতাদের সঙ্গে ইসরাইল-ফিলিস্তিন শান্তি চুক্তিতে অগ্রগতি আনয়ন নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ দূত জ্যাসন গ্রিনব্লাট তাদেরকে বলেছেন, প্রেসিডেন্ট বিশ্বাস করেন যে, দুপক্ষের মধ্যে একটি শান্তি আলোচনা শুধু সম্ভবই নয়, এটি এই অঞ্চল ও বিশ্বজুড়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুকে বসতি নির্মাণ থেকে আপাতত বিরত থাকার অনুরোধ জানান। কিন্তু এরপরও নতুন এ বসতি নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন। জানুয়ারিতে ট্রাম্প ক্ষমতাগ্রহণের পর বিদ্যমান ইহুদি বসতিতে হাজার হাজার নতুন বাড়িঘর তৈরির অনুমতি দেয় ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ।
জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুতেরেসের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ইসরাইলের এই সিদ্ধান্ত হতাশা ও সতর্কতা নিয়ে দেখেছেন মহাসচিব। মুখপাত্র বলেন, ‘মহাসচিব বারবার এ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছেন যে, ইসরাইলি ও ফিলিস্তিনিদের শান্তি ও নিরাপত্তায় একসঙ্গে বসবাসের জন্য কোন প্লান-বি নেই। তিনি এই পদক্ষেপের মতো যেকোনো ধরনের একপক্ষীয় সিদ্ধান্তের নিন্দা জানান, যা শান্তিকে হুমকির মুখে ফেলে ও দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানকে খাটো করে।’
অপরদিকে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এপিকে বলেন, বিদ্যমান বসতিগুলো শান্তির পথে অন্তরায় নয়, তবে আরও বেশি অবাধ বসতি স্থাপন শান্তি অর্জনে সহায়ক নয়। তিনি বলেন, ‘ইসরাইলি সরকার স্পষ্ট করেছে যে, সামনের দিনগুলোতে বসতিস্থাপন নিয়ে তারা এমন একটি নীতি গ্রহণ করবেন যাতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উদ্বেগকে বিবেচনায় নেয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্র এ বক্তব্যকে স্বাগত জানায়।’
এদিকে বুধবার জর্দানে আরব লীগের সম্মেলনে ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ দূত আরব নেতাদের সঙ্গে ইসরাইল-ফিলিস্তিন শান্তি চুক্তিতে অগ্রগতি আনয়ন নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ দূত জ্যাসন গ্রিনব্লাট তাদেরকে বলেছেন, প্রেসিডেন্ট বিশ্বাস করেন যে, দুপক্ষের মধ্যে একটি শান্তি আলোচনা শুধু সম্ভবই নয়, এটি এই অঞ্চল ও বিশ্বজুড়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
No comments